বাংলারজমিন
কক্সবাজারে ডিআইজি আনোয়ার-
পুলিশে আমূল রদ-বদলের নেপথ্যে অনেক কারণ
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িতদের নতুন তালিকা করে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো. আনোয়ার হোসেন।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
ডিআইজি আনোয়ার বলেন, মাদক ব্যবসার সাথে যারা জড়িত, তাদের নতুন তালিকা তৈরী করা হবে। ওই তালিকা যাচাই বাছাই করে মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কক্সবাজারের সকল পুলিশ সদস্য একযোগে বদলী হওয়াকে একটি ব্যতিক্রমি ঘটনা বলে মন্তব্য করেন ডিআইজি। তিনি বলেন, কক্সবাজার জেলা পুলিশের সকল সদস্যই নতুন। তাদের কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং সবাইকে পেশাদারিত্বে সাথে দায়িত্ব পালন করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, অন্যান্য সিনিয়র লেভেলে সকল পুলিশ অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও নতুন। থানার সকল সাব-ইন্সপেক্টর থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত সবাই নতুন। তারা যে লক্ষ্য নিয়ে এখানে এসেছে আমরা সেই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে চাই।
শান্তি-শৃংখলা রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশের যে ভূমিকা আছে সেটা পেশাদারিত্বের সাথে পালন করতে চান বলে মন্তব্য করেন আনোয়ার হোসেন।
তবে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সকল পুলিশ সদস্য চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত আছে উল্লেখ করে ডিআইজি বলেন, সাবাই কক্সবাজার আসার আগে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে এসেছে।
মাদকসহ অন্যান্য আইন-শৃংখলা বিঘ্নকারি যে অপরাধ আছে, এগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছে।
পুলিশের সকল পর্যায়ে শৃংখলা রক্ষায় জোর দেয়া হবে বলেও জানান আনোয়ার হোসেন। বলেন, পুলিশের চলমান রুটিন কাজে জোর দেয়ার পাশাপাশি পুলিশের সকল পর্যায়ে শৃংখলা থাকে সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। এছাড়া সকল প্রকার দুর্নীতি থেকে সকলে বিরত থাকা এবং সবাইকে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করার বিষয়ে জোর দেওয়া হবে।
জেলা পুলিশে আমূল রদ-বদলের নেপথ্যে অনেক কারণ রয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এ পরিবর্তনের সুফল যেন মানুষ ভোগ করতে পারে; সেই দিকে নজর দেব।
কক্সবাজার সদর থানা পরিদর্শনকালে জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান সহ পুলিশের জেলার উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ডিআইজি আনোয়ার হোসেন ২ দিনের জন্য কক্সবাজার সফরে এসে সকালে চকরিয়া থানা পরির্দশন করে। বিকালে তিনি রামু থানা ও উখিয়া পরিদর্শনের করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি কক্সবাজারের আটটি থানা পরিদর্শন করবেন।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পরিদর্শনকালে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
ডিআইজি আনোয়ার বলেন, মাদক ব্যবসার সাথে যারা জড়িত, তাদের নতুন তালিকা তৈরী করা হবে। ওই তালিকা যাচাই বাছাই করে মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কক্সবাজারের সকল পুলিশ সদস্য একযোগে বদলী হওয়াকে একটি ব্যতিক্রমি ঘটনা বলে মন্তব্য করেন ডিআইজি। তিনি বলেন, কক্সবাজার জেলা পুলিশের সকল সদস্যই নতুন। তাদের কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি এবং সবাইকে পেশাদারিত্বে সাথে দায়িত্ব পালন করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, অন্যান্য সিনিয়র লেভেলে সকল পুলিশ অফিসার, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও নতুন। থানার সকল সাব-ইন্সপেক্টর থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত সবাই নতুন। তারা যে লক্ষ্য নিয়ে এখানে এসেছে আমরা সেই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে চাই।
শান্তি-শৃংখলা রক্ষার ক্ষেত্রে পুলিশের যে ভূমিকা আছে সেটা পেশাদারিত্বের সাথে পালন করতে চান বলে মন্তব্য করেন আনোয়ার হোসেন।
তবে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সকল পুলিশ সদস্য চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত আছে উল্লেখ করে ডিআইজি বলেন, সাবাই কক্সবাজার আসার আগে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে এসেছে।
মাদকসহ অন্যান্য আইন-শৃংখলা বিঘ্নকারি যে অপরাধ আছে, এগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আছে।
পুলিশের সকল পর্যায়ে শৃংখলা রক্ষায় জোর দেয়া হবে বলেও জানান আনোয়ার হোসেন। বলেন, পুলিশের চলমান রুটিন কাজে জোর দেয়ার পাশাপাশি পুলিশের সকল পর্যায়ে শৃংখলা থাকে সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। এছাড়া সকল প্রকার দুর্নীতি থেকে সকলে বিরত থাকা এবং সবাইকে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করার বিষয়ে জোর দেওয়া হবে।
জেলা পুলিশে আমূল রদ-বদলের নেপথ্যে অনেক কারণ রয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এ পরিবর্তনের সুফল যেন মানুষ ভোগ করতে পারে; সেই দিকে নজর দেব।
কক্সবাজার সদর থানা পরিদর্শনকালে জেলার নবাগত পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান সহ পুলিশের জেলার উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ডিআইজি আনোয়ার হোসেন ২ দিনের জন্য কক্সবাজার সফরে এসে সকালে চকরিয়া থানা পরির্দশন করে। বিকালে তিনি রামু থানা ও উখিয়া পরিদর্শনের করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি কক্সবাজারের আটটি থানা পরিদর্শন করবেন।