খেলা
কোমা থেকে ফেরা সেই তরুণীকে দেখতে গেলেন টট্টি
স্পোর্টস ডেস্ক
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ৫:১৫ পূর্বাহ্ন
দীর্ঘ ৯ মাস হাসপাতালে কোমায় ছিলেন এক তরুণী। ইতালির সাবেক ফুটবলার ফ্রান্সিসকো টট্টির ভয়েস রেকর্ড শোনার পর জ্ঞান ফেরে তার। অবিশ্বাস্যভাবে কোমা থেকে ফেরা ইতালিয়ান তরুণী ইলেনিয়া মাতিল্লিকে সোমবার হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলেন টট্টি।
১৯ বছর বয়সী মাতিল্লি লাজিও নারী ফুটবল দলের সদস্য। তবে তিনি এএস রোমার পাঁড়ভক্ত, যে ক্লাবে ২৫ বছর কাটিয়েছেন টট্টি। গত বছর ভয়াবহ এক গাড়ি দুর্ঘটনায় কোমায় চলে যান মাতিল্লি। সেই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তার এক বান্ধবী।
মাতিল্লি হাসপাতালে পড়ে আছেন জানার পর অন্যরকম এক উদ্যোগ নেন টট্টি। মাতিল্লির বাবা-মা’কে নিজের রেকর্ডকৃত একটি ভিডিও বার্তা পাঠান এএস রোমা কিংবদন্তি। সেটি কানে বাজাতেই জ্ঞান ফেরে মাতিল্লির। টট্টিকে দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি। তার আহ্বানে সারা না দিয়ে পারেননি ইতালির হয়ে ২০০৬ বিশ্বকাপ জেতা টট্টি। মাতিল্লির সঙ্গে সাক্ষাতের পর ৪৩ বছর বয়সী সাবেক এই ফুটবলার বলেন, ‘আমাকে দেখে প্রথমে সে হাসলো, এরপর কাঁদতে শুরু করলো। ইলেনিয়ার সঙ্গে দেখা করতে আমি উদগ্রীব ছিলাম। সে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আবার দেখা করতে যাবো আমি।’
মাতিল্লির বাবা স্তেফানো মাতিল্লি বলেন, ‘এমন ভালো মনের মানুষ কমই আছে। হাসপাতালে যখন তার সঙ্গে কথা বলছিলাম মনে হচ্ছিল আমি যেন আমার আপন ভাইয়ের সঙ্গেই কথা বলছি।’
এখনো কথা বলতে পারেন না ইলিয়েনা মাতিল্লি। তবে লিখতে এবং আকার-ইঙ্গিতে বোঝাতে পারেন। খুদে ভক্তকে উৎসাহ দিয়ে টট্টি বলেন, ‘হাল ছেড়ো না। তুমি পারবেই। তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠো। তুমি যখন কথা বলতে এবং হাঁটাচলা করতে পারবে তখন তোমার বাড়িতে বেড়াতে যাবো।’
১৯ বছর বয়সী মাতিল্লি লাজিও নারী ফুটবল দলের সদস্য। তবে তিনি এএস রোমার পাঁড়ভক্ত, যে ক্লাবে ২৫ বছর কাটিয়েছেন টট্টি। গত বছর ভয়াবহ এক গাড়ি দুর্ঘটনায় কোমায় চলে যান মাতিল্লি। সেই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তার এক বান্ধবী।
মাতিল্লি হাসপাতালে পড়ে আছেন জানার পর অন্যরকম এক উদ্যোগ নেন টট্টি। মাতিল্লির বাবা-মা’কে নিজের রেকর্ডকৃত একটি ভিডিও বার্তা পাঠান এএস রোমা কিংবদন্তি। সেটি কানে বাজাতেই জ্ঞান ফেরে মাতিল্লির। টট্টিকে দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেন তিনি। তার আহ্বানে সারা না দিয়ে পারেননি ইতালির হয়ে ২০০৬ বিশ্বকাপ জেতা টট্টি। মাতিল্লির সঙ্গে সাক্ষাতের পর ৪৩ বছর বয়সী সাবেক এই ফুটবলার বলেন, ‘আমাকে দেখে প্রথমে সে হাসলো, এরপর কাঁদতে শুরু করলো। ইলেনিয়ার সঙ্গে দেখা করতে আমি উদগ্রীব ছিলাম। সে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আবার দেখা করতে যাবো আমি।’
মাতিল্লির বাবা স্তেফানো মাতিল্লি বলেন, ‘এমন ভালো মনের মানুষ কমই আছে। হাসপাতালে যখন তার সঙ্গে কথা বলছিলাম মনে হচ্ছিল আমি যেন আমার আপন ভাইয়ের সঙ্গেই কথা বলছি।’
এখনো কথা বলতে পারেন না ইলিয়েনা মাতিল্লি। তবে লিখতে এবং আকার-ইঙ্গিতে বোঝাতে পারেন। খুদে ভক্তকে উৎসাহ দিয়ে টট্টি বলেন, ‘হাল ছেড়ো না। তুমি পারবেই। তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠো। তুমি যখন কথা বলতে এবং হাঁটাচলা করতে পারবে তখন তোমার বাড়িতে বেড়াতে যাবো।’