বাংলারজমিন
ফেনীতে কিশোরীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ, কিশোর গ্রেপ্তার
ফেনী প্রতিনিধি
২০২০-১০-২৪
ফেনীর কাজিরবাগে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে (১৫) ধর্ষণের মামলায় আবদুর রাহাত সুমন (১৬) নামের এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সকালে ফেনীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসানের আদালতে আসামি সুমনকে হাজির করা হলে আদালত তাকে গাজীপুর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর আদেশ দিয়ে ফেনী কারাগারে প্রেরণ করেন।
এর আগে শুক্রবার রাতে সদর উপজেলার কাজিরবাগ ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রাম থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সুমন ছাগলনাইয়া উপজেলার জয়নগর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে। সে পেশায় ব্যাটারি চালিত টমটম চালক বলে জানিয়েছে ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.আলমগীর হোসেন।
ওসি মো.আলমগীর হোসেন জানান, ছাগলনাইয়ায় গ্রামের বাড়ি হলেও টমটম চালক সুমন ফেনী সদর উপজেলার কাজিরবাগ ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামে বসবাস করতো। পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই কিশোরীকে কথা আছে বলে বাড়ীর পাশে ধানক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে সুমন। এ ঘটনা জানাজানি হলে পরদিন ওই কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে আবদুর রাহাত সুমনকে আসামি করে ফেনী মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। সকালে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নির্যাতিতা কিশোরীর শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। পরে তাকে ফেনীর সিনিয়র জুডিসয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসানের আদালতে তোলা হলে ২২ ধারায় ওই কিশোরীর জবানবন্দি রেকর্ড করে আদালত।
এর আগে শুক্রবার রাতে সদর উপজেলার কাজিরবাগ ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রাম থেকে সুমনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সুমন ছাগলনাইয়া উপজেলার জয়নগর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে। সে পেশায় ব্যাটারি চালিত টমটম চালক বলে জানিয়েছে ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.আলমগীর হোসেন।
ওসি মো.আলমগীর হোসেন জানান, ছাগলনাইয়ায় গ্রামের বাড়ি হলেও টমটম চালক সুমন ফেনী সদর উপজেলার কাজিরবাগ ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামে বসবাস করতো। পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই কিশোরীকে কথা আছে বলে বাড়ীর পাশে ধানক্ষেতে নিয়ে যায়। সেখানে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে সুমন। এ ঘটনা জানাজানি হলে পরদিন ওই কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে আবদুর রাহাত সুমনকে আসামি করে ফেনী মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। সকালে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নির্যাতিতা কিশোরীর শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। পরে তাকে ফেনীর সিনিয়র জুডিসয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসানের আদালতে তোলা হলে ২২ ধারায় ওই কিশোরীর জবানবন্দি রেকর্ড করে আদালত।