বাংলারজমিন
বিজিবির মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে বাল্লা সীমান্তে মানববন্ধন
চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৫ অক্টোবর ২০২০, রবিবার, ৮:১২ পূর্বাহ্ন
বাল্লা বিজিবির জওয়ান এরশাদ কর্তৃক নিরীহ এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে আহত করে মিথ্যা মাদক মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন সীমান্তবাসী। রোববার সকালে আসামপাড়া বাজারে কয়েক শ’ মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন। মানববন্ধন থেকে বিজিবি জওয়ান এরশাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে আবুর ওপর থেকে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।
গাজীপুর ইউনিয়নের টেকেরঘাট গ্রামের আঃ ছত্তরের পুত্র আঃ রউপ আবুকে বাল্লা বিজিবি’র সিকিউরিটি এরশাদ বুধবার রাতে বাল্লা রেল স্টেশন থেকে আটক করে বাল্লা তিনকোনা খেলার মাঠে নিয়ে যায় এবং বেদম লাঠিপেটা করে মারাত্মক আহত করে। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সাধারণ মানুষের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। অবস্থা বেগতিক দেখে আহত আবুকে রাতে গুইবিল ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেয় বাল্লা বিজিবি। ঘটনার দিন রাতেই জওয়ান এরশাদকে ব্যাটালিয়নে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকালে এলাকার লোকজন বাল্লা বিজিবির কাছে আবুর সন্ধান চেয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন এলাকার শ’ শ’ নারী পুরুষ। এ সময় বাল্লা ক্যাম্পের সুবেদার আবুকে আটকের কথা অস্বীকার করেন। এ সময় আবুকে ফেরৎ দেয়ার দাবি জানান স্থানীয়রা। এলাকাবাসীরা চিৎকার করে ‘আবুকে মেরে ফেলা হয়েছে বলে’ প্রতিবাদ শুরু করেন। খবর পেয়ে চুনারুঘাট থানার ওসি এম এ আশরাফ ঘটনাস্থলে আসেন এবং খেলার মাঠে রক্ত দেখতে পান। তিনি তাৎক্ষণিক সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়ে বাল্লা বিজিবি ক্যাম্পে গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত অবগত হন। এ সময় আবুকে গুইবিলের বিজিবি জোয়ানরা আটক করেছে বলে জানান নায়েব সুবেদার জাহাঙ্গীর। মুক্তিযোদ্ধা আঃ আলীসহ এলাকার লোকজন বলেন, রাতে ছোট বোনের জন্য ওষুধ কিনতে আবু বাল্লা রেল স্টেশনে গেলে রহস্যজনক কারণে আবুকে আটক করেন করে বিজিবি জওয়ান এরশাদ। এরপর তাকে বাল্লা খেলার মাঠে নিয়ে লাঠিপেটা শুরু করে। পরে তাকে অচেতন অবস্থায় বাল্লা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয় এবং রাতে নেয়া হয় গুইবিল ক্যাম্পে। সকালে আবুকে পাঠানো হয় চুনারুঘাট হাসপাতালে।
এদিকে গুইবিল সীমান্ত ফাড়ির নায়েক মামুন মামলায় বলেছেন, আবুকে ৯শ গ্রাম গাঁজাসমেত ভানিকভান্ডার থেকে আটক করেন তারা। গাছে সাথে ধাক্কা খেয়ে আবু সামান্য আহত হয়েছেন। নিরপরাধ আঃ রউপ আবুকে আটক করে মারধর ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর প্রতিবাদে বাল্লায় প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী।
গাজীপুর ইউনিয়নের টেকেরঘাট গ্রামের আঃ ছত্তরের পুত্র আঃ রউপ আবুকে বাল্লা বিজিবি’র সিকিউরিটি এরশাদ বুধবার রাতে বাল্লা রেল স্টেশন থেকে আটক করে বাল্লা তিনকোনা খেলার মাঠে নিয়ে যায় এবং বেদম লাঠিপেটা করে মারাত্মক আহত করে। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সাধারণ মানুষের মাঝে উত্তেজনা দেখা দেয়। অবস্থা বেগতিক দেখে আহত আবুকে রাতে গুইবিল ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেয় বাল্লা বিজিবি। ঘটনার দিন রাতেই জওয়ান এরশাদকে ব্যাটালিয়নে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকালে এলাকার লোকজন বাল্লা বিজিবির কাছে আবুর সন্ধান চেয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন এলাকার শ’ শ’ নারী পুরুষ। এ সময় বাল্লা ক্যাম্পের সুবেদার আবুকে আটকের কথা অস্বীকার করেন। এ সময় আবুকে ফেরৎ দেয়ার দাবি জানান স্থানীয়রা। এলাকাবাসীরা চিৎকার করে ‘আবুকে মেরে ফেলা হয়েছে বলে’ প্রতিবাদ শুরু করেন। খবর পেয়ে চুনারুঘাট থানার ওসি এম এ আশরাফ ঘটনাস্থলে আসেন এবং খেলার মাঠে রক্ত দেখতে পান। তিনি তাৎক্ষণিক সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়ে বাল্লা বিজিবি ক্যাম্পে গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত অবগত হন। এ সময় আবুকে গুইবিলের বিজিবি জোয়ানরা আটক করেছে বলে জানান নায়েব সুবেদার জাহাঙ্গীর। মুক্তিযোদ্ধা আঃ আলীসহ এলাকার লোকজন বলেন, রাতে ছোট বোনের জন্য ওষুধ কিনতে আবু বাল্লা রেল স্টেশনে গেলে রহস্যজনক কারণে আবুকে আটক করেন করে বিজিবি জওয়ান এরশাদ। এরপর তাকে বাল্লা খেলার মাঠে নিয়ে লাঠিপেটা শুরু করে। পরে তাকে অচেতন অবস্থায় বাল্লা ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয় এবং রাতে নেয়া হয় গুইবিল ক্যাম্পে। সকালে আবুকে পাঠানো হয় চুনারুঘাট হাসপাতালে।
এদিকে গুইবিল সীমান্ত ফাড়ির নায়েক মামুন মামলায় বলেছেন, আবুকে ৯শ গ্রাম গাঁজাসমেত ভানিকভান্ডার থেকে আটক করেন তারা। গাছে সাথে ধাক্কা খেয়ে আবু সামান্য আহত হয়েছেন। নিরপরাধ আঃ রউপ আবুকে আটক করে মারধর ও মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর প্রতিবাদে বাল্লায় প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী।