প্রথম পাতা
কয়েক মিনিটেই মিলবে করোনা টেস্টের ফল
মানবজমিন ডেস্ক
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার, ৯:৩৭ পূর্বাহ্ন
মাত্র ১৫-৩০ মিনিটের মধ্যে কোভিড-১৯ পরীক্ষার ফলাফল জানাতে সক্ষম- এমন কিট বিতরণ হবে বিশ্বজুড়ে। এর ফলে হয়তো বেঁচে যাবে লাখো প্রাণ। দরিদ্র আর ধনী- সব দেশেই কমে যাবে সংক্রমণের গতি। দুইটি কোম্পানি থেকে মোট ১২ কোটি অ্যান্টিজেন টেস্ট কিট সরবরাহ করা হবে নিম্ন বা মধ্য আয়ের দেশগুলোতে। প্রতিটি কিটের দাম পড়বে ৫ ডলার (৪৫০ টাকা) বা তারও কম। এ খবর দিয়েছে গার্ডিয়ান।
খবরে বলা হয়, এই কিট অনেকটা প্রেগন্যান্সি টেস্টের মতো দেখতে। দুইটি নীল দাগ হলে পজেটিভ ধরে নিতে হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) জরুরি অনুমোদন পেয়েছে একটি কিট। এটি উৎপাদন করছে এসডি বায়োসেন্সর নামে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি। অপর কিটও শিগগিরই জরুরি অনুমোদন পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি মার্কিন প্রতিষ্ঠান অ্যাবট উৎপাদন করছে।
দ্রুত, সহজ ও উচ্চমানের এসব কিট বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যকর্মীদের গণহারে টেস্ট করাতে কাজে লাগবে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে আনুপাতিকহারে এই কর্মীরা মারা যাচ্ছেন বেশি হারে। যুক্তরাজ্যের মতো যেসব ধনাঢ্য দেশ অ্যাকসেস টু কোভিড (এসিটি) উদ্যোগে শামিল হয়েছে, তারা এই কিট অর্ডার দিতে পারবে।
মার্চে ডব্লিউএইচও, ইউরোপিয়ান কমিশন, ফরাসি সরকার ও গেটস ফাউন্ডেশন এই উদ্যোগ শুরু করে।
গেটস ফাউন্ডেশনের নিশ্চয়তার বিপরীতে ইতিমধ্যেই মোট পণ্যের ২০ শতাংশ উৎপাদন করছে ওই দুই কোম্পানি। জার্মানি ইতিমধ্যেই ২ কোটি টেস্ট কিট অর্ডার দিয়েছে। ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডও অর্ডার দিতে যাচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের স্যালিভা টেস্টের চেয়েও ডব্লিউএইচও অনুমোদিত এই র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট আরো দ্রুতগতিতে ও সহজে ফল জানাতে সক্ষম। পাশাপাশি দামেও সস্তা।
কোম্পানি দুটি বলছে, তাদের কিট আদর্শ অবস্থায় ৯৭ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক ফলাফল দিতে পারে। তবে বাস্তবিক ক্ষেত্রে ৮০-৯০ শতাংশ সঠিক ফলাফল দেয় এসব কিট। বর্তমানে মধ্য ও নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে তুলনামূলকভাবে টেস্টের হার ছিল কম। যেমন, উত্তর আমেরিকায় প্রতি ১ লাখ মানুষের বিপরীতে ৩৯৫ জনের টেস্ট করা হয়েছে। ইউরোপে এই হার ২৪৩ জন। কিন্তু আফ্রিকায় মাত্র ১৬ জন। তাও এদের বেশির ভাগই হয়েছে ৩ দেশে- অর্থাৎ মরক্কো, কেনিয়া ও সেনেগালে। এই বৈষম্য রুখতেই এসিটি উদ্যোগ নেয়া হয়।
খবরে বলা হয়, এই কিট অনেকটা প্রেগন্যান্সি টেস্টের মতো দেখতে। দুইটি নীল দাগ হলে পজেটিভ ধরে নিতে হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) জরুরি অনুমোদন পেয়েছে একটি কিট। এটি উৎপাদন করছে এসডি বায়োসেন্সর নামে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি কোম্পানি। অপর কিটও শিগগিরই জরুরি অনুমোদন পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি মার্কিন প্রতিষ্ঠান অ্যাবট উৎপাদন করছে।
দ্রুত, সহজ ও উচ্চমানের এসব কিট বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যকর্মীদের গণহারে টেস্ট করাতে কাজে লাগবে। স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে আনুপাতিকহারে এই কর্মীরা মারা যাচ্ছেন বেশি হারে। যুক্তরাজ্যের মতো যেসব ধনাঢ্য দেশ অ্যাকসেস টু কোভিড (এসিটি) উদ্যোগে শামিল হয়েছে, তারা এই কিট অর্ডার দিতে পারবে।
মার্চে ডব্লিউএইচও, ইউরোপিয়ান কমিশন, ফরাসি সরকার ও গেটস ফাউন্ডেশন এই উদ্যোগ শুরু করে।
গেটস ফাউন্ডেশনের নিশ্চয়তার বিপরীতে ইতিমধ্যেই মোট পণ্যের ২০ শতাংশ উৎপাদন করছে ওই দুই কোম্পানি। জার্মানি ইতিমধ্যেই ২ কোটি টেস্ট কিট অর্ডার দিয়েছে। ফ্রান্স ও সুইজারল্যান্ডও অর্ডার দিতে যাচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের স্যালিভা টেস্টের চেয়েও ডব্লিউএইচও অনুমোদিত এই র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট আরো দ্রুতগতিতে ও সহজে ফল জানাতে সক্ষম। পাশাপাশি দামেও সস্তা।
কোম্পানি দুটি বলছে, তাদের কিট আদর্শ অবস্থায় ৯৭ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক ফলাফল দিতে পারে। তবে বাস্তবিক ক্ষেত্রে ৮০-৯০ শতাংশ সঠিক ফলাফল দেয় এসব কিট। বর্তমানে মধ্য ও নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে তুলনামূলকভাবে টেস্টের হার ছিল কম। যেমন, উত্তর আমেরিকায় প্রতি ১ লাখ মানুষের বিপরীতে ৩৯৫ জনের টেস্ট করা হয়েছে। ইউরোপে এই হার ২৪৩ জন। কিন্তু আফ্রিকায় মাত্র ১৬ জন। তাও এদের বেশির ভাগই হয়েছে ৩ দেশে- অর্থাৎ মরক্কো, কেনিয়া ও সেনেগালে। এই বৈষম্য রুখতেই এসিটি উদ্যোগ নেয়া হয়।