বাংলারজমিন
খাগড়াছড়িতে প্রতিবন্ধী গণধর্ষণে গ্রেপ্তার ৭
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০, রবিবার, ৮:৪৮ পূর্বাহ্ন
খাগড়াছড়ি জেলা সদরের এক বাড়িতে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক নারীকে গণধর্ষণ ও দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনায় সন্দেহযুক্ত ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে এখনো তাদের নাম, ঠিকানা ও বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জেলা সদরের গোলাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সামনে বলপাইয়্যে আদাম গ্রামের বিন্দু লাল চাকমার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রায় সমবয়সী ডাকাত দলের সদস্যরা একটি কক্ষে তার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মেয়ে (২৬)কে হাত, পা ও মুখ ওড়না দিয়ে বেঁধে রেখে গণধর্ষণ করেছে। এ সময় তারা কানের দুল, আংটিসহ অন্তত ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল ফোন সেট নিয়ে গেছে। ধর্ষণের শিকার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী নারী খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। তার ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক ডাক্তার পূর্ণ জীবন চাকমা।
খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল আজিজ বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তার করতে আমাদের ৩টি টিম মাঠে কাজ করছে। ইতিমধ্যে আমরা চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহযুক্ত বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। চট্টগ্রামে এখনো আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আমরা মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হবো এবং অভিযান শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আপনাদের বিস্তারিত জানানো হবে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জেলা সদরের গোলাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সামনে বলপাইয়্যে আদাম গ্রামের বিন্দু লাল চাকমার বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রায় সমবয়সী ডাকাত দলের সদস্যরা একটি কক্ষে তার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মেয়ে (২৬)কে হাত, পা ও মুখ ওড়না দিয়ে বেঁধে রেখে গণধর্ষণ করেছে। এ সময় তারা কানের দুল, আংটিসহ অন্তত ৩ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল ফোন সেট নিয়ে গেছে। ধর্ষণের শিকার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী নারী খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। তার ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক ডাক্তার পূর্ণ জীবন চাকমা।
খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল আজিজ বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তার করতে আমাদের ৩টি টিম মাঠে কাজ করছে। ইতিমধ্যে আমরা চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহযুক্ত বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছি। চট্টগ্রামে এখনো আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আমরা মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হবো এবং অভিযান শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আপনাদের বিস্তারিত জানানো হবে।