অনলাইন
ফ্রান্সে নির্মিত হচ্ছে স্থায়ী শহীদ মিনার
আব্দুল মোমিত (রোমেল) ফ্রান্স থেকে
১৭ অক্টোবর ২০২০, শনিবার, ১০:৫০ পূর্বাহ্ন
ফ্রান্সের পিংক সিটি খ্যাত তুলুজ শহরে নির্মিত হচ্ছে প্রথমবারের মতো মহান ভাষা শহীদদের স্মরণে স্থায়ী শহীদ মিনার। এরই মধ্যে এর ৯০ শতাংশ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। শহীদ মিনারের জন্য স্থানীয় মেরি (সিটি কর্পোরেশন) থেকে জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১২ মিটার। মূল শহীদ মিনারের নকশায় রয়েছে প্রস্থ ৬ মিটার ও উচ্চতা ৩ মিটার।
তুলুজ বাংলাদেশি কমিউনিটি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও আয়েবার সহ-সভাপতি ফখরুল আকম সেলিমের দীর্ঘ প্রায় এক দশকের অব্যাহত প্রচেষ্টার ফলে ফ্রান্সের মাটিতে প্রথম এ শহীদ মিনারটি নির্মিত হল।
ফখরুল আকম সেলিম জানান, ২০১০ সালের শুরুর দিকে তৎকালীন ডেপুটি মেয়রের সঙ্গে শহীদ মিনার নির্মাণ বিষয়ে তিনি আলাপ করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রশাসনিক দফতরে দফায় দফায় যোগাযোগ অব্যাহতসহ স্থানীয় মেরির (সিটি কর্পোরেশন) ৬২ জন সদস্যের সামনে শহীদ মিনার নির্মাণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। সর্বশেষ গত ১১ মার্চ পূর্ণাঙ্গ অনুমোদন পায়। কিন্তু করোনাকালীন সংকটের কারণে নির্মাণ কাজে কিছুটা বিলম্ব হয়।
শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোক্তা ফখরুল আকম আরও জানান, ফ্রান্সে দ্বিতীয় বৃহৎ প্রবাসী অধ্যুষিত শহর তুলুজে অবশেষে দীর্ঘ কাঙ্খিত শহীদ মিনার মাথা উঁচু করে দাঁড়াল।
যাদের অনুপ্রেরণায় এই স্থায়ী মিনার নির্মাণে সহযোগিতা পেয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানান তিনি। তাদের মধ্যে অন্যতম ফ্রান্সের বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত ও ইউনেস্কোর উপদেষ্টা তোজাম্মেল হক টনি। যার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্বীকৃতিতে। এছাড়াও স্থায়ী মিনার নির্মাণে সহযোগিতা করেন সাবেক রাষ্ট্রদূত বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন রাষ্ট্রদূত এম শহিদুল ইসলাম, তুলুজ সিটি মেয়র জন লুক মোদানক, ডেপুটি মেয়রসহ আয়েবা মহাসচিব কাজী এনায়েত উল্লাহ ও তুলুজ বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা।
আর কয়েক দিনের মধ্যেই শহীদ মিনারের কাজ পূর্ণাঙ্গভাবে শেষ হবে এবং বাংলাদেশ কমিউনিটি অ্যাসোসিয়েশন তুলুজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করবে বলে জানা গেছে। প্রবাসীরা মনে করছেন এরকম একটি শহীদ মিনার ফ্রান্সের মতো দেশে স্থায়ীভাবে নির্মাণের মাধ্যমে সারাবিশ্বে বাংলা ভাষাকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর একটা আত্ম-পরিচয়ের জায়গা তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এই শহীদ মিনারটি স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং ফ্রান্সের মধ্যে বন্ধুত্ব সম্পর্ক আরও গভীর হবে এবং এখানে প্রবাসীরা নিজের জাতীয় সত্তাকে উপস্থাপন করতে পারবে। মহান ভাষা শহীদদের স্মরণে স্থায়ী এই শহীদ মিনারের যাত্রা যদিও ফ্রান্স থেকে শুরু হয়েছে আস্তে আস্তে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে গড়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা করেছেন অনেক প্রবাসী।
তুলুজ বাংলাদেশি কমিউনিটি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও আয়েবার সহ-সভাপতি ফখরুল আকম সেলিমের দীর্ঘ প্রায় এক দশকের অব্যাহত প্রচেষ্টার ফলে ফ্রান্সের মাটিতে প্রথম এ শহীদ মিনারটি নির্মিত হল।
ফখরুল আকম সেলিম জানান, ২০১০ সালের শুরুর দিকে তৎকালীন ডেপুটি মেয়রের সঙ্গে শহীদ মিনার নির্মাণ বিষয়ে তিনি আলাপ করেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রশাসনিক দফতরে দফায় দফায় যোগাযোগ অব্যাহতসহ স্থানীয় মেরির (সিটি কর্পোরেশন) ৬২ জন সদস্যের সামনে শহীদ মিনার নির্মাণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। সর্বশেষ গত ১১ মার্চ পূর্ণাঙ্গ অনুমোদন পায়। কিন্তু করোনাকালীন সংকটের কারণে নির্মাণ কাজে কিছুটা বিলম্ব হয়।
শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোক্তা ফখরুল আকম আরও জানান, ফ্রান্সে দ্বিতীয় বৃহৎ প্রবাসী অধ্যুষিত শহর তুলুজে অবশেষে দীর্ঘ কাঙ্খিত শহীদ মিনার মাথা উঁচু করে দাঁড়াল।
যাদের অনুপ্রেরণায় এই স্থায়ী মিনার নির্মাণে সহযোগিতা পেয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানান তিনি। তাদের মধ্যে অন্যতম ফ্রান্সের বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত ও ইউনেস্কোর উপদেষ্টা তোজাম্মেল হক টনি। যার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্বীকৃতিতে। এছাড়াও স্থায়ী মিনার নির্মাণে সহযোগিতা করেন সাবেক রাষ্ট্রদূত বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন রাষ্ট্রদূত এম শহিদুল ইসলাম, তুলুজ সিটি মেয়র জন লুক মোদানক, ডেপুটি মেয়রসহ আয়েবা মহাসচিব কাজী এনায়েত উল্লাহ ও তুলুজ বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা।
আর কয়েক দিনের মধ্যেই শহীদ মিনারের কাজ পূর্ণাঙ্গভাবে শেষ হবে এবং বাংলাদেশ কমিউনিটি অ্যাসোসিয়েশন তুলুজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করবে বলে জানা গেছে। প্রবাসীরা মনে করছেন এরকম একটি শহীদ মিনার ফ্রান্সের মতো দেশে স্থায়ীভাবে নির্মাণের মাধ্যমে সারাবিশ্বে বাংলা ভাষাকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর একটা আত্ম-পরিচয়ের জায়গা তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এই শহীদ মিনারটি স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং ফ্রান্সের মধ্যে বন্ধুত্ব সম্পর্ক আরও গভীর হবে এবং এখানে প্রবাসীরা নিজের জাতীয় সত্তাকে উপস্থাপন করতে পারবে। মহান ভাষা শহীদদের স্মরণে স্থায়ী এই শহীদ মিনারের যাত্রা যদিও ফ্রান্স থেকে শুরু হয়েছে আস্তে আস্তে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে গড়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা করেছেন অনেক প্রবাসী।