অনলাইন
হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল ২০২০ উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৮ অক্টোবর ২০২০, বুধবার, ৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
‘আমার পণ্য আমার দেশ, ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শীর্ষক স্লোগান সামনে রেখে হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল=২০২০ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বিকালে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘জুম’ এ ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি।
বাংলাদেশের গৌরবময় ঐতিহ্য ও কৃষ্টির অংশ ঐতিহ্যবাহী তাঁতপণ্যের প্রস্তুতকারক ও শীর্ষস্থানীয় ডিজাইনারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন, বিলুপ্তি রোধকরণ এবং সর্বোপরি দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন এবং এসোসিয়েশন অব ফ্যাশন ডিজাইনার্স বাংলাদেশ (এএফডিবি) টানা তৃতীয়বারের মতো আয়োজন করেছে হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল। তবে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল ২০২০ আয়োজন করা হয়েছে অনলাইনে। ২৮শে নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা দর্শনার্থীদের খোলা থাকবে ফেস্টিভ্যালের অনলাইন পেজ https://www.facebook.com/heritagehandloombangladesh।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি এবং শিল্প সচিব কে এম আলী আজম। সভাপতিত্ব করেন এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সফিকুল ইসলাম এবং ফেস্টিভ্যালের নানা দিক তুলে ধরেন এসোসিয়েশন অব ফ্যাশন ডিজাইনার্স বাংলাদেশ (এএফডিবি) সভাপতি মানতাশা আহমেদ।
এই ফেস্টিভাল আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ হলো- (ক) বাংলার গৌরবময় ঐতিহ্য ও কৃষ্টির অংশ হিসাবে দৈনন্দিন জীবনে ঐতিহ্যবাহী তাঁত পণ্যের ব্যবহার প্রদর্শন করা; (খ) ঐতিহ্যবাহী তাঁত পণ্যের প্রচার, প্রসার এবং বাজারজাতকরণের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা; (গ) তাঁত পণ্য প্রস্তুতকারক এবং শীর্ষস্থানীয় ডিজাইনারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা; (ঘ) স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে স্থানীয় তাঁত পণ্য প্রস্তুতকারকদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা; এবং (ঙ) বাংলার ঐতিহ্যবাহী পণ্যের বিলুপ্তি রোধ করা।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি বলেন, দেশের শতকরা ৯০ ভাগই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য বিমোচনে এর গুরুত্ব অপরিসীম। সরকারের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও এসএমই খাতের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। তাঁত বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। তাঁতীরা দেশের মানুষের পোশাকের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করছে। পণ্যভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন ও উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণে হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল আয়োজন প্রমাণ করে, বাঙ্গালী ঐতিহ্যের শেকড়ের সাথে তাদের সম্পর্ক এখনো রয়েছে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশের জামদানি জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, যাতে তার নিজের অবদান রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী। তাঁতীদের আর্থ-সামাজিক ও দক্ষতা উন্নয়ন, বন্ধ তাঁতকল চালুসহ নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্যসমূহের কদর ও চাহিদা রয়েছে। বয়নশিল্পীদের গৌরবের ধারক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঐতিহ্যবাহী তাঁতপণ্যসমূহকে জিআই পণ্যের তালিকায় যুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এক্ষেত্রে দেশের ঐতিহ্যবাহী ও সম্ভাবনাময় পণ্যসমূহকে চিহ্নিত করে সরকারকে সহায়তা করতে সবার প্রতি আহবান জানান তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প সচিব কে এম আলী আজম বলেন, এ ধরনের উদ্যোগ। পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি ও বিলুপ্তি রোধে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তাঁত শিল্পের বিলুপ্তি রোধে সরকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তাঁতীদের উপয্ক্তু প্রযুক্তি জ্ঞানসহ প্রশিক্ষণ দেয়া হলে তারা টেকসই পণ্য তৈরি করবে পারবেন। জিআই পণ্যের তালিকায় ঐতিহ্যবাহী পণ্যগুলোকে যুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন, সরকারের তৈরি করা ডিজিটাল অবকাঠামোর কল্যাণেই কোভিড-১৯ প্রেক্ষাপটেও অনলাইনে এই মেলা আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে। সরকারের উন্নয়ন লক্ষ্য ২০২১ এবং ২০৪১ অর্জনে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। এসএমই উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়ন, পণ্য বাজারজাতকরণ এবং অর্থায়নের সমস্যা সমাধান করতে কাজ করে যাচ্ছে এসএমই ফাউন্ডেশন। কোভিড-১৯ সত্ত্বেও বিশ্বের অগ্রসরমান পাঁচটি দেশের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ।
মেলার অনলাইন পেজ-এ বয়নশিল্প প্রদর্শন, লাইভ ফ্যাশন শো’র পাশাপাশি ৭০টিরও বেশি অনলাইন স্টলে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের জন্য প্রদর্শন করা হবে শাড়ী-লুঙ্গি-গামছা, খাদি, নকশিকাঁথা, বেনারসি শাড়ী, টাঙ্গাইল শাড়ী, জামদানি শাড়ী, মনিপুরী কাপড়, রাঙ্গামাটির চাকমাসহ অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কাপড় ও হস্তশিল্প পণ্য। যেমন: পাটজাত পণ্য বাঁশ ও বেতজাত পণ্য। থাকবে খাতভিত্তিক পণ্যের ইতিহাস নিয়ে তথ্যচিত্র, পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের ধারণা প্রদান, অনলাইন সেমিনারসহ নানা আয়োজন।
ফেস্টিভ্যালে অংশগ্রহণ করবেন বিভিন্ন এসোসিয়েশন, ডিজাইনার, শিল্পী, তাঁতীসহ ঐতিহ্যবাহী পণ্যের উদ্যোক্তাগণ। ফেস্টিভ্যালে লোকজ শিল্পীদের সঙ্গীত পরিবেশনা, ফ্যাশন শো, দেশি পোশাক বিষয়ে কুইজ ও ফটো কনটেস্ট, সেমিনার, ক্রেতা-বিক্রেতা ম্যাচমেকিং ইভেন্টের আয়োজন থাকবে।
২৯শে অক্টোবর ১২টায় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘জুম’ এ সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি।
বাংলাদেশের গৌরবময় ঐতিহ্য ও কৃষ্টির অংশ ঐতিহ্যবাহী তাঁতপণ্যের প্রস্তুতকারক ও শীর্ষস্থানীয় ডিজাইনারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন, বিলুপ্তি রোধকরণ এবং সর্বোপরি দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন এবং এসোসিয়েশন অব ফ্যাশন ডিজাইনার্স বাংলাদেশ (এএফডিবি) টানা তৃতীয়বারের মতো আয়োজন করেছে হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল। তবে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল ২০২০ আয়োজন করা হয়েছে অনলাইনে। ২৮শে নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা দর্শনার্থীদের খোলা থাকবে ফেস্টিভ্যালের অনলাইন পেজ https://www.facebook.com/heritagehandloombangladesh।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি এবং শিল্প সচিব কে এম আলী আজম। সভাপতিত্ব করেন এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সফিকুল ইসলাম এবং ফেস্টিভ্যালের নানা দিক তুলে ধরেন এসোসিয়েশন অব ফ্যাশন ডিজাইনার্স বাংলাদেশ (এএফডিবি) সভাপতি মানতাশা আহমেদ।
এই ফেস্টিভাল আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ হলো- (ক) বাংলার গৌরবময় ঐতিহ্য ও কৃষ্টির অংশ হিসাবে দৈনন্দিন জীবনে ঐতিহ্যবাহী তাঁত পণ্যের ব্যবহার প্রদর্শন করা; (খ) ঐতিহ্যবাহী তাঁত পণ্যের প্রচার, প্রসার এবং বাজারজাতকরণের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা; (গ) তাঁত পণ্য প্রস্তুতকারক এবং শীর্ষস্থানীয় ডিজাইনারদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা; (ঘ) স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে স্থানীয় তাঁত পণ্য প্রস্তুতকারকদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা; এবং (ঙ) বাংলার ঐতিহ্যবাহী পণ্যের বিলুপ্তি রোধ করা।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি বলেন, দেশের শতকরা ৯০ ভাগই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য বিমোচনে এর গুরুত্ব অপরিসীম। সরকারের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও এসএমই খাতের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। তাঁত বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। তাঁতীরা দেশের মানুষের পোশাকের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করছে। পণ্যভিত্তিক বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন ও উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণে হেরিটেজ হ্যান্ডলুম ফেস্টিভ্যাল আয়োজন প্রমাণ করে, বাঙ্গালী ঐতিহ্যের শেকড়ের সাথে তাদের সম্পর্ক এখনো রয়েছে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশের জামদানি জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, যাতে তার নিজের অবদান রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী। তাঁতীদের আর্থ-সামাজিক ও দক্ষতা উন্নয়ন, বন্ধ তাঁতকল চালুসহ নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্যসমূহের কদর ও চাহিদা রয়েছে। বয়নশিল্পীদের গৌরবের ধারক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঐতিহ্যবাহী তাঁতপণ্যসমূহকে জিআই পণ্যের তালিকায় যুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এক্ষেত্রে দেশের ঐতিহ্যবাহী ও সম্ভাবনাময় পণ্যসমূহকে চিহ্নিত করে সরকারকে সহায়তা করতে সবার প্রতি আহবান জানান তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প সচিব কে এম আলী আজম বলেন, এ ধরনের উদ্যোগ। পণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি ও বিলুপ্তি রোধে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তাঁত শিল্পের বিলুপ্তি রোধে সরকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তাঁতীদের উপয্ক্তু প্রযুক্তি জ্ঞানসহ প্রশিক্ষণ দেয়া হলে তারা টেকসই পণ্য তৈরি করবে পারবেন। জিআই পণ্যের তালিকায় ঐতিহ্যবাহী পণ্যগুলোকে যুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন, সরকারের তৈরি করা ডিজিটাল অবকাঠামোর কল্যাণেই কোভিড-১৯ প্রেক্ষাপটেও অনলাইনে এই মেলা আয়োজন করা সম্ভব হয়েছে। সরকারের উন্নয়ন লক্ষ্য ২০২১ এবং ২০৪১ অর্জনে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। এসএমই উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়ন, পণ্য বাজারজাতকরণ এবং অর্থায়নের সমস্যা সমাধান করতে কাজ করে যাচ্ছে এসএমই ফাউন্ডেশন। কোভিড-১৯ সত্ত্বেও বিশ্বের অগ্রসরমান পাঁচটি দেশের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ।
মেলার অনলাইন পেজ-এ বয়নশিল্প প্রদর্শন, লাইভ ফ্যাশন শো’র পাশাপাশি ৭০টিরও বেশি অনলাইন স্টলে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের জন্য প্রদর্শন করা হবে শাড়ী-লুঙ্গি-গামছা, খাদি, নকশিকাঁথা, বেনারসি শাড়ী, টাঙ্গাইল শাড়ী, জামদানি শাড়ী, মনিপুরী কাপড়, রাঙ্গামাটির চাকমাসহ অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কাপড় ও হস্তশিল্প পণ্য। যেমন: পাটজাত পণ্য বাঁশ ও বেতজাত পণ্য। থাকবে খাতভিত্তিক পণ্যের ইতিহাস নিয়ে তথ্যচিত্র, পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের ধারণা প্রদান, অনলাইন সেমিনারসহ নানা আয়োজন।
ফেস্টিভ্যালে অংশগ্রহণ করবেন বিভিন্ন এসোসিয়েশন, ডিজাইনার, শিল্পী, তাঁতীসহ ঐতিহ্যবাহী পণ্যের উদ্যোক্তাগণ। ফেস্টিভ্যালে লোকজ শিল্পীদের সঙ্গীত পরিবেশনা, ফ্যাশন শো, দেশি পোশাক বিষয়ে কুইজ ও ফটো কনটেস্ট, সেমিনার, ক্রেতা-বিক্রেতা ম্যাচমেকিং ইভেন্টের আয়োজন থাকবে।
২৯শে অক্টোবর ১২টায় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ‘জুম’ এ সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি।