বাংলারজমিন
মানিকগঞ্জে গৃহবধূকে ধর্ষণ মামলায় স্কুলশিক্ষক জেলহাজতে
স্টাফ রিপোর্টার, মানিকগঞ্জ থেকে
২৯ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:০৯ পূর্বাহ্ন
গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে শরিফুল ইসলাম সেন্টু (৩৯) নামে এক শিক্ষক পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ চেষ্টা, বিশেষ ক্ষমতা আইনে ২টি মামলা ও ২টি চাঁদাবাজিসহ মারামারির মামলা রয়েছে।
মানিকগঞ্জ সদর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নির্যাতিতা ওই গৃহবধূ স্বামী সন্তান নিয়ে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। শরিফুল ইসলাম সেন্টু বুধবার দুপুরে ওই গৃহবধূর স্বামীর খোঁজে ওই বাসায় যান। এসময় তার দশ বছরের ছেলে ঘরের দরজা খুলে দেয়। গৃহবধূ নামাজ পড়তে থাকায় তার ছেলেকে সিগারেট ও আইসক্রিম আনতে দোকানে পাঠায় সেন্টু। নামাজ পড়া শেষ হলে বাসায় কেউ না থাকায় সুযোগ নিয়ে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন সেন্টু। এসময় তিনি চিৎকার করলে তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে । ওই গৃহবধূর ছেলে বাসায় আসলে দরজা খুলেই দৌড়ে পালিয়ে যায় সেন্টু। বুধবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধুর স্বামী বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে বলে মামলা করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গিলন্ড এলাকার সালামের বাড়ি থেকে শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলাহাজতে প্রেরণ করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত শরিফুল ইসলাম সেন্ট মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার মৃত মইন উদ্দিনের ছেলে ও দৌলতপুর পিএস সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সমাজিক বিজ্ঞানের শিক্ষক। শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে গত বছর ১০ জুলাই স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ চেস্টার মামলা হয় দৌলতপুর থানায়। জানা গেছে।্ওই মামলায় সেন্টু জামিনে রয়েছে। তবে গত এক সপ্তাহ আগে ওই স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আরেক স্কুল ছাত্রীকে শ্ললতাহানীর অভিযোগ রয়েছে শরিফুল ইসলাম সেন্টুর বিরুদ্ধে।
মানিকগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকবর আলী খান জানান, স্বামীর বন্ধুর পরিচয়ে বাড়িতে গিয়ে গৃহবধুকে ধর্ষণ মামলায় শরিফুল ইসলাম সেন্টুকে বৃহস্পতিবার ভোরে গ্রেপ্তার করা হয়। সকাল ১০টার দিকে আসামী শরিফুল ইসলাম সেন্টুকে আদালতে তোলা হলে বিজ্ঞ বিচারক তাকে জামিন না দিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর নিদের্শ দেন। নির্যাতিতা ওই গৃহবধরু মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
মানিকগঞ্জ সদর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নির্যাতিতা ওই গৃহবধূ স্বামী সন্তান নিয়ে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। শরিফুল ইসলাম সেন্টু বুধবার দুপুরে ওই গৃহবধূর স্বামীর খোঁজে ওই বাসায় যান। এসময় তার দশ বছরের ছেলে ঘরের দরজা খুলে দেয়। গৃহবধূ নামাজ পড়তে থাকায় তার ছেলেকে সিগারেট ও আইসক্রিম আনতে দোকানে পাঠায় সেন্টু। নামাজ পড়া শেষ হলে বাসায় কেউ না থাকায় সুযোগ নিয়ে ওই গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন সেন্টু। এসময় তিনি চিৎকার করলে তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে । ওই গৃহবধূর ছেলে বাসায় আসলে দরজা খুলেই দৌড়ে পালিয়ে যায় সেন্টু। বুধবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধুর স্বামী বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় তার স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে বলে মামলা করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গিলন্ড এলাকার সালামের বাড়ি থেকে শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলাহাজতে প্রেরণ করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত শরিফুল ইসলাম সেন্ট মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার মৃত মইন উদ্দিনের ছেলে ও দৌলতপুর পিএস সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সমাজিক বিজ্ঞানের শিক্ষক। শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে গত বছর ১০ জুলাই স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ চেস্টার মামলা হয় দৌলতপুর থানায়। জানা গেছে।্ওই মামলায় সেন্টু জামিনে রয়েছে। তবে গত এক সপ্তাহ আগে ওই স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আরেক স্কুল ছাত্রীকে শ্ললতাহানীর অভিযোগ রয়েছে শরিফুল ইসলাম সেন্টুর বিরুদ্ধে।
মানিকগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকবর আলী খান জানান, স্বামীর বন্ধুর পরিচয়ে বাড়িতে গিয়ে গৃহবধুকে ধর্ষণ মামলায় শরিফুল ইসলাম সেন্টুকে বৃহস্পতিবার ভোরে গ্রেপ্তার করা হয়। সকাল ১০টার দিকে আসামী শরিফুল ইসলাম সেন্টুকে আদালতে তোলা হলে বিজ্ঞ বিচারক তাকে জামিন না দিয়ে জেল হাজতে পাঠানোর নিদের্শ দেন। নির্যাতিতা ওই গৃহবধরু মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।