শিক্ষাঙ্গন
ধর্ষণ বিরোধী মানবন্ধনে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার
৬ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
মহামারি করোনার মধ্যেও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ধর্ষণ। দেশে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যকার নয় মাসে প্রতিদিন গড়ে তিনটির বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আর সেপ্টেম্বরে এ সংখ্য বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। এ পরিস্থিতে ধর্ষকদের বিচার চেয়ে এবং প্রশাসনকে আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য দেশের বিভিন্নস্থানে মানববন্ধন ও কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্র সংগঠন এবং সাধারণ জনগণ। কিন্তু মঙ্গলবার অধিকার পরিষদের আয়োজিত এক মানববন্ধনে হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। যদিও ছাত্রলীগ সে অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
মানবন্ধনে থাকা শিক্ষার্থীরা জানান- সারাদেশে যেভাবে ধর্ষণ শুরু হয়েছে তাতে মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা ভীত। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের ঘটনা ভাইরাল হওয়ার কারণে সবার সামনে এসেছে, কিন্তু প্রতিনিয়ত আমাদের এমন অনেক মা-বোন ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। তারই প্রতিবাদে আজ আমরা মানববন্ধনে এসে দাঁড়িয়েছি।
এ বিষয়ে তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ন আহ্বায়ক সোহেল মৃধা বলেন, আমাদের ডেকে নিয়ে পুলিশ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি মো: রিপন মিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের সামনে ছাত্রলীগের ছেলেরা হামলা করেছেন। তারা আমাদের মানববন্ধন শেষ করার জন্য সময় বেধে দেয় এবং হুমকী-দামকি দেয়। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে মিলে শান্তভাবে মানবন্ধন করেছিলাম। আমাদের পুলিশের ধরিয়ে দেয়ারও হুমকি দেয় তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।
জানতে চাইলে তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মো: রিপন মিয়া বলেন, আমরা কাউকে কোনো ধরনের হুমকি ধামকি দেইনি বা কারো ওপর হামলাও চালাইনি। আমাদের নামে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। একটা সরকার বিরোধী চক্র দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমরা কারো ওপর হামলা করিনি। প্রয়োজনে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে দেখতে পারেন আপনারা। তারা যা বলেছে তা পুরোটাই গুজব।
সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়ল বলেন, আমরা ধর্ষণের মতো নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ করি। আমরা কোনো অবস্থাতেই এ ধরনের ঘটনার সমর্থন করিনি। তবে, তাদের ওপর আমরা হামলাও চালাইনি। কোনো ধরনের হামলা চালায়নি ছাত্রলীগ।
তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আশরাফ হোসেন বলেন, ঘটনাটা শুনেছি। তবে, কতোটুকু সত্য জানিনা।
মানবন্ধনে থাকা শিক্ষার্থীরা জানান- সারাদেশে যেভাবে ধর্ষণ শুরু হয়েছে তাতে মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা ভীত। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের ঘটনা ভাইরাল হওয়ার কারণে সবার সামনে এসেছে, কিন্তু প্রতিনিয়ত আমাদের এমন অনেক মা-বোন ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। তারই প্রতিবাদে আজ আমরা মানববন্ধনে এসে দাঁড়িয়েছি।
এ বিষয়ে তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ন আহ্বায়ক সোহেল মৃধা বলেন, আমাদের ডেকে নিয়ে পুলিশ এবং ছাত্রলীগের সভাপতি মো: রিপন মিয়া এবং সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের সামনে ছাত্রলীগের ছেলেরা হামলা করেছেন। তারা আমাদের মানববন্ধন শেষ করার জন্য সময় বেধে দেয় এবং হুমকী-দামকি দেয়। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে মিলে শান্তভাবে মানবন্ধন করেছিলাম। আমাদের পুলিশের ধরিয়ে দেয়ারও হুমকি দেয় তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।
জানতে চাইলে তিতুমীর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মো: রিপন মিয়া বলেন, আমরা কাউকে কোনো ধরনের হুমকি ধামকি দেইনি বা কারো ওপর হামলাও চালাইনি। আমাদের নামে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। একটা সরকার বিরোধী চক্র দেশে অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমরা কারো ওপর হামলা করিনি। প্রয়োজনে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে দেখতে পারেন আপনারা। তারা যা বলেছে তা পুরোটাই গুজব।
সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়ল বলেন, আমরা ধর্ষণের মতো নিন্দনীয় ঘটনার প্রতিবাদ করি। আমরা কোনো অবস্থাতেই এ ধরনের ঘটনার সমর্থন করিনি। তবে, তাদের ওপর আমরা হামলাও চালাইনি। কোনো ধরনের হামলা চালায়নি ছাত্রলীগ।
তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আশরাফ হোসেন বলেন, ঘটনাটা শুনেছি। তবে, কতোটুকু সত্য জানিনা।