বাংলারজমিন
গোপালপুরে ঝুঁকিপূর্ণ তিনটি সেতু, ভোগান্তি
এবিএম আতিকুর রহমান, ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) থেকে
১৭ অক্টোবর ২০২০, শনিবার, ৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
গোপালপুর উপজেলার আঞ্চলিক মহাসড়কে সংযুক্ত তিনটি জনগুরুত্বপূর্ণ সেতু বিপজ্জনক ঘোষিত হওয়ায় টাঙ্গাইল ও জামালপুরের মধ্যে যানচলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন এসব এলাকার লক্ষাধিক মানুষ। গত মঙ্গলবার গোপালপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের এই তিনটি ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর তথ্য নিশ্চিত করেন।
গোপালপুর উপজেলা এলজিইডি’র প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ জানান, গোপালপুর-ভূঞাপুর সড়কে বৈরাণ নদীর উপর নির্মিত সূতি বলাটা সেতুর দু’টি স্প্যানের চারটি গার্ডারে মারাত্মক ফাটল দেখা দিয়েছে। ব্রিজ একদিকে কাত হয়ে গেছে। এমতাবস্থায় ভারী যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
গত বুধবার টাঙ্গাইল জেলা এলজিইডি’র প্রকৌশলী গোলাম আজম সেতুটি পরিদর্শন শেষে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। শুকনো মৌসুমে এ ব্রিজের সংস্কার হবে বলে জানান তিনি।
গোপালপুর পৌরসভার সূতি এলাকার কমিশনার সাইফুল ইসলাম জানান, ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরে প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান তিনি।
অপরদিকে গোপালপুর-হেমনগর সড়কের নবগ্রাম পুলিশ বক্স সংলগ্ন সেতুটিও যান চলাচলের জন্য অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়েছে। এটি নির্মিত হয় আশির দশকে। এর একাংশ ভেঙে গেছে। এর আগে বেশ কয়েকবার সেতুটি সংস্কার করা হলেও এখন এটি উচ্চমাত্রায় ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার কারণে সেতুর উপর দিয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে পশ্চিম অঞ্চলের সঙ্গে হাজার হাজার মানুষের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
একইভাবে গোপালপুর-পিংনা ভায়া ঝাওয়াইল সড়কের ঝিনাই নদীর লোহার সেতু চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হওয়ার কারণে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ঝাওয়াইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম জানান, সরিষাবাড়ী উপজেলার তারাকান্দি যমুনা ফার্টিলাইজার কারখানার সার পরিবহনে সওজের এ দুটি সড়কের গুরুত্ব অনেক। কিন্তু সেতু দুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সারসহ প্রয়োজনীয় মালামাল পরিবহনে সমস্যা হচ্ছে। নতুন করে বন্ধ ঘোষণা করায় এখন সকল যোগাযোগ ও পণ্য পরিবহন বন্ধ হয়ে গেল।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের মধুপুর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোজাম্মেল হোসেন জানান, ঝাওয়াইলের লোহার ব্রিজ পরিদর্শন করে গেছেন সওজের প্রধান কার্যালয়ের এক দল ডিজাইনার। খুব তাড়াতাড়ি এর কাজ এগিয়ে নেয়া হবে। এ ছাড়াও পোড়াবাড়ী পিংনা ভায়া গোপালপুর আঞ্চলিক সড়ক প্রশস্ত হওয়ার কাজ চলছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ এ দুটি সেতুর কাজও তাড়াতাড়ি হবে বলে তিনি আশাবাদী।
গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিকাশ বিশ্বাস জানান, এ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর কাজ যাতে দ্রুত সম্পন্ন হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।
গোপালপুর উপজেলা এলজিইডি’র প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ জানান, গোপালপুর-ভূঞাপুর সড়কে বৈরাণ নদীর উপর নির্মিত সূতি বলাটা সেতুর দু’টি স্প্যানের চারটি গার্ডারে মারাত্মক ফাটল দেখা দিয়েছে। ব্রিজ একদিকে কাত হয়ে গেছে। এমতাবস্থায় ভারী যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
গত বুধবার টাঙ্গাইল জেলা এলজিইডি’র প্রকৌশলী গোলাম আজম সেতুটি পরিদর্শন শেষে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। শুকনো মৌসুমে এ ব্রিজের সংস্কার হবে বলে জানান তিনি।
গোপালপুর পৌরসভার সূতি এলাকার কমিশনার সাইফুল ইসলাম জানান, ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরে প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হয়। সেতুটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান তিনি।
অপরদিকে গোপালপুর-হেমনগর সড়কের নবগ্রাম পুলিশ বক্স সংলগ্ন সেতুটিও যান চলাচলের জন্য অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়েছে। এটি নির্মিত হয় আশির দশকে। এর একাংশ ভেঙে গেছে। এর আগে বেশ কয়েকবার সেতুটি সংস্কার করা হলেও এখন এটি উচ্চমাত্রায় ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার কারণে সেতুর উপর দিয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে পশ্চিম অঞ্চলের সঙ্গে হাজার হাজার মানুষের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
একইভাবে গোপালপুর-পিংনা ভায়া ঝাওয়াইল সড়কের ঝিনাই নদীর লোহার সেতু চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হওয়ার কারণে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ঝাওয়াইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম জানান, সরিষাবাড়ী উপজেলার তারাকান্দি যমুনা ফার্টিলাইজার কারখানার সার পরিবহনে সওজের এ দুটি সড়কের গুরুত্ব অনেক। কিন্তু সেতু দুটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় সারসহ প্রয়োজনীয় মালামাল পরিবহনে সমস্যা হচ্ছে। নতুন করে বন্ধ ঘোষণা করায় এখন সকল যোগাযোগ ও পণ্য পরিবহন বন্ধ হয়ে গেল।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের মধুপুর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোজাম্মেল হোসেন জানান, ঝাওয়াইলের লোহার ব্রিজ পরিদর্শন করে গেছেন সওজের প্রধান কার্যালয়ের এক দল ডিজাইনার। খুব তাড়াতাড়ি এর কাজ এগিয়ে নেয়া হবে। এ ছাড়াও পোড়াবাড়ী পিংনা ভায়া গোপালপুর আঞ্চলিক সড়ক প্রশস্ত হওয়ার কাজ চলছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ এ দুটি সেতুর কাজও তাড়াতাড়ি হবে বলে তিনি আশাবাদী।
গোপালপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিকাশ বিশ্বাস জানান, এ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর কাজ যাতে দ্রুত সম্পন্ন হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।