খেলা
এক আর্জেন্টাইনের আত্মঘাতী গোলে সৌভাগ্যের জয় লিভারপুলের
স্পোর্টস ডেস্ক
২২ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১১:১১ পূর্বাহ্ন
ম্যাচের পর লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ অকপটেই স্বীকার করেন, ‘আমাদের পারফরম্যান্স উজ্জ্বল ছিল না।’ বুধবার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে ডাচ্ ক্লাব আয়াক্সের বিপক্ষে অনেকটা সৌভাগ্যের ছোঁয়ায় জিতেছে লিভারপুল। প্রথমার্ধে আয়াক্সের আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার নিকোলাস তালিয়াফিকোর আত্মঘাতী গোল ব্যবধান গড়ে দেয় ম্যাচে।
গত ৫৪ বছরে ইউরোপসেরার মঞ্চে আয়াক্সের সঙ্গে এটি ছিল লিভারপুলের প্রথম সাক্ষাত। ১৯৬৬ সালের আসরে শেষ ষোলোর প্রথম লেগে ডাচ্ জায়ান্টদের মাঠে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত হয় অলরেডরা। এরপর ফিরতি লেগে ২-২ গোলের ড্রয়ে ছিটকে যায় টুর্নামেন্ট থেকে।
বুধবার ইয়োহন ক্রুইফ এরেনায় কোনো দলই ভালো ফুটবল উপহার দিতে পারেনি। ৩৫তম মিনিটে সাদিও মানের ক্রস বিপদ মুক্ত করতে গিয়ে নিজেদের জালে জড়িয়ে দেন তালিয়াফিকো। আয়াক্সের দুর্ভাগ্য, দু’বার গোলের খুব কাছে গিয়েও জালের দিশা পায়নি তারা। ৪৪তম মিনিটে আয়াক্সের ডালে ব্লিন্ডের থ্রু পাস ধরে দুসান তাদিচের চিপ গোলরক্ষক আদ্রিয়ানের মাথার ওপর দিয়ে জড়াতে যাচ্ছিল জালে। কিন্তু গোললাইন থেকে বল ঠেকিয়ে দেন ফাবিনহো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আয়াক্সকে গোল বঞ্চিত করে পোস্ট। ডাভি ক্লাসেনের শট বাধাপ্রাপ্ত হয় পোস্টে। এর বাইরে দু’দলই বেশ কয়েকটি সুযোগ নষ্ট করেছে।
ম্যাচের পর লিভারপুল কোচ ক্লপ বলেন, ‘আমরা আমাদের সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারিনি। এটা লজ্জার। ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকার সময় আয়াক্সের একটি শট পোস্টে আঘাত হানে। এসব ঘটতেই পারে। আমার মনে হয় দু’দলই আরো ভালো খেলতে পারতো। তবে সবমিলিয়ে আমি খুশি। আমাদের তিন পয়েন্ট দরকার ছিল। সেটা পেয়েছি।’ আগামী ২৭শে অক্টোবর গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে মিৎজিল্যান্ডকে আতিথ্য দেবে ৬ বারের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল।
বুধবার ‘ডি’ গ্রুপের অপর ম্যাচে মিৎজিল্যান্ডকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দেয় গতবারের কোয়ার্টার ফাইনালিস্ট আতালান্তা।
গত ৫৪ বছরে ইউরোপসেরার মঞ্চে আয়াক্সের সঙ্গে এটি ছিল লিভারপুলের প্রথম সাক্ষাত। ১৯৬৬ সালের আসরে শেষ ষোলোর প্রথম লেগে ডাচ্ জায়ান্টদের মাঠে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত হয় অলরেডরা। এরপর ফিরতি লেগে ২-২ গোলের ড্রয়ে ছিটকে যায় টুর্নামেন্ট থেকে।
বুধবার ইয়োহন ক্রুইফ এরেনায় কোনো দলই ভালো ফুটবল উপহার দিতে পারেনি। ৩৫তম মিনিটে সাদিও মানের ক্রস বিপদ মুক্ত করতে গিয়ে নিজেদের জালে জড়িয়ে দেন তালিয়াফিকো। আয়াক্সের দুর্ভাগ্য, দু’বার গোলের খুব কাছে গিয়েও জালের দিশা পায়নি তারা। ৪৪তম মিনিটে আয়াক্সের ডালে ব্লিন্ডের থ্রু পাস ধরে দুসান তাদিচের চিপ গোলরক্ষক আদ্রিয়ানের মাথার ওপর দিয়ে জড়াতে যাচ্ছিল জালে। কিন্তু গোললাইন থেকে বল ঠেকিয়ে দেন ফাবিনহো। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে আয়াক্সকে গোল বঞ্চিত করে পোস্ট। ডাভি ক্লাসেনের শট বাধাপ্রাপ্ত হয় পোস্টে। এর বাইরে দু’দলই বেশ কয়েকটি সুযোগ নষ্ট করেছে।
ম্যাচের পর লিভারপুল কোচ ক্লপ বলেন, ‘আমরা আমাদের সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পারিনি। এটা লজ্জার। ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকার সময় আয়াক্সের একটি শট পোস্টে আঘাত হানে। এসব ঘটতেই পারে। আমার মনে হয় দু’দলই আরো ভালো খেলতে পারতো। তবে সবমিলিয়ে আমি খুশি। আমাদের তিন পয়েন্ট দরকার ছিল। সেটা পেয়েছি।’ আগামী ২৭শে অক্টোবর গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে মিৎজিল্যান্ডকে আতিথ্য দেবে ৬ বারের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল।
বুধবার ‘ডি’ গ্রুপের অপর ম্যাচে মিৎজিল্যান্ডকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দেয় গতবারের কোয়ার্টার ফাইনালিস্ট আতালান্তা।