দেশ বিদেশ
অর্থনীতিতে প্রিমিয়ার ব্যাংক
মো. তারেক উদ্দিন
২৮ অক্টোবর ২০২০, বুধবার, ৮:০৬ পূর্বাহ্ন
দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে ব্যাংকিং ব্যবস্থা। বেসরকারি খাতের অন্যতম ব্যাংক দি প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডও এ দেশের অর্থনীতিতে দায়িত্ব পালন করে চলেছে। তৃতীয় প্রজন্মের শীর্ষ এই ব্যাংকটি শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নেই ভূমিকা রাখছে না; দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি দারিদ্র্য নিরসন ও তৃণমূল পর্যায়ের দরিদ্র ও হত দরিদ্রদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যেও পালন করছে প্রশংসনীয় ভূমিকা। এর পেছনে মূল কারণ, এই ব্যাংকটির প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক এমপি ডা. এইচবিএম ইকবাল। এই বীর মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে প্রতিনিয়ত যে দর্শন চিন্তা আলোড়িত হয় তা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, একটি সুখী সমৃদ্ধ স্বনির্ভর ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর প্রতিটি বক্তৃতায় গরিব-দুঃখী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেছেন। তাদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির কথা বলেছেন, সুখী সমৃদ্ধ স্বনির্ভর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন। সে আলোকেই তিনি রাষ্ট্রের মূল নীতিতে এসব সংযোজন করেছেন। তিনি জানান, এই আদর্শিক চিন্তা চেতনার ফসলই হচ্ছে প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড। এ ব্যাংকটি শুধু শিল্প-বাণিজ্যের উন্নয়নেই বিনিয়োগ করছে না, হতদরিদ্রদেরও বিনা সুদ/স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করে তাদের ভাগ্যের পরিবর্তনে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করছে যা বাস্তবিক অর্থে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক সুফল বয়ে আনছে।
তৃতীয় প্রজন্মের এ ব্যাংকটির শাখার সংখ্যা ১২০টি। বলতে গেলে এ ব্যাংকটি অন্যসব ব্যাংকগুলোর চেয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম। কারণ এ ব্যাংকটি শুধু মুনাফা অর্জনকেই গুরুত্ব দিচ্ছে না, দারিদ্র্যবিমোচনেও রাখছে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ও ভূমিকা।
প্রিমিয়ার ব্যাংকে রয়েছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ পরিচালনা পর্ষদ এবং ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। ব্যাংকের উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন দেশখ্যাত ব্যাংকার, অর্থনীতি বিশ্লেষক মুহাম্মদ আলী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও’র দায়িত্বে রয়েছেন আলোকিত ব্যাংকার ব্যক্তিত্ব এম. রিয়াজুল করিম, এফসিএমএ। তাদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকের ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন, মানব সম্পদের উৎকর্ষতা বৃদ্ধি এবং আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের গ্রাহক সেবা ও প্রোডাক্টে বৈচিত্র্য আনায় অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে।
প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড দেশের প্রথাগত প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে এসেছে। আজ থেকে কয়েক বছর আগে এ ব্যাংকটি অন্য দশটি ব্যাংকের মতো প্রথাগত ব্যাংকিং পরিচালনা করতো। ব্যাংকটি এ ধারায় অনেক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এইচবিএম ইকবালের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রিমিয়ার ব্যাংক এখন গণমানুষের কাছে পৌঁছেছে। বিশেষ করে কুটির, ক্ষুদ্র, মাঝারি, কৃষি ও নারী উদ্যোক্তাসহ ব্যাপক সংখ্যক প্রাহককে ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনার জন্যে এ ব্যাংকটি কাজ করছে। শুধু তাই নয়, গত তিন বছর ধরে প্রচলিত ধারার চেয়ে বিকল্প ব্যাংকিং চ্যানেলকে গুরুত্ব প্রদান করছে। ইতিমধ্যে চালু করা হয়েছে ডিজিটাল অ্যাপস ঢ়সড়হবু। এই অ্যাপসের মাধ্যমে গ্রাহকরা ভালো সার্ভিস পাচ্ছেন।
বিকল্প চ্যানেল হিসেবে এটিএম বুথ, এজেন্ট ব্যাংকিং, উপশাখা চালু করেছে। নাম্বার অব অ্যাকাউন্টস এর পরিমাণও এখন বেশি বেশি হচ্ছে। আরএমজি খাতে ব্যাপক অবদান রাখছে। আমদানি-রপ্তানিতে এ ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি অন্যান্য অনেক ব্যাংকের চেয়েই ভালো।
দেশের গার্মেন্টস শিল্প খাতে প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ ব্যাংকে ২৬০টিরও অধিক রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পের হিসাব রয়েছে। এ থেকে উপলব্ধি করা যায়, দেশের গার্মেন্টস শিল্পের উন্নয়নে এ ব্যাংকটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এ ছাড়া শিল্প বাণিজ্যের অন্যান্য খাতেও এ ব্যাংকটি তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে।
তৃতীয় প্রজন্মের এ ব্যাংকটির শাখার সংখ্যা ১২০টি। বলতে গেলে এ ব্যাংকটি অন্যসব ব্যাংকগুলোর চেয়ে কিছুটা ব্যতিক্রম। কারণ এ ব্যাংকটি শুধু মুনাফা অর্জনকেই গুরুত্ব দিচ্ছে না, দারিদ্র্যবিমোচনেও রাখছে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ও ভূমিকা।
প্রিমিয়ার ব্যাংকে রয়েছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ পরিচালনা পর্ষদ এবং ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ। ব্যাংকের উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন দেশখ্যাত ব্যাংকার, অর্থনীতি বিশ্লেষক মুহাম্মদ আলী, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও’র দায়িত্বে রয়েছেন আলোকিত ব্যাংকার ব্যক্তিত্ব এম. রিয়াজুল করিম, এফসিএমএ। তাদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকের ব্যাপক অবকাঠামোগত উন্নয়ন, মানব সম্পদের উৎকর্ষতা বৃদ্ধি এবং আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের গ্রাহক সেবা ও প্রোডাক্টে বৈচিত্র্য আনায় অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে।
প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড দেশের প্রথাগত প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে এসেছে। আজ থেকে কয়েক বছর আগে এ ব্যাংকটি অন্য দশটি ব্যাংকের মতো প্রথাগত ব্যাংকিং পরিচালনা করতো। ব্যাংকটি এ ধারায় অনেক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এইচবিএম ইকবালের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রিমিয়ার ব্যাংক এখন গণমানুষের কাছে পৌঁছেছে। বিশেষ করে কুটির, ক্ষুদ্র, মাঝারি, কৃষি ও নারী উদ্যোক্তাসহ ব্যাপক সংখ্যক প্রাহককে ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনার জন্যে এ ব্যাংকটি কাজ করছে। শুধু তাই নয়, গত তিন বছর ধরে প্রচলিত ধারার চেয়ে বিকল্প ব্যাংকিং চ্যানেলকে গুরুত্ব প্রদান করছে। ইতিমধ্যে চালু করা হয়েছে ডিজিটাল অ্যাপস ঢ়সড়হবু। এই অ্যাপসের মাধ্যমে গ্রাহকরা ভালো সার্ভিস পাচ্ছেন।
বিকল্প চ্যানেল হিসেবে এটিএম বুথ, এজেন্ট ব্যাংকিং, উপশাখা চালু করেছে। নাম্বার অব অ্যাকাউন্টস এর পরিমাণও এখন বেশি বেশি হচ্ছে। আরএমজি খাতে ব্যাপক অবদান রাখছে। আমদানি-রপ্তানিতে এ ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি অন্যান্য অনেক ব্যাংকের চেয়েই ভালো।
দেশের গার্মেন্টস শিল্প খাতে প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। এ ব্যাংকে ২৬০টিরও অধিক রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পের হিসাব রয়েছে। এ থেকে উপলব্ধি করা যায়, দেশের গার্মেন্টস শিল্পের উন্নয়নে এ ব্যাংকটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এ ছাড়া শিল্প বাণিজ্যের অন্যান্য খাতেও এ ব্যাংকটি তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে।