বিশ্বজমিন
লিরার রেকর্ড দরপতন, পশ্চিমাদের সঙ্গে দ্বন্দ্বে হুমকিতে তুর্কী অর্থনীতি
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ অক্টোবর ২০২০, বুধবার, ৫:০২ পূর্বাহ্ন
ফ্রান্সের সঙ্গে লাগতে গিয়ে উলটো তুরস্কের অর্থনীতিকেই বিপাকে ফেলেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোগান। গত এক দশক ধরে সাঁই সাঁই করে কমছে তুরস্কের মুদ্রা লিরার দাম। অর্থনীতিও ধুঁকছে। শুধু এ বছরেই লিরার দাম কমেছে ২৬ শতাংশ। এরমধ্যে ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি করায় অবস্থা আরো সঙ্কটাপন্ন তুরস্কের অর্থনীতির। সর্বশেষ এই বিরোধের জেরে এখন তুরস্কের মুদ্রার রেকর্ড দরপতন হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে জানানো হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে এরদোগানের বক্তব্যে ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো ভীষণ বিরক্ত। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেও তুরস্কের তিক্ত সম্পর্ক বিরাজমান। এগুলোই দেশটির মুদ্রাস্ফীতির কারণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। অবস্থা সামলাতে তারা দেশটিতে সুদের হার বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা না মানায় এখন রেকর্ড হারে লিরার দাম কমে যাচ্ছে।
বাজার বিশ্লেষকরা মনে করেন, লিবিয়া, সিরিয়া, সাইপ্রাসের আশেপাশে এবং ককেশাস অঞ্চলে তুর্কী প্রেসিডেন্ট এরদোগানের অতি উৎসাহী হয়ে শক্তি প্রদর্শনের চেষ্টায় আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীরা বিরক্ত। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এক তুর্কী ব্যাবসায়ী বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে এরদোগানের সময়ে। আর এ কারণেই তুরস্কের মুদ্রা লিরা দুর্বল হয়ে পড়ছে।
তুরস্কের ব্যবসায়ীদের মধ্যে এখন প্রবল উদ্বেগ রয়েছে যে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেন বিজয়ী হলে দেশটির ওপর ভয়াবহ মাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। একইসঙ্গে ফ্রান্সের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির কারণেও তুরস্কের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
খবরে জানানো হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে এরদোগানের বক্তব্যে ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো ভীষণ বিরক্ত। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গেও তুরস্কের তিক্ত সম্পর্ক বিরাজমান। এগুলোই দেশটির মুদ্রাস্ফীতির কারণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। অবস্থা সামলাতে তারা দেশটিতে সুদের হার বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা না মানায় এখন রেকর্ড হারে লিরার দাম কমে যাচ্ছে।
বাজার বিশ্লেষকরা মনে করেন, লিবিয়া, সিরিয়া, সাইপ্রাসের আশেপাশে এবং ককেশাস অঞ্চলে তুর্কী প্রেসিডেন্ট এরদোগানের অতি উৎসাহী হয়ে শক্তি প্রদর্শনের চেষ্টায় আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীরা বিরক্ত। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এক তুর্কী ব্যাবসায়ী বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে এরদোগানের সময়ে। আর এ কারণেই তুরস্কের মুদ্রা লিরা দুর্বল হয়ে পড়ছে।
তুরস্কের ব্যবসায়ীদের মধ্যে এখন প্রবল উদ্বেগ রয়েছে যে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেন বিজয়ী হলে দেশটির ওপর ভয়াবহ মাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র। একইসঙ্গে ফ্রান্সের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির কারণেও তুরস্কের বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।