অনলাইন
অসুস্থ আওয়ামী লীগ নেতার পাশে শামীম ওসমান
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
২২ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৬:১৭ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের বন্দরের সাবেক কদমরসুল পৌর আওয়ামীলীগের সমাজ কল্যান সম্পাদক শাহনেয়াজ রাহাত মিয়া। স্থানীয় আওয়ামীলীগের একজন পরিচ্ছন্ন ও ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত। দুঃসময়ে বন্দর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রীয় কয়েকজন নেতার মধ্যে রাহাত মিয়া অন্যতম। দলের রাজনীতি করতে গিয়ে পৈত্রিক সম্পদ খোয়াতে হয়েছে তাকে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২৩নং ওয়ার্ডের ইস্পাহানীতে স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে নিয়ে তার সংসার। ইট-বালুর ব্যবসা আর বাড়ি ভাড়াই ছিল তার আয়ের উৎস। তবে রাজনীতির কারণে ব্যবসার দিকে মনোনিবেশন ছিল না ঠিকমত। এরমধ্যে ২০১৭ সালের ৮ আগস্ট সন্ধ্যায় স্ট্রোক করেন। চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে আগের মতো আর ব্যবসায় সময় দিতে পারেননি। এক সময় সেই ব্যবসাটা শেষ হয়ে যায়। বাড়ি ভাড়া দিয়েই চলছিল তার সংসার। ব্যবসা বন্ধ আর আর্থিক সংকট দঃশ্চিন্তায় ফেলে দেয় রাহাত মিয়াকে। এরই মধ্যে ২৯ সেপ্টেম্বর হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তার শ্বাস নিতে কস্ট হচ্ছিল। দ্রুত তাকে স্থানীয় বন্দর জেনারেল হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অক্সিজেন সাপোর্ট দেয়ার পর কিছুটা সুস্থতা বোধ করেন। কিন্তু পরদিন আবারো তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এসময় আর্থিক সংকটের কথা চিন্তা করে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন রাহাত মিয়া। খবর পেয়ে পাশে দাঁড়ান নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমান। এবং তার চিকিৎসার পুরো দায়িত্ব নেন তিনি।
রাহাত মিয়া বলেন, শামীম ওসমান ভাই আমাকে বলেন তুমি কোথায় চিকিৎসা করাতে চাও, যেখানে তোমার মনে চায় সেখানে দ্রুত ভর্তি হও, টাকা পয়সা যা লাগে আমি দেখবো। পরে আমাকে সোহরওয়ার্দী হাসপাতালের হৃদরোগ ইন্সটিউটের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়। ১৪ অক্টোবর আমার এনজিওগ্রাম (ডা. জিল্লুর রহমান) করা হয়। এতে আমার হার্টে দুইটা ব্লক ধরা পড়ে। চিকিৎসক জানায় আমার আইপাস করতে হবে। কিন্তু তাদের ওখানে মেশিন নস্ট। তখন শামীম ভাই হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গে কথা বলেন।
রাহাত মিয়া বলেন, শামীম ওসমান ভাই আমাকে বলেন তুমি কোথায় চিকিৎসা করাতে চাও, যেখানে তোমার মনে চায় সেখানে দ্রুত ভর্তি হও, টাকা পয়সা যা লাগে আমি দেখবো। পরে আমাকে সোহরওয়ার্দী হাসপাতালের হৃদরোগ ইন্সটিউটের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়। ১৪ অক্টোবর আমার এনজিওগ্রাম (ডা. জিল্লুর রহমান) করা হয়। এতে আমার হার্টে দুইটা ব্লক ধরা পড়ে। চিকিৎসক জানায় আমার আইপাস করতে হবে। কিন্তু তাদের ওখানে মেশিন নস্ট। তখন শামীম ভাই হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গে কথা বলেন।