কলকাতা কথকতা
কলকাতা কথকতা
ভোটের স্ট্র্যাটেজি আজ, বঙ্গ বিজেপিকে নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক
জয়ন্ত চক্রবর্তী, কলকাতা
১ অক্টোবর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন
মুরলিধর সেন লেনের বিজেপি সদর দপ্তর থেকে আমজনতা- আজ সবাই তাকিয়ে আছে দিল্লির দিকে। ২০২১-এ বাংলার বিধানসভা স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে বিজেপি সভাপতি জগৎপ্রতাপ নাড্ডা আজ বৈঠক করছেন বঙ্গ বিজেপির নেতাদের নিয়ে। এই বৈঠকে থাকছেন সদ্য বিজেপির সহ সভাপতি মুকুল রায়, রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ ছাড়াও থাকছেন বাংলার ভারপ্রাপ্ত সর্ব ভারতীয় সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়, সাধারণ সম্পাদক শিবপ্রকাশ, অরবিন্দ মেননরা।
রাতের মধ্যে জানা যাবে, ২০২১-এর নির্বাচনে বিজেপি কার নেতৃত্বে লড়বে। তৈরি করা হবে নির্বাচনী কৌশল। এই বৈঠকে মুকুল রায়কে ভোট পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হয় কিনা, সবাই সেই দিকে তাকিয়ে। মুকুল রায় বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তাকেই চাইছেন বাংলার বিজেপি ঘেঁষা মানুষ। বস্তুত, বুধবার দিল্লিতে পৌঁছে বিমানবন্দরে যে সম্বর্ধনা পেয়েছেন মুকুল রায় তা তিনি বিজেপিতে আসার পর কখনো পাননি। ভোজপুরি ছবির দুই নায়ক, দুই বিজেপি নেতা তাকে স্বাগত জানাতে দিল্লি এয়ারপোর্টে উপস্থিত ছিলেন। এরা হলেন- মনোজ তিওয়ারি এবং রবিকিষেন। মুকুল রায় আজ দিল্লির সংবাদ মাধ্যমকে জানান, দল যে দায়িত্ব দেবে মাথা পেতে নেবো।
আজকের বৈঠকে দুপুর কিংবা বিকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কিছুক্ষণের জন্য থাকতে পারেন। বঙ্গ বিজেপিতে দিলীপ ঘোষ একটি বড় নাম। কিন্তু মুকুল-দিলীপ সমীকরণ বড় দুর্বল। এই অবস্থায় বৈঠকে দিলীপ ঘোষকে কি বার্তা দেয়া হয় সেটাও দেখার। বিকালের দিকে ছবিটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। ভোটের দামামা আগেই বেজেছে।
শনিবার থেকে বিজেপি নতুন রূপরেখা নিয়ে কাজ করবে। তাও নির্ধারিত হবে আজকের বৈঠকে। মুকুল ঘনিষ্ট তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আসা অনুপম হাজরা ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন। আজকের বৈঠকে মুকুল ঘনিষ্ট অথবা দিলীপ ঘনিষ্ট নেতারা কি দায়িত্ব পান সেটাও দেখার। রাহুল সিনহাকেও এই বৈঠকে ডাকা হয়েছিল। শিবপ্রকাশ নিজে তাকে বৈঠকে থাকতে বলেছেন।
সদ্য অনুপম হাজরার কাছে পদ খোয়ানো অভিমানী রাহুল বৈঠকে যোগ না দিতেও পারেন। ভোটের আগে বঙ্গ বিজেপির একটি ঐক্যবদ্ধ মুখ দেখাতে চান অমিত শাহ-জে পি নাড্ডা। গোষ্ঠী কোন্দলে জেরবার বঙ্গ বিজেপি কি পারবে বিভেদ ভুলে মমতা বন্দোপাধ্যায় এর সঙ্গে লড়তে? এই প্রশ্নের জবান চাইছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
রাতের মধ্যে জানা যাবে, ২০২১-এর নির্বাচনে বিজেপি কার নেতৃত্বে লড়বে। তৈরি করা হবে নির্বাচনী কৌশল। এই বৈঠকে মুকুল রায়কে ভোট পরিচালনার দায়িত্ব দেয়া হয় কিনা, সবাই সেই দিকে তাকিয়ে। মুকুল রায় বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর তাকেই চাইছেন বাংলার বিজেপি ঘেঁষা মানুষ। বস্তুত, বুধবার দিল্লিতে পৌঁছে বিমানবন্দরে যে সম্বর্ধনা পেয়েছেন মুকুল রায় তা তিনি বিজেপিতে আসার পর কখনো পাননি। ভোজপুরি ছবির দুই নায়ক, দুই বিজেপি নেতা তাকে স্বাগত জানাতে দিল্লি এয়ারপোর্টে উপস্থিত ছিলেন। এরা হলেন- মনোজ তিওয়ারি এবং রবিকিষেন। মুকুল রায় আজ দিল্লির সংবাদ মাধ্যমকে জানান, দল যে দায়িত্ব দেবে মাথা পেতে নেবো।
আজকের বৈঠকে দুপুর কিংবা বিকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কিছুক্ষণের জন্য থাকতে পারেন। বঙ্গ বিজেপিতে দিলীপ ঘোষ একটি বড় নাম। কিন্তু মুকুল-দিলীপ সমীকরণ বড় দুর্বল। এই অবস্থায় বৈঠকে দিলীপ ঘোষকে কি বার্তা দেয়া হয় সেটাও দেখার। বিকালের দিকে ছবিটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। ভোটের দামামা আগেই বেজেছে।
শনিবার থেকে বিজেপি নতুন রূপরেখা নিয়ে কাজ করবে। তাও নির্ধারিত হবে আজকের বৈঠকে। মুকুল ঘনিষ্ট তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আসা অনুপম হাজরা ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন। আজকের বৈঠকে মুকুল ঘনিষ্ট অথবা দিলীপ ঘনিষ্ট নেতারা কি দায়িত্ব পান সেটাও দেখার। রাহুল সিনহাকেও এই বৈঠকে ডাকা হয়েছিল। শিবপ্রকাশ নিজে তাকে বৈঠকে থাকতে বলেছেন।
সদ্য অনুপম হাজরার কাছে পদ খোয়ানো অভিমানী রাহুল বৈঠকে যোগ না দিতেও পারেন। ভোটের আগে বঙ্গ বিজেপির একটি ঐক্যবদ্ধ মুখ দেখাতে চান অমিত শাহ-জে পি নাড্ডা। গোষ্ঠী কোন্দলে জেরবার বঙ্গ বিজেপি কি পারবে বিভেদ ভুলে মমতা বন্দোপাধ্যায় এর সঙ্গে লড়তে? এই প্রশ্নের জবান চাইছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।