বাংলারজমিন
শেরপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় বসতবাড়ি ভাঙচুর, লুট
শেরপুর প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
শেরপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় প্রতিপক্ষের হামলায় বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। সোমবার রাতে শহরের দিঘারপাড় এলাকার তালুকদার বাড়িতে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। ওই সময় হামলাকারীরা বাড়িঘর ভাঙচুর ও ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের ব্যাটারিসহ ঘরের মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। ওই ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৪ জন গুরুতর অবস্থায় জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এরা হচ্ছে স্থানীয় মোশারফ হোসেনের স্ত্রী আবেদা বেগম (৩০), মৃত মালু তালুকদারের ছেলে আরিফ তালুকদার (৩৫), মৃত সাহা আলীর ছেলে সুজন মিয়া (২৮) ও মমতাজ আলীর ছেলে সোহেল মিয়া (৩০)। এদিকে ওই ঘটনায় রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে কয়েকজনকে আটক করলেও গতকাল দুপুর পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা রেকর্ড হয়নি।
জানা যায়, শেরপুর পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে টানা দু’দফায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হন আমির হোসাইন বাদশা তালুকদার। তার সঙ্গে গত নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে লড়াই করে হেরে যান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফখরুল আলম। এবারো নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় কাউন্সিলর প্রার্থী ফখরুল আলম তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই প্রচারণা চালানোসহ বাদশা তালুকদারের সমর্থকদের তার দলে ভেড়াতে ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় আগের দিনের তুচ্ছ ঘটনার জেরে সোমবার দুপুরে ফখরুল আলমের নেতৃত্বে আলাল, দেলোয়ার, বাচ্চু মিয়া, নেলু মিয়া, আরশাদ আলী, হেকমতসহ একদল সন্ত্রাসী বাদশা তালুকদারের সমর্থকদের উপর হামলা চালায়। ওই সময় আবেদা বেগম, সুজন মিয়া, সোহেল মিয়াসহ অন্তত ৬/৭ জন আহত হন। রাতে আবারো হামলা চালিয়ে বাদশা তালুকদারের আত্মীয় বাবুল তালুকদার, মোশারফ হোসেন, লিখন, ফিরোজ ও মুসা ড্রাইভারের বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। ওই সময় আরিফ তালুকদারের হাতে ধারালো দায়ের কোপ লেগে রগ কেটে গুরুতর জখম হন।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, দিঘারপাড় এলাকায় বর্তমান ও সম্ভাব্য এক কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলযোগ হয়েছে এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এলাকায় পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
জানা যায়, শেরপুর পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে টানা দু’দফায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হন আমির হোসাইন বাদশা তালুকদার। তার সঙ্গে গত নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে লড়াই করে হেরে যান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফখরুল আলম। এবারো নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় কাউন্সিলর প্রার্থী ফখরুল আলম তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই প্রচারণা চালানোসহ বাদশা তালুকদারের সমর্থকদের তার দলে ভেড়াতে ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করে আসছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় আগের দিনের তুচ্ছ ঘটনার জেরে সোমবার দুপুরে ফখরুল আলমের নেতৃত্বে আলাল, দেলোয়ার, বাচ্চু মিয়া, নেলু মিয়া, আরশাদ আলী, হেকমতসহ একদল সন্ত্রাসী বাদশা তালুকদারের সমর্থকদের উপর হামলা চালায়। ওই সময় আবেদা বেগম, সুজন মিয়া, সোহেল মিয়াসহ অন্তত ৬/৭ জন আহত হন। রাতে আবারো হামলা চালিয়ে বাদশা তালুকদারের আত্মীয় বাবুল তালুকদার, মোশারফ হোসেন, লিখন, ফিরোজ ও মুসা ড্রাইভারের বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। ওই সময় আরিফ তালুকদারের হাতে ধারালো দায়ের কোপ লেগে রগ কেটে গুরুতর জখম হন।
এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, দিঘারপাড় এলাকায় বর্তমান ও সম্ভাব্য এক কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গোলযোগ হয়েছে এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এলাকায় পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।