বাংলারজমিন
অপরিকল্পিত খননে পাকা সড়কে ভাঙন যান চলাচল বন্ধ
বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
৩০ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার, ৮:০৬ পূর্বাহ্ন
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে চিত্রা নদী অপরিকল্পিত ভাবে খনন করার কারণে পানি হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ পাকা সড়কের প্রায় আড়াই কিলোমিটার এলাকায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে এলাকার ৫ শতাধিক পরিবারের মানুষ চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। পায়ে হেঁটে ছাড়া চলাচল করতে পারছেন না। ফলে যানবাহন চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই বাড়ি-ঘর সরিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছেন। ঝুঁকিতে রয়েছে অনেক বসতঘর।
বৃহস্পতিবার সকালে সরজমিন উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের খাটিয়াগাড়া, চরঘিকমলা, বাকশাডাঙ্গী, বিলটাকাপোড়া, ঘিকমলা, মরাবিলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নারুয়া বাজার থেকে লাঙ্গলবাঁধ ঘাট সড়কের ও বালিয়াকান্দি-পাংশা সড়কের বাকশাডাঙ্গী, চরঘিকমলা, বিলটাকাপোড়া, খাটিয়াগাড়া এলাকায় ২টি সড়ক নদীতে বিলীন হওয়ার পথে। খাটিয়াগাড়া ও চরঘিকমলা চত্রা নদীর ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ব্রিজের দুই পাশেও ভেঙে গেছে। ব্রিজটিও রয়েছে চরম ঝুঁকিতে। অনেকে বসতবাড়ি সরিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছেন। প্রায় আড়াই কিলোমিটার এলাকার পাকা সড়কে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। অনেক স্থানে পুরো সড়কই ভাঙনের শিকার হয়েছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী আ. সালাম, শহিদুল ইসলাম, কামাল মণ্ডল বলেন, নারুয়া বাজার থেকে মরাবিলা সড়কটি ভেঙে নদীতে চলে যাওয়ার ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। অপরিকল্পিতভাবে খনন করে মাটি বিভিন্ন ইট ভাটা ও স্থানীয় লোকজনের নিকট বিক্রি করায় এ ভাঙনের সৃষ্টি হয়। কৃষিপ্রধান এলাকা হওয়ায় সরকারি সড়ক ভেঙে নদীতে বিলীন হওয়ার ফলে যানবাহন চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এতে এলাকার ৫ শতাধিক পরিবারের মানুষের চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সরকার যখন টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে সারা দেশে কাজ করছে, ঠিক সেই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয় গভীর চত্রা নদী খনন পরিচালনা করতে গিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন। এটা কি টেকসই উন্নয়ন! নারুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম মাস্টার বলেন, আমি গতকাল সকালে ভাঙন কবলিত এলাকায় গিয়েছিলাম। পাকা সড়ক নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন এ অঞ্চলের মানুষের চলাচল করা চরম কষ্টের হয়ে দাঁড়িয়েছে। আসলে ভেকু দিয়ে নদীর পাড় কেটে সড়কের স্বাভাবিকতা নষ্ট করে কাজ করা ঠিক হয়নি। গত বছরও চত্রা নদী খননের ফলে ভেঙেছিল। কিন্তু সে সব সড়ক মেরামত না করেই সড়কের পাশে আগলা মাটি দিয়ে ভরাট করার ফলে পানি হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে সড়কসহ নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে বালিয়াকান্দি উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসও মাহমুদুল হাসান বলেন, বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।
বৃহস্পতিবার সকালে সরজমিন উপজেলার নারুয়া ইউনিয়নের খাটিয়াগাড়া, চরঘিকমলা, বাকশাডাঙ্গী, বিলটাকাপোড়া, ঘিকমলা, মরাবিলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নারুয়া বাজার থেকে লাঙ্গলবাঁধ ঘাট সড়কের ও বালিয়াকান্দি-পাংশা সড়কের বাকশাডাঙ্গী, চরঘিকমলা, বিলটাকাপোড়া, খাটিয়াগাড়া এলাকায় ২টি সড়ক নদীতে বিলীন হওয়ার পথে। খাটিয়াগাড়া ও চরঘিকমলা চত্রা নদীর ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ব্রিজের দুই পাশেও ভেঙে গেছে। ব্রিজটিও রয়েছে চরম ঝুঁকিতে। অনেকে বসতবাড়ি সরিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছেন। প্রায় আড়াই কিলোমিটার এলাকার পাকা সড়কে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। অনেক স্থানে পুরো সড়কই ভাঙনের শিকার হয়েছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী আ. সালাম, শহিদুল ইসলাম, কামাল মণ্ডল বলেন, নারুয়া বাজার থেকে মরাবিলা সড়কটি ভেঙে নদীতে চলে যাওয়ার ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। অপরিকল্পিতভাবে খনন করে মাটি বিভিন্ন ইট ভাটা ও স্থানীয় লোকজনের নিকট বিক্রি করায় এ ভাঙনের সৃষ্টি হয়। কৃষিপ্রধান এলাকা হওয়ায় সরকারি সড়ক ভেঙে নদীতে বিলীন হওয়ার ফলে যানবাহন চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এতে এলাকার ৫ শতাধিক পরিবারের মানুষের চলাচলে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। সরকার যখন টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়ে সারা দেশে কাজ করছে, ঠিক সেই মুহূর্তে অপ্রয়োজনীয় গভীর চত্রা নদী খনন পরিচালনা করতে গিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন। এটা কি টেকসই উন্নয়ন! নারুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সালাম মাস্টার বলেন, আমি গতকাল সকালে ভাঙন কবলিত এলাকায় গিয়েছিলাম। পাকা সড়ক নদীতে বিলীন হয়েছে। এখন এ অঞ্চলের মানুষের চলাচল করা চরম কষ্টের হয়ে দাঁড়িয়েছে। আসলে ভেকু দিয়ে নদীর পাড় কেটে সড়কের স্বাভাবিকতা নষ্ট করে কাজ করা ঠিক হয়নি। গত বছরও চত্রা নদী খননের ফলে ভেঙেছিল। কিন্তু সে সব সড়ক মেরামত না করেই সড়কের পাশে আগলা মাটি দিয়ে ভরাট করার ফলে পানি হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে সড়কসহ নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে বালিয়াকান্দি উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসও মাহমুদুল হাসান বলেন, বিষয়টি আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।