খেলা
পেসারদের পারফরম্যান্সে খুশি প্রধান নির্বাচক
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ অক্টোবর ২০২০, রবিবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
রুবেল হোসেন, তাসকিন আহমেদ, ইবাদত হোসেন চৌধুরী এমনকি তরুণ সুমন খান বল হাতে দারুণ করছেন। বলা চলে প্রেসিডেন্টস কাপে এখন পর্যন্ত পেসাররাই দাপট দেখিয়েছেন। গতকালও রুবেল নিয়েছেন তিন উইকেট। সব মিলিয়ে করোনা বিরতি ভেঙে মাঠে ফেরা ক্রিকেটারদের মধ্যে পেসাররাই দারুণ সফল। তাদের পাফরম্যান্সে দারুণ খুশি প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু। গতকাল সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘সবাই ভালো করছে। এখানে নির্দিষ্ট করে একজনের নাম বলা যায় না। এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক। আমরা আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে গেলে ইনজুরির পরিমাণ অনেক বেশি। তো লম্বা ব্যাক টু ব্যাক দুটো টেস্ট ম্যাচ খেলানোর জন্য পেসার পাওয়া যায় না। যেহেতু ফিটনেসের ভালো অবস্থা দেখছি তাদের, পারফরম্যান্সও ভালো এ জায়গায় এটা ধারাবাহিক থাকলে আমাদের ভবিষ্যতের জন্য ভালো।’
আসরে ব্যাটিংটা শুরু থেকেই যাচ্ছেতাই হচ্ছে টাইগারদের। প্রথম দুই ম্যাচে দলীয় স্কোর দু’শ ছাড়াতে পারেনি। এখন পর্যন্ত বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপে একমাত্র সেঞ্চুরির মালিক মুশফিকুর রহীম। বিশেষ করে ব্যর্থ হচ্ছে টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা। এখন পর্যন্ত দেশসেরা ওপেনার ও ওয়ানডে অধিরনায়ক তামিম ইকবাল একটি ফিফটিরও দেখা পাননি। লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, এনামুল হক বিজয়রাও ব্যর্থ। টপ অর্ডারের এই ব্যর্থতা নিয়ে প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গা আপনাকে দেখতে হবে, বোলার যদি ভালো বল করে তাহলে টপ অর্ডার ব্যর্থ হবে আবার ব্যাটসম্যানরাও যদি ভালো করে তবে বোলাররাও ব্যর্থ হবে। সবমিলিয়ে এই কয়দিন যেটা দেখেছি আমাদের পেসাররা বেশ ভালো ফিটনেসের ছাপ রেখেছে। তাদের যে স্কিলের উন্নতি হয়েছে সেটা বোঝা যাচ্ছে। এবং ধারাবাহিকভাবে যথেষ্ট ভালো লাইনে বল করছে। এটা হল সবচেয়ে বড় পাওয়া। এই উন্নতিটা যদি ধরে রাখে ভবিষ্যতে আমাদের জন্য ভালো কাজে দিবে সব ফরম্যাটের ক্রিকেটার বাছাইয়ে। টপ অর্ডার যারা ব্যর্থ হচ্ছে, আগামীতে আরও কয়েকটা ম্যাচ আছে সেখানে সুযোগ আছে। কন্ডিশনও এখন ভালো। মাঝখানে বৃষ্টি ছিল, উইকেটে ময়েশ্চার ছিল, পেস বোলাররা বাড়তি সুবিধা পেয়েছে, টাইমিং করা একটু কঠিন ছিল ব্যাটসম্যানদের জন্য। এখন এটা কাটিয়ে উঠেছে, আজকেও দেখলাম ফ্ল্যাট উইকেট। আমার মনে হয় আগামী ম্যাচগুলোতে আরও ভালো করবে।’
আসরে ব্যাটিংটা শুরু থেকেই যাচ্ছেতাই হচ্ছে টাইগারদের। প্রথম দুই ম্যাচে দলীয় স্কোর দু’শ ছাড়াতে পারেনি। এখন পর্যন্ত বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপে একমাত্র সেঞ্চুরির মালিক মুশফিকুর রহীম। বিশেষ করে ব্যর্থ হচ্ছে টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা। এখন পর্যন্ত দেশসেরা ওপেনার ও ওয়ানডে অধিরনায়ক তামিম ইকবাল একটি ফিফটিরও দেখা পাননি। লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, এনামুল হক বিজয়রাও ব্যর্থ। টপ অর্ডারের এই ব্যর্থতা নিয়ে প্রধান নির্বাচক বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গা আপনাকে দেখতে হবে, বোলার যদি ভালো বল করে তাহলে টপ অর্ডার ব্যর্থ হবে আবার ব্যাটসম্যানরাও যদি ভালো করে তবে বোলাররাও ব্যর্থ হবে। সবমিলিয়ে এই কয়দিন যেটা দেখেছি আমাদের পেসাররা বেশ ভালো ফিটনেসের ছাপ রেখেছে। তাদের যে স্কিলের উন্নতি হয়েছে সেটা বোঝা যাচ্ছে। এবং ধারাবাহিকভাবে যথেষ্ট ভালো লাইনে বল করছে। এটা হল সবচেয়ে বড় পাওয়া। এই উন্নতিটা যদি ধরে রাখে ভবিষ্যতে আমাদের জন্য ভালো কাজে দিবে সব ফরম্যাটের ক্রিকেটার বাছাইয়ে। টপ অর্ডার যারা ব্যর্থ হচ্ছে, আগামীতে আরও কয়েকটা ম্যাচ আছে সেখানে সুযোগ আছে। কন্ডিশনও এখন ভালো। মাঝখানে বৃষ্টি ছিল, উইকেটে ময়েশ্চার ছিল, পেস বোলাররা বাড়তি সুবিধা পেয়েছে, টাইমিং করা একটু কঠিন ছিল ব্যাটসম্যানদের জন্য। এখন এটা কাটিয়ে উঠেছে, আজকেও দেখলাম ফ্ল্যাট উইকেট। আমার মনে হয় আগামী ম্যাচগুলোতে আরও ভালো করবে।’