অনলাইন
ব্রিটেনে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি- আবারও লকডাউন আনতে চাপের মুখে বরিস জনসন
খালেদ মাসুদ রনি, ব্রিটেন থেকে
২৯ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন
ব্রিটেনে বর্তমানে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এনএইচএসকে রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন প্রচণ্ড চাপের মুখোমুখি রয়েছেন। যত সময় গড়াচ্ছে আশঙ্কা বাড়ছে যে, দ্বিতীয় তরঙ্গে প্রথমের চেয়ে বেশি মানুষ আক্রান্ত বা মৃত্যু হতে পারে। মঙ্গলবার( ২৭ অক্টোবর) যুক্তরাজ্য মে মাসের পর সর্বোচ্চ দৈনিক কোভিড -১৯-এ মৃত্যুর সংখ্যা রেকর্ড করেছে। যার ফলে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি নাগাদ পুরো ব্রিটেনকে তিন স্তরের অধীনে রাখার প্রয়োজন পড়তে পারে। ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিট বিজ্ঞানীদের কথা অস্বীকার করেনি । বিজ্ঞানীরা আভাস দিয়েছিলেন, শীতকালে করোনার সংক্রমণ বেশি থাকতে পারে। এবং বসন্তের তুলনায় আরও বেশি মানুষের প্রাণহানির কারণ হতে পারে।
ট্রেলিগ্রাফ জানিয়েছে যে, জরুরি অবস্থা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা গ্রুপের (সেজ) সর্বশেষ অনুমানের ফলে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা স্যার প্যাট্টিক ভ্যালেন্সসহ বিশেষজ্ঞদের তীব্র তদবীর চালানো হয়েছে। দ্য সান জানিয়েছে,বিশ্লেষণটি সর্বোচ্চ স্তরের বিধিনিষেধের প্রস্তাব করেছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি নাগাদ পুরো ইংল্যান্ড জুড়ে টিয়ার-৩ প্রয়োজন হতে পারে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে বরিস জনসন পুরো ব্রিটেনকে লকডাউন করতে নারাজ থাকলেও পরিস্থিতি লকডাউনের দিকেই যাচ্ছে।
ট্রেলিগ্রাফ জানিয়েছে যে, জরুরি অবস্থা সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা গ্রুপের (সেজ) সর্বশেষ অনুমানের ফলে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা স্যার প্যাট্টিক ভ্যালেন্সসহ বিশেষজ্ঞদের তীব্র তদবীর চালানো হয়েছে। দ্য সান জানিয়েছে,বিশ্লেষণটি সর্বোচ্চ স্তরের বিধিনিষেধের প্রস্তাব করেছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি নাগাদ পুরো ইংল্যান্ড জুড়ে টিয়ার-৩ প্রয়োজন হতে পারে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে বরিস জনসন পুরো ব্রিটেনকে লকডাউন করতে নারাজ থাকলেও পরিস্থিতি লকডাউনের দিকেই যাচ্ছে।