কলকাতা কথকতা
কলকাতা কথকতা
বাংলার রাজনীতি অগ্নিগর্ভ, বিজেপি নেতা অর্জুন সিং এর সহযোগী গুলিতে ঝাঁজরা, রণক্ষেত্র বারাকপুর
জয়ন্ত চক্রবর্তী, কলকাতা
৫ অক্টোবর ২০২০, সোমবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
বিধানসভার ভোট এগিয়ে আসতেই বাংলার রাজনীতি অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠছে। রোববার রাত ১০টা নাগাদ উত্তর চব্বিশ পরগনার টিটাগড় থানার ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে গুলিতে ঝাঁজরা হয়ে মৃত্যু হল বিজেপি এর বাহুবলি নেতা অর্জুন সিং এর বাহুবলি ডান হাত মনীশ শুক্লার।
অর্জুনের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মনীশ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোববার রাতেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় বারাকপুর শিল্পাঞ্চল। প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয় এলাকায়। বিজেপি সোমবার বারোঘণ্টার বারাকপুর বন্ধের ডাক দিয়েছে। মনীষ শুক্লার বাড়িতে গেছেন বিজেপির বরিষ্ঠ নেতারা। বিজেপি জানিয়েছে, তৃণমূলের ঘাতক বাহিনী এই কাজ করেছে। তৃণমূলের পাল্টা অভিযোগ, বিজেপির দলীয় কোন্দলের ফলে এই হত্যাকাণ্ড। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকার এই ঘটনার জেরে রাকভবনে ডেকে পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্র সচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজিকে।
রোববার রাতে অর্জুন ও মনীশ হাওড়ায় একটি বৈঠকে গিয়েছিলেন। অর্জুনের কলকাতায় একটি বৈঠক থাকায় পাঁচলা থেকে দুজনের পথ আলাদা হয়ে যায়। অর্জুন কলকাতার দিকে চলে যান। মনীশ চলে যান টিটাগড়ে। সেখানে বাড়ি যাওয়ার আগে যখন কয়েকজন অনুগামীর সঙ্গে কথা বলছেন সেই সময় মুখে কাপড় বেঁধে চার পাঁচজন দুষ্কৃতী বাইকে করে এসে পয়েন্ট ব্ল্যাংক রেঞ্জ থেকে গুলি করে ঝাঁজরা করে মনীশকে। রক্তাপ্লুত মনীশ মাটিতে লুটিয়ে পড়তেই বাইক চালিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। মনীশকে বাইপাসের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। বাহুবলি হিসেবে নামডাক ছিল মনীশেরও। অর্জুন সিং কদিন আগেই অভিযোগ করেছিলেন তাকে ও তার সহযোগীদের টার্গেট করা হচ্ছে।
অর্জুনের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মনীশ তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোববার রাতেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় বারাকপুর শিল্পাঞ্চল। প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয় এলাকায়। বিজেপি সোমবার বারোঘণ্টার বারাকপুর বন্ধের ডাক দিয়েছে। মনীষ শুক্লার বাড়িতে গেছেন বিজেপির বরিষ্ঠ নেতারা। বিজেপি জানিয়েছে, তৃণমূলের ঘাতক বাহিনী এই কাজ করেছে। তৃণমূলের পাল্টা অভিযোগ, বিজেপির দলীয় কোন্দলের ফলে এই হত্যাকাণ্ড। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকার এই ঘটনার জেরে রাকভবনে ডেকে পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্র সচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজিকে।
রোববার রাতে অর্জুন ও মনীশ হাওড়ায় একটি বৈঠকে গিয়েছিলেন। অর্জুনের কলকাতায় একটি বৈঠক থাকায় পাঁচলা থেকে দুজনের পথ আলাদা হয়ে যায়। অর্জুন কলকাতার দিকে চলে যান। মনীশ চলে যান টিটাগড়ে। সেখানে বাড়ি যাওয়ার আগে যখন কয়েকজন অনুগামীর সঙ্গে কথা বলছেন সেই সময় মুখে কাপড় বেঁধে চার পাঁচজন দুষ্কৃতী বাইকে করে এসে পয়েন্ট ব্ল্যাংক রেঞ্জ থেকে গুলি করে ঝাঁজরা করে মনীশকে। রক্তাপ্লুত মনীশ মাটিতে লুটিয়ে পড়তেই বাইক চালিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। মনীশকে বাইপাসের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। বাহুবলি হিসেবে নামডাক ছিল মনীশেরও। অর্জুন সিং কদিন আগেই অভিযোগ করেছিলেন তাকে ও তার সহযোগীদের টার্গেট করা হচ্ছে।