বাংলারজমিন
শাল্লায় সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে মামলা
শাল্লা সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
২৭ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:৫৯ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলা সদর বাজারে প্রকাশ্য জনসম্মুখে নিরঞ্জন দাস (৩৫ ) নামে এক চা বিক্রেতার উপর সন্ত্রাসী হামলার দায়ে ফণি তালুকদার (২৮) নামে একজনকে জনতা আটক করে শাল্লা থানায় সোপর্দ করেছে। সোমবার বেলা সাড়ে ১০ টায় উপজেলা সদর বাজারের সোহেল মিয়ার ঘরের সামনের রাস্তায় এঘটনা ঘটে। অতর্কিত সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত নিরঞ্জন দাসের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটে প্রেরণ করেছে শাল্লা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আহত নিরঞ্জন দাস উপজেলার হরিনগর গ্রামের মৃত ভবানী দাসের বড় ছেলে বলে জানা যায়। ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্ত্রাসী ফনি তালুকদার বাহাড়া ইউনিয়নের নাইন্দা গ্রামের বরুণ তালুকদারের ছেলে। এঘটনায় আহত নিরঞ্জন দাসের ছোট ভাই চিত্তরঞ্জন দাস বাদী হয়ে শাল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার বিবরণে জানা যায় নিরঞ্জন দাসের মোবাইলে বেশ কয়দিন ধরে ফনি তালুকদার বিভিন্ন রকমের গালিগালাজ সহ প্রান নাশের হুমকি দিয়ে আসছিল। এবিষয়ে বাজার কমিটিকে নিরঞ্জন দাস অবগত করা হলে বিষয়টি ফনির বাবা বরুণ তালুকদারকে জানানো হয়। শুনে বরুণ তালুকদার নিজে এসে ছেলের ভুলের জন্য নিরঞ্জন দাসের নিকট ক্ষমা চেয়ে বিষয়টি মিটমাট করেন। এসব বিষয় শুনার পর ফনি ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার বাজারে এসে কোদালের একটি নতুন বাট (আছার) ৬০ টাকায় ক্রয় করে নিয়ে সোহেল মিয়ার ঘরের সামনে উৎপেতে থাকে। সেই মুহুর্তে চা বিক্রেতা নিরঞ্জন দাস, সুলতানপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান হাবিব ও নারকিলা গ্রামের হরিপদ তালুকদারের সঙ্গে বাজারের ভিতরে যাওয়ার পথে ফনি সন্ত্রাসী কায়দায় সবার সামনে তার উপর আক্রমণ চালায়। এতে নিরঞ্জন দাসের ১ টি দাঁত পরে যায় এবং আরও ২ টি দাঁত নড়বড়ে অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পরেন। মাটিতে পরার সঙ্গে সঙ্গে সন্ত্রাসী ফনি আহত নিরঞ্জন দাসের উপর আর ও ৩টি আঘাত করে কোদালের বাট দিয়ে। এসময় পাশের লোকজন ছুটে এসে ফনিকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা যায় নিরঞ্জন দাসের মোবাইলে বেশ কয়দিন ধরে ফনি তালুকদার বিভিন্ন রকমের গালিগালাজ সহ প্রান নাশের হুমকি দিয়ে আসছিল। এবিষয়ে বাজার কমিটিকে নিরঞ্জন দাস অবগত করা হলে বিষয়টি ফনির বাবা বরুণ তালুকদারকে জানানো হয়। শুনে বরুণ তালুকদার নিজে এসে ছেলের ভুলের জন্য নিরঞ্জন দাসের নিকট ক্ষমা চেয়ে বিষয়টি মিটমাট করেন। এসব বিষয় শুনার পর ফনি ক্ষিপ্ত হয়ে সোমবার বাজারে এসে কোদালের একটি নতুন বাট (আছার) ৬০ টাকায় ক্রয় করে নিয়ে সোহেল মিয়ার ঘরের সামনে উৎপেতে থাকে। সেই মুহুর্তে চা বিক্রেতা নিরঞ্জন দাস, সুলতানপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান হাবিব ও নারকিলা গ্রামের হরিপদ তালুকদারের সঙ্গে বাজারের ভিতরে যাওয়ার পথে ফনি সন্ত্রাসী কায়দায় সবার সামনে তার উপর আক্রমণ চালায়। এতে নিরঞ্জন দাসের ১ টি দাঁত পরে যায় এবং আরও ২ টি দাঁত নড়বড়ে অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পরেন। মাটিতে পরার সঙ্গে সঙ্গে সন্ত্রাসী ফনি আহত নিরঞ্জন দাসের উপর আর ও ৩টি আঘাত করে কোদালের বাট দিয়ে। এসময় পাশের লোকজন ছুটে এসে ফনিকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।