খেলা
নারী ফুটবল দলে জাপানি বংশোদ্ভূত মাতসুশিমা সুমাইয়া!
স্পোার্টস রিপোর্টার
২০২০-১০-১৩
ডেনমার্ক প্রবাসী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফুটবলার জামাল ভূঁইয়া এখন দেশের ফুটবলের পোস্টার বয়। এরইমধ্যে জাতীয় ফুটবল দলের প্রাথমিক ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন ফিনল্যান্ড প্রবাসী তারিক কাজী। এবার মেয়েদের ফুটবলেও তেমন সম্ভাবনা। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন জাপানি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশি মাতসুশিমা সুমাইয়া। গত ৮ই অক্টোবর বাফুফে ভবনে সুমাইয়া বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর পল স্মলি ও জাতীয় দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনের সঙ্গে দেখা করে নিজের আগ্রহের কথা জানান।
জাপানে জন্ম নেয়া সুমাইয়ার মা মাতসুশিমা তমোমি জাপানি এবং বাবা মাসুদুর রহমান বাংলাদেশি। সেই সূত্রে সুমাইয়া বাংলাদেশে আসেন দুই বছর বয়সে। শৈশব থেকে ফুটবলের প্রতি টান থাকাতেই নারী ফুটবলার হিসাবে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। তবে তাকে লাল-সবুজ দলের প্রতিনিধিত্ব করতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। জাতীয় দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, ‘সুমাইয়া বাংলাদেশ দলে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমাদের সঙ্গে দেখাও করে গেছে। সুমাইয়ার বয়স ২০ পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় এখন তাকে কেবল জাতীয় দলেই নেয়া সম্ভব। বয়সভিত্তিক দলে সুযোগ নেই। তাই এরপর যখন সিনিয়র মেয়েদের আবাসিক ক্যাম্প শুরু হবে, তখন ডাকা হবে। সেখানে সে নিজেকে প্রমাণ করতে পারলে তখন আমরা তাকে বিবেচনায় রাখতে পারবো।’
সুমাইয়া অবশ্য খুব আত্মবিশ্বাসী। তিনি আশাবাদী, ট্রায়াল হলে জাতীয় দলে জায়গা করে নিতে পারবেন। সুমাইয়া সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা আমার বাবার দেশ। এখানেই আমি ফুটবল শিখেছি। তাছাড়া ফুুটবল খেলতে আমি খুবই ভালোবাসি। তাই আমি আত্মবিশ্বাসী যে জাতীয় দলে খেলতে পারবো। ট্রায়াল হলে সেখানে নিজের জায়গাটা তৈরি করতে পারবো। আমি সেই আশাতেই আছি।’ ঢাকার সি ব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ‘এ’ লেভেলে পড়াশোনা করছেন সুমাইয়া। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত আন্তঃইংলিশ মিডিয়াম স্কুল টুর্নামেন্টে নেতৃত্ব দিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাদ নেন। মিডফিল্ড পজিশন ছাড়াও ২০ বছর বয়সী সুমাইয়া খেলেন ডিফেন্সে। সুমাইয়া সেই প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়, শীর্ষ স্কোরার এবং সেরা ডিফেন্ডারও হয়েছিলেন।
জাপানে জন্ম নেয়া সুমাইয়ার মা মাতসুশিমা তমোমি জাপানি এবং বাবা মাসুদুর রহমান বাংলাদেশি। সেই সূত্রে সুমাইয়া বাংলাদেশে আসেন দুই বছর বয়সে। শৈশব থেকে ফুটবলের প্রতি টান থাকাতেই নারী ফুটবলার হিসাবে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। তবে তাকে লাল-সবুজ দলের প্রতিনিধিত্ব করতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। জাতীয় দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, ‘সুমাইয়া বাংলাদেশ দলে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমাদের সঙ্গে দেখাও করে গেছে। সুমাইয়ার বয়স ২০ পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় এখন তাকে কেবল জাতীয় দলেই নেয়া সম্ভব। বয়সভিত্তিক দলে সুযোগ নেই। তাই এরপর যখন সিনিয়র মেয়েদের আবাসিক ক্যাম্প শুরু হবে, তখন ডাকা হবে। সেখানে সে নিজেকে প্রমাণ করতে পারলে তখন আমরা তাকে বিবেচনায় রাখতে পারবো।’
সুমাইয়া অবশ্য খুব আত্মবিশ্বাসী। তিনি আশাবাদী, ট্রায়াল হলে জাতীয় দলে জায়গা করে নিতে পারবেন। সুমাইয়া সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা আমার বাবার দেশ। এখানেই আমি ফুটবল শিখেছি। তাছাড়া ফুুটবল খেলতে আমি খুবই ভালোবাসি। তাই আমি আত্মবিশ্বাসী যে জাতীয় দলে খেলতে পারবো। ট্রায়াল হলে সেখানে নিজের জায়গাটা তৈরি করতে পারবো। আমি সেই আশাতেই আছি।’ ঢাকার সি ব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ‘এ’ লেভেলে পড়াশোনা করছেন সুমাইয়া। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত আন্তঃইংলিশ মিডিয়াম স্কুল টুর্নামেন্টে নেতৃত্ব দিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাদ নেন। মিডফিল্ড পজিশন ছাড়াও ২০ বছর বয়সী সুমাইয়া খেলেন ডিফেন্সে। সুমাইয়া সেই প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়, শীর্ষ স্কোরার এবং সেরা ডিফেন্ডারও হয়েছিলেন।