বিশ্বজমিন
অবৈধ স্থাপনা অপসারণ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মিশরে বিক্ষোভ অব্যাহত
মানবজমিন ডেস্ক
২৬ সেপ্টেম্বর ২০২০, শনিবার, ৬:৫০ পূর্বাহ্ন
মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির পদত্যাগের দাবিতে দেশটিতে টানা ৭ দিন ধরে বিক্ষোভ চলছে। প্রেসিডেন্ট সিসি সম্প্রতি মিশরজুড়ে থাকা অবৈধ নির্মাণ অপসারণের উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে এতে ক্ষতিগ্রস্থ হতে যাচ্ছেন এক শ্রেণীর মানুষ। এর প্রতিবাদেই তারা বিক্ষোভ শুরু করেন। এরইমধ্যে এতে যোগ দিয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। জুমার নামাজের পর গত শুক্রবার রাজধানী কায়রোতে একটি বড় বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। এছাড়া, দেশটির গিজা, লুক্সর ও দামিয়েত্তাতেও বিক্ষোভ দেখা গেছে। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
খবরে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত বিক্ষোভে যোগ দিয়ে ২৫ বছরের এক তরুণ মারা গেছেন। করোনা মহামারির মধ্যে অন্য দেশগুলোর মতো মিশরের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এরমধ্যে অবৈধ স্থাপনা ধ্বংস করলে এক শ্রেণীর মানুষ দুর্ভোগে পড়বে এমন আশঙ্কা রয়েছে। তারা সরকারের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করছেন। তবে পুলিশ বিক্ষোভের সময় নানা অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থাপনা অপসারণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হলেও কাউকে কাউকে সিসিবিরোধী স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায় কায়রোতে একজন স্লোগান দিয়ে বলছেন, জোরসে বলো, আল-সিসির পতন চাই। বেশ কিছু মিছিল পুলিশ ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনজন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্দোলনকারীরা। উল্লেখ্য, সিসি ক্ষমতায় বসার পর থেকে দেশটিতে মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ।
খবরে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত বিক্ষোভে যোগ দিয়ে ২৫ বছরের এক তরুণ মারা গেছেন। করোনা মহামারির মধ্যে অন্য দেশগুলোর মতো মিশরের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এরমধ্যে অবৈধ স্থাপনা ধ্বংস করলে এক শ্রেণীর মানুষ দুর্ভোগে পড়বে এমন আশঙ্কা রয়েছে। তারা সরকারের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করছেন। তবে পুলিশ বিক্ষোভের সময় নানা অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থাপনা অপসারণের প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু হলেও কাউকে কাউকে সিসিবিরোধী স্লোগান দিতেও দেখা গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায় কায়রোতে একজন স্লোগান দিয়ে বলছেন, জোরসে বলো, আল-সিসির পতন চাই। বেশ কিছু মিছিল পুলিশ ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনজন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্দোলনকারীরা। উল্লেখ্য, সিসি ক্ষমতায় বসার পর থেকে দেশটিতে মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ।