খেলা
বৃষ্টিতে দুইদিন পেছালো ফাইনাল
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৩ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপের প্রথম ৬ ম্যাচের শুধুমাত্র একটিতেই বৃষ্টি হানা দেয়নি। যদিও এই টুর্নামেন্টের রাখা ছিল রিজার্ভ ডে। কিন্তু সেটি ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়নি একদিনও। আজ আসরের ফাইনাল খেলা মাঠে গড়ানোর কথা ছিল। তবে মাহমুদুল্লাহ-শান্তর শিরোপা নির্ধারণী লড়াই পিছিয়ে দিয়েছে বৃষ্টি। গতকাল সকাল থেকে অঝরে বৃষ্টি আর আকাশে কালোমেঘের ঘনঘটা। এমনকি আজ ও কাল দুই দিন রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। যে কারণে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) বাধ্য হয়েছে ফাইনালের দিনক্ষণ পরিবর্তন করতে। রোববার সবকিছু ঠিক থাকলে প্রেসিডেন্টস কাপের মুকুট উঠবে নাজমুল কিংবা মাহদুলাল্লাহ একাদশের মাথায়। আসর থেকে ছিটকে পড়ার ভয় ছিল মাহমুদুল্লাহ একাদশের। কিন্তু বুধবার তামিম একাদশের বিদায়ে ভাগ্য খোলে তাদের। তাই ফাইনালে খেলতে পারাটাই অধিনায়ক মাহামুদুল্লাহ রিয়াদের জন্য অনেক স্বস্তির। তিনি বলেন, ‘ফার্স্ট অফ অল, আলহামদুলিল্লাহ আমরা ফাইনালে উঠেছি। সো ফরচুনেটলি আমরা ফাইনাল খেলছি। তো একদিক থেকে ভালো লাগছে কারণ অনেক দিন পরে আমরা একটা টুর্নামেন্ট খেলছি। এবং যেহেতু কোভিডের সময় ক্রিকেটও বন্ধ ছিলো । সো সেদিক থেকে আমরা সবাই মুখিয়ে আছি ভালো ফাইনাল যেন খেলতে পারি।’
দীর্ঘ সাত মাস পর বিসিবি মাঠে ক্রিকেট ফেরাতে সক্ষম হয়েছে। গেল মাসে জাতীয় দলের শ্রীলঙ্কা সফর স্থগিত হওয়ার পরই বিসিবি তিন দল নিয়ে আয়োজন করে প্রেসিডেন্টস কাপ ওয়ানডে টুর্নামেন্ট। যেখানে তরুণ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দল প্রথম ম্যাচে হারিয়ে দেয় অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ একাদশকে। এরপর দ্বিতীয় দেখাতেও শান্তর জয়। তবে তাদের তৃতীয় লড়াইটি একেবারে আসরের ফাইনালে। অন্যদিকে ওয়ানডে অধিনায়ক ও দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবালের দল ৪ ম্যাচের তিনটিতে হেরে বিদায় নিয়েছে আসর থেকে। দেশের ওয়ানডে অধিনায়কের নেতৃত্বে থাকা দলটি আসর থেকে ছিটকে পড়ায় তার নেতৃত্ব নিয়ে উঠেছে ফের প্রশ্ন। যদিও জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর এখনো কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ হয়নি তার। তাই বিসিবি প্রেডিডেন্টস কাপের এই ওয়ানডে টুর্নামেন্ট ছিল অধিনায়ক তামিমের জন্য পরীক্ষাও। কিন্তু সেই পরীক্ষায় তিনি পাশ করেননি। ব্যাট হাতেও ছিলেন ব্যর্থ।
গতকাল শান্ত বলেন, ‘অবশ্যই ভালো লাগছে এরকম একটা টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলতে পেরে। এবং আমরা সবাই অনেক এনজয় করেছি টুর্নামেন্টটা। আশা করছি ফাইনালেও ভালো কিছুই হবে। সব থেকে বড় দিক ছিলো যে অনেক দিন পরে আমরা মাঠে এরকম একটা টুর্নামেন্ট খেলতে পারলাম। সবাই একসঙ্গে ড্রেসিং রুম শেয়ার করলাম। সো অনেক পজেটিভ দিকই ছিলো।’
তবে ঘরোয়া এই প্রস্ততিমূলক ওয়ানডে টুর্নামেন্ট লিস্ট ‘এ’ স্বীকৃতি পায়নি। যে কারণে তাদের পারফরম্যান্সের রেকর্ড থাকছে না। মাহমুদুল্লাহ বলেন, ‘এটা প্রস্ততিমূলক একটা টুর্নামেন্ট বাট আমার মনে হয় প্রত্যেক খেলোয়াড়ই খুব সিরিয়াসলি আমরা খেলেছি এবং খুব কম্পেটিটিভনেস নিয়েই আমরা খেলেছি। সবার ভেতরেই ওই প্রতিযোগিতাটা ছিলো যেন আমরা এক জন আরেকজনের চেয়ে ভালো পারফর্ম করতে পারি, টিম নিয়ে আমরা ভালো পারফর্ম করতে পারি। সেদিক থেকে আমি বলবো টুর্নামেন্টটা আমাদের সব প্লেয়ারের জন্যই খুব ভালো একটা প্রস্তুতি ছিল।’
দীর্ঘ সাত মাস পর বিসিবি মাঠে ক্রিকেট ফেরাতে সক্ষম হয়েছে। গেল মাসে জাতীয় দলের শ্রীলঙ্কা সফর স্থগিত হওয়ার পরই বিসিবি তিন দল নিয়ে আয়োজন করে প্রেসিডেন্টস কাপ ওয়ানডে টুর্নামেন্ট। যেখানে তরুণ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দল প্রথম ম্যাচে হারিয়ে দেয় অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ একাদশকে। এরপর দ্বিতীয় দেখাতেও শান্তর জয়। তবে তাদের তৃতীয় লড়াইটি একেবারে আসরের ফাইনালে। অন্যদিকে ওয়ানডে অধিনায়ক ও দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবালের দল ৪ ম্যাচের তিনটিতে হেরে বিদায় নিয়েছে আসর থেকে। দেশের ওয়ানডে অধিনায়কের নেতৃত্বে থাকা দলটি আসর থেকে ছিটকে পড়ায় তার নেতৃত্ব নিয়ে উঠেছে ফের প্রশ্ন। যদিও জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর এখনো কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ হয়নি তার। তাই বিসিবি প্রেডিডেন্টস কাপের এই ওয়ানডে টুর্নামেন্ট ছিল অধিনায়ক তামিমের জন্য পরীক্ষাও। কিন্তু সেই পরীক্ষায় তিনি পাশ করেননি। ব্যাট হাতেও ছিলেন ব্যর্থ।
গতকাল শান্ত বলেন, ‘অবশ্যই ভালো লাগছে এরকম একটা টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলতে পেরে। এবং আমরা সবাই অনেক এনজয় করেছি টুর্নামেন্টটা। আশা করছি ফাইনালেও ভালো কিছুই হবে। সব থেকে বড় দিক ছিলো যে অনেক দিন পরে আমরা মাঠে এরকম একটা টুর্নামেন্ট খেলতে পারলাম। সবাই একসঙ্গে ড্রেসিং রুম শেয়ার করলাম। সো অনেক পজেটিভ দিকই ছিলো।’
তবে ঘরোয়া এই প্রস্ততিমূলক ওয়ানডে টুর্নামেন্ট লিস্ট ‘এ’ স্বীকৃতি পায়নি। যে কারণে তাদের পারফরম্যান্সের রেকর্ড থাকছে না। মাহমুদুল্লাহ বলেন, ‘এটা প্রস্ততিমূলক একটা টুর্নামেন্ট বাট আমার মনে হয় প্রত্যেক খেলোয়াড়ই খুব সিরিয়াসলি আমরা খেলেছি এবং খুব কম্পেটিটিভনেস নিয়েই আমরা খেলেছি। সবার ভেতরেই ওই প্রতিযোগিতাটা ছিলো যেন আমরা এক জন আরেকজনের চেয়ে ভালো পারফর্ম করতে পারি, টিম নিয়ে আমরা ভালো পারফর্ম করতে পারি। সেদিক থেকে আমি বলবো টুর্নামেন্টটা আমাদের সব প্লেয়ারের জন্যই খুব ভালো একটা প্রস্তুতি ছিল।’