বাংলারজমিন
কালীগঞ্জ ও অষ্টগ্রামে ২ গৃহবধূ ধর্ষিত
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
২৬ অক্টোবর ২০২০, সোমবার, ৮:২১ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে গৃহবধূকে ধর্ষণের ঘটনায় হারিছ মিয়া (৩২) ও জাকির হোসেন (৩০) নামে দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শনিবার বিকালে উপজেলার আদমপুর ইউনিয়ন এলাকায় বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অষ্টগ্রাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আরিফুর রহমানের নেতৃত্বে এসআই আসাদুজ্জামান, এএসআই জামির হোসেন, এএসআই ওমর ফারুক ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া দুই ধর্ষকের মধ্যে হারিছ মিয়া অষ্টগ্রাম উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের বরাগীরকান্দি গ্রামের মৃত শাহাবুদ্দিনের ছেলে ও জাকির হোসেন একই গ্রামের আব্দুল মিয়ার ছেলে।
পুলিশ জানায়, শনিবার গণধর্ষণের শিকার গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে দুই ধর্ষক হারিছ মিয়া ও জাকির হোসেনকে আসামি করে অষ্টগ্রাম থানায় মামলা (নং-০৭) দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পরই আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মো. আরিফুর রহমানের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযানে নামে পুলিশ। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে দুই ধর্ষককেই গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন তারা।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৪ঠা অক্টোবর রাত সোয়া ১১টার দিকে ওই গৃহবধূ (২২) প্রকৃতির ডাকে ঘরের বাইরে বের হয়। সেখানে ওত পেতে থাকা দুই লম্পট হারিছ মিয়া ও জাকির হোসেন গৃহবধূকে জাপটে ধরে বাড়ির পাশে বরাগীরকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দায় নিয়ে যায়। সেখানে ওই গৃহবধূকে তারা পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
এদিকে কালীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের খৈকড়া কোনাপাড়া এলাকার সৌদি প্রবাসী আব্দুল কাদিরের স্ত্রী নীলুফা বেগম (৪০)কে তার একমাত্র ছেলেকে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গৃহবধূ নিজেই বাদী হয়ে গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে কালীগঞ্জ থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর থেকে অভিযুক্ত ফারুক পলাতক রয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মোজাম্মেল হক মামলার বরাত দিয়ে জানান, একই এলাকার অভিযুক্ত মৃত ফজর আলী শেখের ছেলে ফারুক (৪৫) ওই নারীর স্বামীকে ২০০৭ সালে জমি কেনার কথা বলে ৭ লাখ টাকা নেয়। জমি কিনে দেয়া তো দূরের কথা উপরন্তু বিভিন্ন সময়ে ওই গৃহবধূর একমাত্র ছেলেকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে গৃহবধূকে জিম্মি করে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে আসছিল অভিযুক্ত ফারুক। গত ২৪শে সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ফারুক ওই গৃহবধূর বসতঘরে ঢুকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে এ ব্যাপারে কাউকে না বলার হুমকি দিয়ে চলে যায়। আবারো ২২শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধূ মাগরিবের নামাজ পড়ার জন্য অজু করতে গেলে একমাত্র ছেলেকে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে কুপ্রস্তাব দেয় ফারুক। এতে রাজি না হওয়ায় গৃহবধূর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তার চুলের মুঠি ধরে কাপড় খুলে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় গৃহবধূর ডাক-চিৎকারে তার ছেলে চলে আসলে তাদের দু’জনকে গলা কেটে হত্যার হুমকি দিয়ে ফারুক চলে যায়। পরে ওই রাতেই ভুক্তভোগী গৃহবধূ নিজে বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। এ সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম মিজানুল হক জানান, মামলা দায়েরের পর থেকে অভিযুক্ত ফারুক পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ জানায়, শনিবার গণধর্ষণের শিকার গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে দুই ধর্ষক হারিছ মিয়া ও জাকির হোসেনকে আসামি করে অষ্টগ্রাম থানায় মামলা (নং-০৭) দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পরই আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মো. আরিফুর রহমানের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযানে নামে পুলিশ। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে দুই ধর্ষককেই গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন তারা।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ৪ঠা অক্টোবর রাত সোয়া ১১টার দিকে ওই গৃহবধূ (২২) প্রকৃতির ডাকে ঘরের বাইরে বের হয়। সেখানে ওত পেতে থাকা দুই লম্পট হারিছ মিয়া ও জাকির হোসেন গৃহবধূকে জাপটে ধরে বাড়ির পাশে বরাগীরকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দায় নিয়ে যায়। সেখানে ওই গৃহবধূকে তারা পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
এদিকে কালীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের খৈকড়া কোনাপাড়া এলাকার সৌদি প্রবাসী আব্দুল কাদিরের স্ত্রী নীলুফা বেগম (৪০)কে তার একমাত্র ছেলেকে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গৃহবধূ নিজেই বাদী হয়ে গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে কালীগঞ্জ থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর থেকে অভিযুক্ত ফারুক পলাতক রয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মোজাম্মেল হক মামলার বরাত দিয়ে জানান, একই এলাকার অভিযুক্ত মৃত ফজর আলী শেখের ছেলে ফারুক (৪৫) ওই নারীর স্বামীকে ২০০৭ সালে জমি কেনার কথা বলে ৭ লাখ টাকা নেয়। জমি কিনে দেয়া তো দূরের কথা উপরন্তু বিভিন্ন সময়ে ওই গৃহবধূর একমাত্র ছেলেকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে গৃহবধূকে জিম্মি করে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে আসছিল অভিযুক্ত ফারুক। গত ২৪শে সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ফারুক ওই গৃহবধূর বসতঘরে ঢুকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে এ ব্যাপারে কাউকে না বলার হুমকি দিয়ে চলে যায়। আবারো ২২শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই গৃহবধূ মাগরিবের নামাজ পড়ার জন্য অজু করতে গেলে একমাত্র ছেলেকে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে কুপ্রস্তাব দেয় ফারুক। এতে রাজি না হওয়ায় গৃহবধূর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তার চুলের মুঠি ধরে কাপড় খুলে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় গৃহবধূর ডাক-চিৎকারে তার ছেলে চলে আসলে তাদের দু’জনকে গলা কেটে হত্যার হুমকি দিয়ে ফারুক চলে যায়। পরে ওই রাতেই ভুক্তভোগী গৃহবধূ নিজে বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। এ সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চাইলে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম মিজানুল হক জানান, মামলা দায়েরের পর থেকে অভিযুক্ত ফারুক পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।