খেলা
ধর্ষণ করিনি, স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণার অনুশোচনায় পুড়ছি: রবিনহো
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:২৮ পূর্বাহ্ন
ধর্ষণের অভিযোগ থাকায় ব্রাজিলের সাবেক ফুটবলার রবিনহোর চুক্তি বাতিল করেছে ক্লাব সান্তোস। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ তারকা বলেছেন, ‘কাউকে ধর্ষণ করিনি। আমার জীবনের একমাত্র অনুশোচনা স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণা।’
২০১৩ সালে এক নারীকে গণধর্ষণের অভিযোগে ৯ বছরের জেল হয়েছিল রবিনহোর। সেই কেস থেকে মুক্তি মিলেও মিলেনি, এখনো ঘানি টানতে হচ্ছে তাকে। সম্প্রতি মাসিক মাত্র ২৩০ ডলারের চুক্তিতে বাল্যকালের ক্লাব সান্তোসে ফিরেছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান। কিন্তু রবিনহোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ থাকায় সান্তোসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে তাদের একটি বড় স্পন্সর। বাধ্য হয়ে রবিনহোকে সাসপেন্ড করে সান্তোস।
রবিনহোর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ৭ বছর আগে ইতালির এক নৈশক্লাবে এক আলবেনীয় নারীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করেছিলেন তিনি। তবে ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাদ্যম ইউওএলকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে রবিনহো বলেছেন, ‘আমার কাছে একটা মেয়ে এলো। ওর সম্মতি নিয়েই আমরা পরস্পরকে স্পর্শ করলাম। তারপর আমি বাসায় চলে গেলাম। যখন আমার কাছে এল, তখন সে নেশাগ্রস্ত ছিল না। কারণ আমার নাম ওর ঠিকই মনে আছে। যে মদ খেয়ে নেশাগ্রস্ত থাকে তার এত কিছু মনে থাকার কথা না। কিন্তু তার ঠিকই মনে আছে সব।’
এরপর রবিনহো বলেন, ‘একটা জিনিস নিয়েই আমার অনুশোচনা, আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি প্রতারণা করেছিলাম। এটা আমাকে কষ্ট দেয়। পত্র-পত্রিকার কাটতি বাড়ানোর জন্য তখন অনেক উল্টোপাল্টা লেখা হয়েছিল। গত সাত বছরে আমার মাঝে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। ২০১৩ সালের ওই ঘটনার পর আমার পরিবর্তন শুধু ভালোর দিকেই হয়েছে। প্রশ্ন হলো, আমি কোন ভুলটা করেছি? কোন অপরাধটা করেছি আমি? অপরাধটা ছিল, আমি আমার স্ত্রীর প্রতি বিশ্বস্ত ছিলাম না। কিন্তু কাউকে ধর্ষণ করার মতো অপরাধ করিনি। কোনো মেয়েকে নির্যাতন করার মতো ঘটনা ঘটাইনি। কোনো মেয়ের সঙ্গে তার সম্মতির বাইরে কিছু করিনি।’
২০১৩ সালে এক নারীকে গণধর্ষণের অভিযোগে ৯ বছরের জেল হয়েছিল রবিনহোর। সেই কেস থেকে মুক্তি মিলেও মিলেনি, এখনো ঘানি টানতে হচ্ছে তাকে। সম্প্রতি মাসিক মাত্র ২৩০ ডলারের চুক্তিতে বাল্যকালের ক্লাব সান্তোসে ফিরেছিলেন এই ব্রাজিলিয়ান। কিন্তু রবিনহোর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ থাকায় সান্তোসের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করে তাদের একটি বড় স্পন্সর। বাধ্য হয়ে রবিনহোকে সাসপেন্ড করে সান্তোস।
রবিনহোর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ৭ বছর আগে ইতালির এক নৈশক্লাবে এক আলবেনীয় নারীকে দলবেঁধে ধর্ষণ করেছিলেন তিনি। তবে ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাদ্যম ইউওএলকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে রবিনহো বলেছেন, ‘আমার কাছে একটা মেয়ে এলো। ওর সম্মতি নিয়েই আমরা পরস্পরকে স্পর্শ করলাম। তারপর আমি বাসায় চলে গেলাম। যখন আমার কাছে এল, তখন সে নেশাগ্রস্ত ছিল না। কারণ আমার নাম ওর ঠিকই মনে আছে। যে মদ খেয়ে নেশাগ্রস্ত থাকে তার এত কিছু মনে থাকার কথা না। কিন্তু তার ঠিকই মনে আছে সব।’
এরপর রবিনহো বলেন, ‘একটা জিনিস নিয়েই আমার অনুশোচনা, আমার স্ত্রীর সঙ্গে আমি প্রতারণা করেছিলাম। এটা আমাকে কষ্ট দেয়। পত্র-পত্রিকার কাটতি বাড়ানোর জন্য তখন অনেক উল্টোপাল্টা লেখা হয়েছিল। গত সাত বছরে আমার মাঝে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। ২০১৩ সালের ওই ঘটনার পর আমার পরিবর্তন শুধু ভালোর দিকেই হয়েছে। প্রশ্ন হলো, আমি কোন ভুলটা করেছি? কোন অপরাধটা করেছি আমি? অপরাধটা ছিল, আমি আমার স্ত্রীর প্রতি বিশ্বস্ত ছিলাম না। কিন্তু কাউকে ধর্ষণ করার মতো অপরাধ করিনি। কোনো মেয়েকে নির্যাতন করার মতো ঘটনা ঘটাইনি। কোনো মেয়ের সঙ্গে তার সম্মতির বাইরে কিছু করিনি।’