বাংলারজমিন
মিথ্যে মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীকে হয়রানি, দাগনভূঞা থানার ওসি প্রত্যাহার
ফেনী প্রতিনিধি
২২ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ২:০০ পূর্বাহ্ন
ফেনীর দাগনভূঞা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসলাম সিকদারকে থানা থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে তাকে দাগনভূঞা থানা থেকে প্রত্যাহার করে চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশ কন্ট্রোল রুমে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফেনী পুলিশ সুপার খোন্দকার নুরুন্নবী।
পুলিশ সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের যমুনা ট্রেডিং নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক সিএন্ডএফ ব্যবসায়ী ও দাগনভূঞা আই কেয়ার এন্ড জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক রফিফুল ইসলামের পারিবারিক বিষয় নিয়ে তার ভাইদের মধ্যে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছে। ওই ঘটনায় তার অপর এক ভাই (পুলিশ কর্মকর্তা) নুরুল আলমের কেয়ারটেকার লাইজু বেগম বাদী হয়ে গত ২০শে সেপ্টেম্বর দাগনভূঞা থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম, তার প্রবাসী ভাই নাসির উদ্দিন (সাবেক সিআইপি) ও আনোয়ার হোসেনকে আসামি করা হয়। মিথ্যা মামলায় হয়রানি করার দায়ে গত ১১ই অক্টোবর ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম দাগনভূঞা থানার ওসি আসলাম সিকদারের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম রেঞ্জের পুলিশ সুপার হাসান বারী নূর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেন। তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায়, চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে বুধবার ওসি আসলাম সিকদারকে প্রত্যাহার করা হয়।
দাগনভূঞার থানার বাসিন্দা ও চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের যমুনা ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের মালিক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ওসি আসলাম সিকদার তার কাছে বিভিন্ন অজুহাতে অর্থ চেয়ে না পেয়ে তাকে মিথ্যা মামলায় আসামি করে হয়রানি করেছেন। এই ব্যাপারে আমি চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআিইজিসহ পুলিশ সদর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছি। পুলিশের তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ওসি আসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে আমি মনে করছি।’
ফেনীর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সোনাগাজী-দাগনভূঁইয়া সার্কেল) মো. সাইকুল আহম্মদ ভূঁইয়া বলেন, চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশের একজন এডিশনাল আইজির নেতৃত্বে পুলিশের উদ্ধর্তন একটি দল ওসি আসলাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো তদন্ত করেছেন। তদন্তের পরে জানা যাবে অভিযোগ সত্য কি মিথ্যা।
পুলিশ সূত্র জানায়, চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের যমুনা ট্রেডিং নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক সিএন্ডএফ ব্যবসায়ী ও দাগনভূঞা আই কেয়ার এন্ড জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক রফিফুল ইসলামের পারিবারিক বিষয় নিয়ে তার ভাইদের মধ্যে দীর্ঘদিন বিরোধ চলছে। ওই ঘটনায় তার অপর এক ভাই (পুলিশ কর্মকর্তা) নুরুল আলমের কেয়ারটেকার লাইজু বেগম বাদী হয়ে গত ২০শে সেপ্টেম্বর দাগনভূঞা থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম, তার প্রবাসী ভাই নাসির উদ্দিন (সাবেক সিআইপি) ও আনোয়ার হোসেনকে আসামি করা হয়। মিথ্যা মামলায় হয়রানি করার দায়ে গত ১১ই অক্টোবর ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম দাগনভূঞা থানার ওসি আসলাম সিকদারের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম রেঞ্জের পুলিশ সুপার হাসান বারী নূর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেন। তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায়, চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক আদেশে বুধবার ওসি আসলাম সিকদারকে প্রত্যাহার করা হয়।
দাগনভূঞার থানার বাসিন্দা ও চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের যমুনা ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের মালিক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ওসি আসলাম সিকদার তার কাছে বিভিন্ন অজুহাতে অর্থ চেয়ে না পেয়ে তাকে মিথ্যা মামলায় আসামি করে হয়রানি করেছেন। এই ব্যাপারে আমি চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআিইজিসহ পুলিশ সদর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছি। পুলিশের তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ওসি আসলামের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে আমি মনে করছি।’
ফেনীর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সোনাগাজী-দাগনভূঁইয়া সার্কেল) মো. সাইকুল আহম্মদ ভূঁইয়া বলেন, চট্টগ্রাম রেঞ্জ পুলিশের একজন এডিশনাল আইজির নেতৃত্বে পুলিশের উদ্ধর্তন একটি দল ওসি আসলাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো তদন্ত করেছেন। তদন্তের পরে জানা যাবে অভিযোগ সত্য কি মিথ্যা।