বাংলারজমিন
গ্রেপ্তার ২
শেরপুরে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ ও গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
২৪ অক্টোবর ২০২০, শনিবার, ৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
শেরপুরে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ করা হয়েছে। এরপর ওই ধর্ষক ও তার এক সহযোগীকে আটক করে শেরপুর থানা পুলিশে সোপর্দ করেছেন এলাকাবাসী।
গত মঙ্গলবার রাত ৮টায় পৌর শহরের রেজিস্ট্রি অফিস এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। শেরপুর উপজেলার ৪নং খানপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের বকুল হোসেনের ছেলে ধর্ষক মামুন প্রামাণিক (২৪) ও তার সহযোগী একই গ্রামের হৃদয় হাসান রাব্বী (১৯)কে আসামি করে স্কুলছাত্রীর মা আয়েশা বেগম বাদী হয়ে শেরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। অভিযোগ থেকে জানা যায়, উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে বেশ কিছুদিন যাবৎ স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করে আসছিল বখাটে যুবক মামুন প্রামাণিক। এরমাঝে ওই স্কুলছাত্রীকে প্রেম নিবেদন ও বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে ব্যর্থ হয় সে। এর একপর্যায়ে সে ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১৯শে অক্টোবর সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে জোরপূর্বক অপহরণ করে নিয়ে যায় বখাটে মামুন ও তার সহযোগীরা। এরপর বগুড়া শহরের একটি বাসায় আটকে রেখে মামুন ওই স্কুলছাত্রীকে রাতভর ধর্ষণ করে। অপরদিকে শেরপুর উপজেলার ৭নং ভবানীপুর ইউনিয়নের ছোনকা বাজার পাড়ায় এক গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করা হয়েছে। অভিযোগে জানা যায়, কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় দিনের আলোতে ওই নারীকে নির্যাতন করেন স্থানীয় এক মাদ্রাসা শিক্ষক রবিউল ইসলাম (৩০) সে সুঘাট ইউনিয়নের দড়িহাসড়া গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের পুত্র স্থানীয় বেলগাছী দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক। গত বুধবার ওই নারী বাদী হয়ে শেরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। জানা গেছে, উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ইতালি গ্রামের মিলন ইসলামের স্ত্রীকে প্রায় এক বছর ধরে কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল মাদ্রাসা শিক্ষক রবিউল ইসলাম। রবিউলের কথায় রাজি না হওয়ায় মাদ্রাসা শিক্ষকের জঘন্য ওই কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানান স্থানীয়রা। ২০শে অক্টোবর বিকালে ছোনকা বাজারে গেলে ওই মহিলাকে প্রকাশ্যে জাপটে ধরে শিক্ষক রবিউল ইসলাম। এরপর পাশের দোকান ঘরের মধ্যে টানাহেঁচড়া করে। এরপর ওই মহিলার শরীরের কাপড় খুলে বিবস্ত্র করেন শিক্ষক রবিউল। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত শিক্ষক রবিউল ইসলাম। শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এসএম আবুল কালাম আজাদ বলেন, স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা নেয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে অভিযুক্তদের মধ্যে দুইজনকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত মঙ্গলবার রাত ৮টায় পৌর শহরের রেজিস্ট্রি অফিস এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। শেরপুর উপজেলার ৪নং খানপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের বকুল হোসেনের ছেলে ধর্ষক মামুন প্রামাণিক (২৪) ও তার সহযোগী একই গ্রামের হৃদয় হাসান রাব্বী (১৯)কে আসামি করে স্কুলছাত্রীর মা আয়েশা বেগম বাদী হয়ে শেরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। অভিযোগ থেকে জানা যায়, উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের নজরুল ইসলামের স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে বেশ কিছুদিন যাবৎ স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করে আসছিল বখাটে যুবক মামুন প্রামাণিক। এরমাঝে ওই স্কুলছাত্রীকে প্রেম নিবেদন ও বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে ব্যর্থ হয় সে। এর একপর্যায়ে সে ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১৯শে অক্টোবর সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে থেকে ওই স্কুলছাত্রীকে জোরপূর্বক অপহরণ করে নিয়ে যায় বখাটে মামুন ও তার সহযোগীরা। এরপর বগুড়া শহরের একটি বাসায় আটকে রেখে মামুন ওই স্কুলছাত্রীকে রাতভর ধর্ষণ করে। অপরদিকে শেরপুর উপজেলার ৭নং ভবানীপুর ইউনিয়নের ছোনকা বাজার পাড়ায় এক গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করা হয়েছে। অভিযোগে জানা যায়, কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় দিনের আলোতে ওই নারীকে নির্যাতন করেন স্থানীয় এক মাদ্রাসা শিক্ষক রবিউল ইসলাম (৩০) সে সুঘাট ইউনিয়নের দড়িহাসড়া গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের পুত্র স্থানীয় বেলগাছী দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক। গত বুধবার ওই নারী বাদী হয়ে শেরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। জানা গেছে, উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ইতালি গ্রামের মিলন ইসলামের স্ত্রীকে প্রায় এক বছর ধরে কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল মাদ্রাসা শিক্ষক রবিউল ইসলাম। রবিউলের কথায় রাজি না হওয়ায় মাদ্রাসা শিক্ষকের জঘন্য ওই কর্মকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ জানান স্থানীয়রা। ২০শে অক্টোবর বিকালে ছোনকা বাজারে গেলে ওই মহিলাকে প্রকাশ্যে জাপটে ধরে শিক্ষক রবিউল ইসলাম। এরপর পাশের দোকান ঘরের মধ্যে টানাহেঁচড়া করে। এরপর ওই মহিলার শরীরের কাপড় খুলে বিবস্ত্র করেন শিক্ষক রবিউল। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত শিক্ষক রবিউল ইসলাম। শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) এসএম আবুল কালাম আজাদ বলেন, স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা নেয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে অভিযুক্তদের মধ্যে দুইজনকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়।