খেলা
মুশফিকের ভুলে আফিফের সেঞ্চুরির বলি
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ অক্টোবর ২০২০, রবিবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
প্রেসিডেন্টস কাপে প্রথম সেঞ্চুরি আসে মুশফিকুর রহীমের ব্যাট থেকে। তবে তার এই অবদানে নাজমুল একাদশ জয়ের দেখা পায়নি। গতকাল তারই সঙ্গে জুটি বেঁধে আরো একটি সেঞ্চুরির পথে ছিলেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। তবে ব্যক্তিগত ৯৮ রানে মুশফিকের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় এই তরুণ ব্যাটসম্যানকে। তার পরই ৫২ রান করে ফিরে যান মুশফিক। শেষ দিকে ইরফান শুক্কুর ও তৌহিদ হৃদয়ের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে টুর্নামেন্টে প্রথম আড়াইশ ছাড়ানো দলীয় সংগ্রহ পায় নাজমুল একাদশ। শেষ পর্যন্ত তাদের সংগ্রহ ৮ উইকেট হারিয়ে ২৪৬ রান। বলার অপেক্ষা রাখে না মাত্র ২ রানে জন্য সেঞ্চুরিবঞ্চিত হয়ে আক্ষেপে পুড়তে হয়েছে আফিফকে।
গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টসে জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মাহমুদুল্লাহ একাদশের অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। এদিন তার বোলাররা শুরুটা দারুণ করলেও ধীরে ধীরে খেই হারিয়ে ফেলে। তবে দারুণ বোলিং করেছেন পেসার রুবেল হোসেন। তার শিকার ৫৩ রানে ৩ উইকেট। এছাড়াও দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন আরেক পেসার ইবাদত হোসেন চৌধুরী।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই চাপে পড়ে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। দলীয় ৩১ রানে হারায় প্রথম তিন উইকেট। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে নিজের চতুর্থ বলেই সৌম্য সরকারকে ইনসাইড এজে বোল্ড করে সাজঘরে ফেরান রুবেল হোসেন। এদিনও সৌম্য তার উপর রাখা আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি । মাত্র ৮ রানেই আউট হন তিনি। এরপর অধিনায়ক শান্তকে বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান এই পেসার। দলীয় ২৭ রানে শান্ত ফেরেন ৩ রান করে। বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপে গতকাল প্রথম ওপেন করার সুযোগ পেয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য পারভেজ হোসেন ইমন। সৌম্য হতাশ করলেও এই তরুণকে বেশ আত্মবিশ্বাসী মনে হচ্ছিল। তবে নবম ওভারে বোলিংয়ে এসে পারভেজকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন তরুণ পেসার সুমন খান। এরপরই পঞ্চম উইকেটে মুশফিককে সঙ্গ দিতে আসেন আফিফ হোসেন ধ্রুব।
ব্যাট হাতে দু’জন দলকে দারুণভাবে টেনে তোলেন বিপর্যয় থেকে। এই দুজনে চতুর্থ উইকেটে যোগ করেন ১৪৭ রান। ব্যক্তিগত ৯৮ রানে মুশফিকুর রহীমের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন আফিফ হোসেন। মূলত তার সেঞ্চুরি মিস হয় ক্রিজে মুশফিকের একটি ভুল সিদ্ধান্তে। ব্যাটিং প্রান্তে থাকা আফিফ আলতো করে বল ঠেলে ছিলেন। অন্যপ্রান্তে থাকা মুশফিক তাড়াহুড়ো করে রান নিতে ক্রিজ থেকে বের হয়ে আসেন। তার ডাকে আফিফও ছুটতে শুরু করেন। তবে মুশফিক ঝুঁকি দেখে ফিরে যান নিরাপদে। কিন্তু আফিফের আর ফেরার যথেষ্ট সময় ছিল না। তারপরও ক্রিজে ফেরার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু প্রতিপক্ষ অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ স্টাম্প ভেঙে দেন। তাতে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান এই তরুণ ব্যাটসম্যান। আউট হওয়ার আগে ১০৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১২টি চার এবং একটি ছক্কায়। খানিক পরে মুশফিকও আউট হয়ে ফেরেন ৯৩ বলে ৫২ রান করে। ইবাদত হোসেনের বলে উইকেটের পেছনে নুরুল হাসান সোহানের হাতে ক্যাচ দেন মুশফিক।
এই দু’জনের বিদায়ে আবারো বিপদে পড়ে নাজমুল একাদশ। কিন্তু শেষদিকে দারুণ এক জুটি গড়ে নাজমুলদের সংগ্রহটাকে বড় করেন ইরফান শুক্কুর এবং তৌহিদ হৃদয়। ২৯ বলে ২৭ রান করে হৃদয় ফিরলে তাদের ৭০ রানের জুটি ভাঙে। রিশাদ কোনো রান যোগ না করেই ফেরেন রুবেলের বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে ক্যাচ দিয়ে। ১ রান করে শেষদিকে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন তাসকিন আহমেদ। দারুণ ব্যাটিং করলেও অল্পের জন্য হাফ সেঞ্চুরি পাননি শুক্কুর। তিনি অপরাজিত থাকেন ৩১ বলে ৪৭ রানের ইনিংস খেলে। নাসুম অপরাজিত থাকেন কোনো রান না করেই।
গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টসে জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মাহমুদুল্লাহ একাদশের অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। এদিন তার বোলাররা শুরুটা দারুণ করলেও ধীরে ধীরে খেই হারিয়ে ফেলে। তবে দারুণ বোলিং করেছেন পেসার রুবেল হোসেন। তার শিকার ৫৩ রানে ৩ উইকেট। এছাড়াও দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন আরেক পেসার ইবাদত হোসেন চৌধুরী।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই চাপে পড়ে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। দলীয় ৩১ রানে হারায় প্রথম তিন উইকেট। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে নিজের চতুর্থ বলেই সৌম্য সরকারকে ইনসাইড এজে বোল্ড করে সাজঘরে ফেরান রুবেল হোসেন। এদিনও সৌম্য তার উপর রাখা আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি । মাত্র ৮ রানেই আউট হন তিনি। এরপর অধিনায়ক শান্তকে বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান এই পেসার। দলীয় ২৭ রানে শান্ত ফেরেন ৩ রান করে। বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপে গতকাল প্রথম ওপেন করার সুযোগ পেয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য পারভেজ হোসেন ইমন। সৌম্য হতাশ করলেও এই তরুণকে বেশ আত্মবিশ্বাসী মনে হচ্ছিল। তবে নবম ওভারে বোলিংয়ে এসে পারভেজকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন তরুণ পেসার সুমন খান। এরপরই পঞ্চম উইকেটে মুশফিককে সঙ্গ দিতে আসেন আফিফ হোসেন ধ্রুব।
ব্যাট হাতে দু’জন দলকে দারুণভাবে টেনে তোলেন বিপর্যয় থেকে। এই দুজনে চতুর্থ উইকেটে যোগ করেন ১৪৭ রান। ব্যক্তিগত ৯৮ রানে মুশফিকুর রহীমের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন আফিফ হোসেন। মূলত তার সেঞ্চুরি মিস হয় ক্রিজে মুশফিকের একটি ভুল সিদ্ধান্তে। ব্যাটিং প্রান্তে থাকা আফিফ আলতো করে বল ঠেলে ছিলেন। অন্যপ্রান্তে থাকা মুশফিক তাড়াহুড়ো করে রান নিতে ক্রিজ থেকে বের হয়ে আসেন। তার ডাকে আফিফও ছুটতে শুরু করেন। তবে মুশফিক ঝুঁকি দেখে ফিরে যান নিরাপদে। কিন্তু আফিফের আর ফেরার যথেষ্ট সময় ছিল না। তারপরও ক্রিজে ফেরার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু প্রতিপক্ষ অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ স্টাম্প ভেঙে দেন। তাতে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফিরে যান এই তরুণ ব্যাটসম্যান। আউট হওয়ার আগে ১০৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১২টি চার এবং একটি ছক্কায়। খানিক পরে মুশফিকও আউট হয়ে ফেরেন ৯৩ বলে ৫২ রান করে। ইবাদত হোসেনের বলে উইকেটের পেছনে নুরুল হাসান সোহানের হাতে ক্যাচ দেন মুশফিক।
এই দু’জনের বিদায়ে আবারো বিপদে পড়ে নাজমুল একাদশ। কিন্তু শেষদিকে দারুণ এক জুটি গড়ে নাজমুলদের সংগ্রহটাকে বড় করেন ইরফান শুক্কুর এবং তৌহিদ হৃদয়। ২৯ বলে ২৭ রান করে হৃদয় ফিরলে তাদের ৭০ রানের জুটি ভাঙে। রিশাদ কোনো রান যোগ না করেই ফেরেন রুবেলের বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে ক্যাচ দিয়ে। ১ রান করে শেষদিকে রান আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন তাসকিন আহমেদ। দারুণ ব্যাটিং করলেও অল্পের জন্য হাফ সেঞ্চুরি পাননি শুক্কুর। তিনি অপরাজিত থাকেন ৩১ বলে ৪৭ রানের ইনিংস খেলে। নাসুম অপরাজিত থাকেন কোনো রান না করেই।