অনলাইন
নৌযান শ্রমিকদের ধর্মঘট নিয়ে যা বললেন মালিকরা
অনলাইন ডেস্ক
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:৩৭ পূর্বাহ্ন
১১ দফা দাবিতে পণ্যবাহী নৌযান শ্রমিদের ধর্মঘটের নিয়ে মালিকরা বলছেন, অযৌক্তিক দাবি মেনে জাহাজ চালানো সম্ভব নয়। শ্রমিদের ধর্মঘটের পিছনে কারো ষড়যন্ত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি। আজ মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স এসোসিয়েশন এ তথ্য জানায়।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হক বলেন, বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের ধর্মঘট পালন করার উপর নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও রিট মামলায় খাদ্য ভাতার উপর নিষেধাজ্ঞা বিষয়টি সকল পক্ষকে মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে। শ্রমিকরা তা উপেক্ষা করে ধর্মঘট করছে। তিনি বলেন, খাদ্য ভাতার অযৌক্তিক দাবি তুলে ধরা হলে মালিকরা নিরুপায়। মহামারীর মধ্যে শ্রমিকদের বেতন পুরোপুরি দেয়া আমাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে। তাদেরকে ধর্মঘট প্রত্যাহার করে একটি কমিটির মাধ্যমে এবং রিট মামলাটি নিষ্পত্তি করে আলোচনায় বসতে হবে।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স এসোসিয়েশনের অধীনে পাঁচ হাজার জাহাজ রয়েছে। যেসব কোম্পানি শ্রমিকদের খাদ্য ভাতা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে, তারা এ সংগঠনের অধীনের নয়।
সংবাদ সম্মেলনে ৬ দফা দাবি তুলে ধরে পণ্যবাহী জাহাজ মালিকরা বলেন, ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের (ডব্লিউটিসি) নীতিমালা উপেক্ষা করে চলাচলরত সিরিয়াল বিভিন্ন জেলায় কর্মরত শ্রমিকদের কম্পিউটার সার্টিফিকেট বাতিল করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। শ্রমিক নামধারী কিছু সংখ্যক সন্ত্রাসী কর্তৃক জোরপূর্বক স্বাভাবিক জাহাজ চালানোর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, নৌপথে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সরকারি গেজেট মোতাবেক ২০২১ সাল পর্যন্ত শ্রমিক সংগঠনের অবৈধ দাবি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নৌযান শ্রমিকদের সাহায্যে সার্ভিসটি বিভিন্ন অবৈধ জাহাজ চালানো বন্ধ করতে হবে। সমুদ্রে বহির্নোঙ্গর হতে অবৈধ বাল্কহেডের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন বন্ধ করতে হবে। এসব দাবি পূরণ না করা হলে মালিকদের পক্ষে জাহাজ চালানো সম্ভব নয় বলে দাবি করেন তারা।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হক বলেন, বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের ধর্মঘট পালন করার উপর নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও রিট মামলায় খাদ্য ভাতার উপর নিষেধাজ্ঞা বিষয়টি সকল পক্ষকে মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে। শ্রমিকরা তা উপেক্ষা করে ধর্মঘট করছে। তিনি বলেন, খাদ্য ভাতার অযৌক্তিক দাবি তুলে ধরা হলে মালিকরা নিরুপায়। মহামারীর মধ্যে শ্রমিকদের বেতন পুরোপুরি দেয়া আমাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে। তাদেরকে ধর্মঘট প্রত্যাহার করে একটি কমিটির মাধ্যমে এবং রিট মামলাটি নিষ্পত্তি করে আলোচনায় বসতে হবে।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ কার্গো ভেসেল ওনার্স এসোসিয়েশনের অধীনে পাঁচ হাজার জাহাজ রয়েছে। যেসব কোম্পানি শ্রমিকদের খাদ্য ভাতা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে, তারা এ সংগঠনের অধীনের নয়।
সংবাদ সম্মেলনে ৬ দফা দাবি তুলে ধরে পণ্যবাহী জাহাজ মালিকরা বলেন, ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের (ডব্লিউটিসি) নীতিমালা উপেক্ষা করে চলাচলরত সিরিয়াল বিভিন্ন জেলায় কর্মরত শ্রমিকদের কম্পিউটার সার্টিফিকেট বাতিল করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। শ্রমিক নামধারী কিছু সংখ্যক সন্ত্রাসী কর্তৃক জোরপূর্বক স্বাভাবিক জাহাজ চালানোর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ, নৌপথে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সরকারি গেজেট মোতাবেক ২০২১ সাল পর্যন্ত শ্রমিক সংগঠনের অবৈধ দাবি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নৌযান শ্রমিকদের সাহায্যে সার্ভিসটি বিভিন্ন অবৈধ জাহাজ চালানো বন্ধ করতে হবে। সমুদ্রে বহির্নোঙ্গর হতে অবৈধ বাল্কহেডের মাধ্যমে পণ্য পরিবহন বন্ধ করতে হবে। এসব দাবি পূরণ না করা হলে মালিকদের পক্ষে জাহাজ চালানো সম্ভব নয় বলে দাবি করেন তারা।