শিক্ষাঙ্গন
‘তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি’ প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৩:৩১ পূর্বাহ্ন
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে দ্রুত ‘তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি’ প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘৩য় গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাশী শিক্ষক ফোরামের’ ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে জানানো হয়, এনটিআরসিএ বরাবর বিভিন্ন সময়ে স্মারকলিপি প্রদান করে তারা। তবে প্রতিষ্ঠানটি ১৩তম নিবন্ধনধারীদের রায়ের কপির অজুহাত দেখিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি বিলম্বিত হচ্ছে। এতে লক্ষাধিক নিবন্ধনধারীর মনের ক্ষোভ ও হতাশা আরও তীব্র হচ্ছে।
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুল্লাহ রাজু বলেন, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) তৃতীয় নিয়োগ চক্রের জন্য ৫৭ হাজার ৩৫৮টি শূন্যপদের চাহিদার বিপরীতে নিবন্ধিত শিক্ষকদের নিয়োগ দিতে এখন পর্যন্ত ব্যর্থ। এর ফলে নিয়োগপ্রত্যাশী প্রায় লক্ষাধিক নিবন্ধিত শিক্ষক চরম হতাশা ও দুশ্চিন্তায় দিন পার করছেন। অনেকের বয়স ৩৫ অতিক্রম করায় আবেদনের যোগ্যতা হারিয়েছেন। গণবিজ্ঞপ্তি বিলম্বিত হওয়ায় প্রতিনিয়ত অনেকের বয়স ৩৫ অতিক্রম করছে, যা নিবন্ধনধারীদের জন্য গভীর যাতনার।
তিনি বলেন, নিবন্ধনধারীরা দীর্ঘ ৯ মাস ধরে এনটিআরসিএকে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করেই তারা গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশে বিলম্ব করছে। একদিকে বেকারত্বের ভয়াল থাবা, অন্যদিকে দুশ্চিন্তার কবলে এসব বেকার নিবন্ধিত শিক্ষক এখন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
মানববন্ধনে জানানো হয়, এনটিআরসিএ বরাবর বিভিন্ন সময়ে স্মারকলিপি প্রদান করে তারা। তবে প্রতিষ্ঠানটি ১৩তম নিবন্ধনধারীদের রায়ের কপির অজুহাত দেখিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি বিলম্বিত হচ্ছে। এতে লক্ষাধিক নিবন্ধনধারীর মনের ক্ষোভ ও হতাশা আরও তীব্র হচ্ছে।
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুল্লাহ রাজু বলেন, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) তৃতীয় নিয়োগ চক্রের জন্য ৫৭ হাজার ৩৫৮টি শূন্যপদের চাহিদার বিপরীতে নিবন্ধিত শিক্ষকদের নিয়োগ দিতে এখন পর্যন্ত ব্যর্থ। এর ফলে নিয়োগপ্রত্যাশী প্রায় লক্ষাধিক নিবন্ধিত শিক্ষক চরম হতাশা ও দুশ্চিন্তায় দিন পার করছেন। অনেকের বয়স ৩৫ অতিক্রম করায় আবেদনের যোগ্যতা হারিয়েছেন। গণবিজ্ঞপ্তি বিলম্বিত হওয়ায় প্রতিনিয়ত অনেকের বয়স ৩৫ অতিক্রম করছে, যা নিবন্ধনধারীদের জন্য গভীর যাতনার।
তিনি বলেন, নিবন্ধনধারীরা দীর্ঘ ৯ মাস ধরে এনটিআরসিএকে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করেই তারা গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশে বিলম্ব করছে। একদিকে বেকারত্বের ভয়াল থাবা, অন্যদিকে দুশ্চিন্তার কবলে এসব বেকার নিবন্ধিত শিক্ষক এখন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন।