অনলাইন
সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী কারাগারে
স্টাফ রিপোর্টার
২২ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৬:১৪ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারী জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর এই আদেশ দেন।
আসামিপক্ষে আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক জামিন আবেদন করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, রুহুল আমিন গাজী এই মামলায় জামিনে ছিলেন। জামিন থাকার পরও কীভাবে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তা বোধগম্য নয়। মামলার অভিযোগটি রাষ্ট্রদ্রোহ হলেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেয়া হয়নি। আসামি অসুস্থ। এ অবস্থায় তার জামিনের প্রার্থনা করছি। অপরদিকে সিএমএম আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আইনজীবী আজাদ রহমান জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেয়া হয়েছে। তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তাই আদালত তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা দেন। আমরা তার জামিনের বিরোধিতা করছি।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে ২১ অক্টোবর বিকেলে হাতিরঝিল থানা পুলিশ মগবাজার সংগ্রাম অফিস থেকে দৈনিক সংগ্রামের প্রধান প্রতিবেদক ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজীকে গ্রেপ্তার করে। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদ- কার্যকর হওয়া জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লাকে শহীদ অভিহিত করে প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য মামলা করা হয়। মামলায় সংগ্রাম পত্রিকার সম্পাদক আবুল আসাদ ১০ মাসের বেশি কারাবন্দি। তিনি হাইকোর্ট থেকে গত মাসে এক বছরের অন্তবরর্তী জামিন দিলেও আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত তা স্থগিত করে। সেই মামলায় রুহুল আমিন গাজীও আসামি।
আসামিপক্ষে আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক জামিন আবেদন করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, রুহুল আমিন গাজী এই মামলায় জামিনে ছিলেন। জামিন থাকার পরও কীভাবে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তা বোধগম্য নয়। মামলার অভিযোগটি রাষ্ট্রদ্রোহ হলেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেয়া হয়নি। আসামি অসুস্থ। এ অবস্থায় তার জামিনের প্রার্থনা করছি। অপরদিকে সিএমএম আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আইনজীবী আজাদ রহমান জামিনের বিরোধিতা করে বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নেয়া হয়েছে। তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তাই আদালত তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা দেন। আমরা তার জামিনের বিরোধিতা করছি।
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে ২১ অক্টোবর বিকেলে হাতিরঝিল থানা পুলিশ মগবাজার সংগ্রাম অফিস থেকে দৈনিক সংগ্রামের প্রধান প্রতিবেদক ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজীকে গ্রেপ্তার করে। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদ- কার্যকর হওয়া জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লাকে শহীদ অভিহিত করে প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য মামলা করা হয়। মামলায় সংগ্রাম পত্রিকার সম্পাদক আবুল আসাদ ১০ মাসের বেশি কারাবন্দি। তিনি হাইকোর্ট থেকে গত মাসে এক বছরের অন্তবরর্তী জামিন দিলেও আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত তা স্থগিত করে। সেই মামলায় রুহুল আমিন গাজীও আসামি।