প্রথম পাতা
লাইফ সাপোর্টে রফিক-উল হক
স্টাফ রিপোর্টার
২২ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:২১ পূর্বাহ্ন
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হককে আদ-দ্বীন হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তার অবস্থা ক্রিটিক্যাল (জটিল) বলে জানিয়েছেন আদ-দ্বীন হাসপাতালের মহাপরিচালক ডা. নাহিদ ইয়াসমিন। তিনি বলেন, স্যারের অবস্থা মঙ্গলবার রাত থেকে খারাপের দিকে যায়। অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। তাৎক্ষণিক তাকে আইসিইউতে নেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি সেখানে আছেন। পরে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তার অবস্থা ক্রিটিক্যাল।
দেশের প্রথিতযশা আইনজীবী এবং আদ-দ্বীন হাসপাতালের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার রফিক-উল হক অসুস্থ হয়ে পড়লে গত ১৫ই অক্টোবর সন্ধ্যায় আদ-দ্বীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তিনি কিছুটা সুস্থবোধ করলে গত ১৭ই অক্টোবর সকালে পল্টনের বাসায় ফিরে যান। তবে ওইদিন দুপুরের পরপরই তাকে আবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৯শে অক্টোবর তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসলেও তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। এর আগে গত জুনে ডায়াবেটিস কমে যাওয়ায় তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তখনো আদ-দ্বীন হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ১৯৩৫ সালের ২রা নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে জন্ম নেন। তিনি ১৯৯০ সালের ৭ই এপ্রিল থেকে একই বছরের ১৭ই ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তিনি ছিলেন রাষ্ট্রের ষষ্ঠ অ্যাটর্নি জেনারেল। ২০১৭ সালে বাম পায়ের হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর থেকে তার চলাফেরা সীমিত হয়ে পড়ে।
দেশের প্রথিতযশা আইনজীবী এবং আদ-দ্বীন হাসপাতালের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার রফিক-উল হক অসুস্থ হয়ে পড়লে গত ১৫ই অক্টোবর সন্ধ্যায় আদ-দ্বীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর তিনি কিছুটা সুস্থবোধ করলে গত ১৭ই অক্টোবর সকালে পল্টনের বাসায় ফিরে যান। তবে ওইদিন দুপুরের পরপরই তাকে আবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৯শে অক্টোবর তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসলেও তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। এর আগে গত জুনে ডায়াবেটিস কমে যাওয়ায় তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তখনো আদ-দ্বীন হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হক ১৯৩৫ সালের ২রা নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে জন্ম নেন। তিনি ১৯৯০ সালের ৭ই এপ্রিল থেকে একই বছরের ১৭ই ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তিনি ছিলেন রাষ্ট্রের ষষ্ঠ অ্যাটর্নি জেনারেল। ২০১৭ সালে বাম পায়ের হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর থেকে তার চলাফেরা সীমিত হয়ে পড়ে।