বাংলারজমিন
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
বান্দরবান প্রতিনিধি
২৬ অক্টোবর ২০২০, সোমবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন
বান্দরবানের মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে পাচারের সময় বিপুল নিষিদ্ধ ইয়াবা উদ্ধার করেছে ১১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ান (বিজিবি)।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফুলতলী সীমান্তের লম্বাশিয়া থেকে এসব ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ‘মিয়ানমার সীমান্ত পার হয়ে ইয়াবার একটি চালান ফুলতলী লম্বাশিয়া হয়ে পাচার করবে মাদককারবারি চক্র’-এমন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি অধিনায়কের নির্দেশনায় অভিযানে নামে ফুলতলী বিওপির একটি টহল দল।
অভিযান দলটি ফুলতলী বিওপির পশ্চিম দিকে লম্বাশিয়া এলাকায় পৌঁছলে মাদককারবারীরা দ্রুত পালিয়ে জঙ্গলে গাঢাকা দেয়।
পরে ঘটনাস্থল থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির নিয়ন্ত্রিত ফুলতলী বিওপি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার ইব্রাহিম হোসেন। ১০ হাজার পিস ইয়াবার বাজারমূল্য আনুমানিক ৩০ লাখ টাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহ আবদুল আজিজ আহমেদ জানান, প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন। এই অবস্থায় বিজিবি তাদের কর্তব্য পালনে অটুট। মাদকবিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
মাদক উদ্ধারের ঘটনায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি মামলা রুজু করেছে বিজিবি। মামলা নং-১৭। মামলার আসামিরা হলো- মোহাম্মদ আলী (২৫), বেদার মিয়া (৩০) ও মো. আবদুর রহিম (২৫)।
শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফুলতলী সীমান্তের লম্বাশিয়া থেকে এসব ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ‘মিয়ানমার সীমান্ত পার হয়ে ইয়াবার একটি চালান ফুলতলী লম্বাশিয়া হয়ে পাচার করবে মাদককারবারি চক্র’-এমন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবি অধিনায়কের নির্দেশনায় অভিযানে নামে ফুলতলী বিওপির একটি টহল দল।
অভিযান দলটি ফুলতলী বিওপির পশ্চিম দিকে লম্বাশিয়া এলাকায় পৌঁছলে মাদককারবারীরা দ্রুত পালিয়ে জঙ্গলে গাঢাকা দেয়।
পরে ঘটনাস্থল থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির নিয়ন্ত্রিত ফুলতলী বিওপি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার ইব্রাহিম হোসেন। ১০ হাজার পিস ইয়াবার বাজারমূল্য আনুমানিক ৩০ লাখ টাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল শাহ আবদুল আজিজ আহমেদ জানান, প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন। এই অবস্থায় বিজিবি তাদের কর্তব্য পালনে অটুট। মাদকবিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
মাদক উদ্ধারের ঘটনায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় একটি মামলা রুজু করেছে বিজিবি। মামলা নং-১৭। মামলার আসামিরা হলো- মোহাম্মদ আলী (২৫), বেদার মিয়া (৩০) ও মো. আবদুর রহিম (২৫)।