বিশ্বজমিন
নাগর্নো-কারাবাখ: দুই মিনিটের মাথায়ই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ অক্টোবর ২০২০, রবিবার, ৫:৪৯ পূর্বাহ্ন
আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান একে অপরকে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের দায়ের অভিযুক্ত করেছে। নাগর্নো-কারাবাখ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে একটানা যুদ্ধ চলছে। এরমধ্যে আহতদের উদ্ধারসহ মানবিক দিক বিবেচনা করে সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছিল দুই দেশ। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০ টা থেকে এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। তবে আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জানান, আজারবাইজান যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাত্র কয়েক মিনিটের মাথায়ই এটি লঙ্ঘন করে রকেট ছুঁড়তে শুরু করে। তবে এটি অস্বীকার করে উলটো আর্মেনিয়াকে যুদ্ধবিরতি ভাঙার দায়ে অভিযুক্ত করেছে আজারবাইজান। দেশটি বলছে, আর্মেনিয়াই যুদ্ধবিরতি কার্যকরের দুই মিনিটের মাথায় আজারবাইজানের অভ্যন্তরে হামলা চালায়।
এর আগের সপ্তাহেও দুই দেশ রাশিয়ার মধ্যস্ততায় যুদ্ধবিরতিতে স্বাক্ষর করেছিল। তবে তাতে যুদ্ধে কোনো প্রভাব পড়েনি। সমান তালেই যুদ্ধ চলতে থাকে। তুলনামূলক কম শক্তিশালী আর্মেনিয়া যুদ্ধে প্রথমে পিছিয়ে পড়তে থাকে। বিতর্কিত অঞ্চলটির সামান্য এলাকাও নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয় আজারবাইজান। তবে দেশটি এখন অভিযোগ করছে যে, আর্মেনিয়া আজারবাইজানের মূল ভুখন্ডে হামলা চালাতে শুরু করেছে। যদিও এমন অভিযোগ অস্বীকার করছে আর্মেনিয়া।
নাগর্নো-কারাবাখ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কয়েক দশক ধরেই বড় ধরণের উত্তেজনা বিরাজ করছে। এটি আন্তর্জাতিক হিসেব অনুযায়ী আজারবাইজানের অংশ। তবে অঞ্চলটির বাসিন্দারা সবাই আর্মেনীয়। এটি নিজেদের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। রয়েছে সরকার ও সামরিক বাহিনীও। আজারবাইজানের কোনো নিয়ন্ত্রণ এ অঞ্চলের ওপরে নেই।
এর আগের সপ্তাহেও দুই দেশ রাশিয়ার মধ্যস্ততায় যুদ্ধবিরতিতে স্বাক্ষর করেছিল। তবে তাতে যুদ্ধে কোনো প্রভাব পড়েনি। সমান তালেই যুদ্ধ চলতে থাকে। তুলনামূলক কম শক্তিশালী আর্মেনিয়া যুদ্ধে প্রথমে পিছিয়ে পড়তে থাকে। বিতর্কিত অঞ্চলটির সামান্য এলাকাও নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয় আজারবাইজান। তবে দেশটি এখন অভিযোগ করছে যে, আর্মেনিয়া আজারবাইজানের মূল ভুখন্ডে হামলা চালাতে শুরু করেছে। যদিও এমন অভিযোগ অস্বীকার করছে আর্মেনিয়া।
নাগর্নো-কারাবাখ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কয়েক দশক ধরেই বড় ধরণের উত্তেজনা বিরাজ করছে। এটি আন্তর্জাতিক হিসেব অনুযায়ী আজারবাইজানের অংশ। তবে অঞ্চলটির বাসিন্দারা সবাই আর্মেনীয়। এটি নিজেদের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। রয়েছে সরকার ও সামরিক বাহিনীও। আজারবাইজানের কোনো নিয়ন্ত্রণ এ অঞ্চলের ওপরে নেই।