বাংলারজমিন
কোম্পানীগঞ্জে শ্রমিক লীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে আহত ১০
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৭:৩২ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের রাস্তার মাথা নামকস্থানে স্থানীয় শ্রমিক লীগ নেতা মিজান বাহিনীর হামলায় ছাত্রলীগের ১০ নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় রোববার রাতেই কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, রোববার রাতে শ্রমিক লীগ নেতা মিজান, মিঠু, মোহন, রাজন, বিপু, ডালিমের নেতৃত্বে ১৭-১৮ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে ছাত্রলীগের ১০ নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলোÑ সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক জয়, চরকাঁকড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা সাজ্জাদ হোসেন, বসুরহাট পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এহসানুল হক বিজয়, চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন নোমান, ৯ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা জাহিদ হাসান। আহতদেরকে বসুরহাট পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
আহত সাজ্জাদ হোসেনের পিতা চরকাঁকড়া ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা মো. হানিফ সবুজ জানান, মিজান একজন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী। ২০১৪ সালে স্থানীয় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা গোলাপ মাওলাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। মাওলা হত্যা মামলার সে প্রধান আসামি। দীর্ঘদিন জেল খেটে এখন আবার আমাদের শান্তিপূর্ণ এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। আহত সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক জয় জানান, আমরা রোববার রাতে চরকাঁকড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জহিরুল ইসলামের জন্মদিনে যাচ্ছিলাম। এ সময় হঠাৎ অতর্কিতভাবে মিজান বাহিনীর প্রধান মিজান, সৌরভ মেম্বার, মিঠু, রাজন, মোহনের নেতৃত্বে ১৭-১৮ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র, কিরিচ, লাঠি দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। ওদিকে এলাকাবাসী জানায়, সংঘর্ষ চলাকালীন সময়ে শ্রমিক লীগের কয়েকজন আহত হয়েছে। আহতরা গোপনে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ঘটনায় রোববার রাতে সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক জয় বাদী হয়ে মিজানকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।
এ ঘটনার ব্যাপারে শ্রমিক লীগ নেতা মিজানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান জানান, শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগের ঘটনায় কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের জোর প্রচেষ্টা চলছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, রোববার রাতে শ্রমিক লীগ নেতা মিজান, মিঠু, মোহন, রাজন, বিপু, ডালিমের নেতৃত্বে ১৭-১৮ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র দিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে ছাত্রলীগের ১০ নেতাকর্মী আহত হন। আহতরা হলোÑ সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক জয়, চরকাঁকড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা সাজ্জাদ হোসেন, বসুরহাট পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এহসানুল হক বিজয়, চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন নোমান, ৯ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা জাহিদ হাসান। আহতদেরকে বসুরহাট পপুলার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
আহত সাজ্জাদ হোসেনের পিতা চরকাঁকড়া ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা মো. হানিফ সবুজ জানান, মিজান একজন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী। ২০১৪ সালে স্থানীয় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা গোলাপ মাওলাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। মাওলা হত্যা মামলার সে প্রধান আসামি। দীর্ঘদিন জেল খেটে এখন আবার আমাদের শান্তিপূর্ণ এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। আহত সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক জয় জানান, আমরা রোববার রাতে চরকাঁকড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জহিরুল ইসলামের জন্মদিনে যাচ্ছিলাম। এ সময় হঠাৎ অতর্কিতভাবে মিজান বাহিনীর প্রধান মিজান, সৌরভ মেম্বার, মিঠু, রাজন, মোহনের নেতৃত্বে ১৭-১৮ জনের একদল সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্র, কিরিচ, লাঠি দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। ওদিকে এলাকাবাসী জানায়, সংঘর্ষ চলাকালীন সময়ে শ্রমিক লীগের কয়েকজন আহত হয়েছে। আহতরা গোপনে বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ঘটনায় রোববার রাতে সরকারি মুজিব মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক জয় বাদী হয়ে মিজানকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।
এ ঘটনার ব্যাপারে শ্রমিক লীগ নেতা মিজানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর রহমান জানান, শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগের ঘটনায় কোম্পানীগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের জোর প্রচেষ্টা চলছে।