বাংলারজমিন
ছাগলনাইয়ায় অপহৃত শিশু সোনাগাজী থেকে উদ্ধার, নারী গ্রেপ্তার
ফেনী প্রতিনিধি
২২ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
ফেনীর ছাগলনাইয়া থেকে অপহৃত ৩ মাসের শিশু জুনাঈদকে সোনাগাজী থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহরণের ১৮ ঘণ্টা পর শিশু জুনাইদকে সোনাগাজী উপজেলার সদর ইউনিয়নের চরখোয়াজ গ্রামের আব্দুর রব কণ্ট্রাক্টর বাড়ীর ডা. নুর করিম নামে এক পল্লী চিকিৎসকের বাড়ি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। অপহৃত শিশু জুনাঈদ কুয়েত প্রবাসী নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
এ ঘটনায় রোকসানা আক্তার বিথি (২১) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার বিথি ফেনী সদর উপজেলার লেমুয়া ইউনিয়নের উত্তর চাঁদপুর গ্রামের শাহজাহানের স্ত্রী। সোমবার রাতে ফেনী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে শিশু উদ্ধার ও অপহরণকারী গ্রেপ্তারের বিষয়টি গণমাধ্যমে অবগত করে ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মাঈনুল ইসলাম।
ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মাঈনুল ইসলাম জানান, রোববার সকালে শিশু জুনাইদকে ছাগলনাইয়ার পৌর শহরের কলেজ রোড থেকে অপহরণ করা হয়েছে মর্মে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় শিশুর মা জাহেদা আক্তার। পরিবারের অভিযোগের পরপরই স্থানীয় সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযানে নামে ছাগলনাইয়া থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত দল। দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা অভিযান পরিচালনা করে সোমবার ভোরে সোনাগাজী সদর ইউনিয়নের চরখোয়াজ গ্রামের আব্দুর রব কন্ট্রাক্টর বাড়ীর ডা. নুর করিম নামে এক পল্লী চিকিৎসকের বাড়ি থেকে জুনাইদকে উদ্ধার করে পুলিশ।
অপহরণের সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে টাকার লোভে শিশুটিকে বিক্রি করার জন্য অপহরণ করেছে বলে বিথি পুলিশকে জানিয়েছে। অপহরণে তার এক ছেলে বন্ধুও সহযোগিতা করেছে বলে সে স্বীকার করেছে। আমরা তাকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছি।
শিশু জুনাইদের মা জাহেদা আক্তার বলেন, পারিবারিক সম্পর্কের সূত্র ধরে গত শনিবার রোকসানা আক্তার বিথি আমাদের বাসায় বেড়াতে আসে। রোববার সকালে ছাদে ছবি তোলার কথা বলে, আমার বড় সস্তান নুসরাত জাহান (৫) ও ছোট সন্তান জুনাঈদ হোসেনকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়। অনেক্ষণ পর নুসরাত জাহান ফিরে এলেও রোকসানা আক্তার ও জুনাঈদ আসেনি। মেয়েকে জিজ্ঞেস করলে মেয়ে বলে রোকসানা শিশু জুনাঈদকে নিয়ে সিএনজি অটোরিক্সা করে চলে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ছাগলনাইয়া থানায় অভিযোগ করেছিলাম।
এ ঘটনায় রোকসানা আক্তার বিথি (২১) নামে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার বিথি ফেনী সদর উপজেলার লেমুয়া ইউনিয়নের উত্তর চাঁদপুর গ্রামের শাহজাহানের স্ত্রী। সোমবার রাতে ফেনী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে শিশু উদ্ধার ও অপহরণকারী গ্রেপ্তারের বিষয়টি গণমাধ্যমে অবগত করে ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মাঈনুল ইসলাম।
ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মাঈনুল ইসলাম জানান, রোববার সকালে শিশু জুনাইদকে ছাগলনাইয়ার পৌর শহরের কলেজ রোড থেকে অপহরণ করা হয়েছে মর্মে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় শিশুর মা জাহেদা আক্তার। পরিবারের অভিযোগের পরপরই স্থানীয় সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযানে নামে ছাগলনাইয়া থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি) সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত দল। দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা অভিযান পরিচালনা করে সোমবার ভোরে সোনাগাজী সদর ইউনিয়নের চরখোয়াজ গ্রামের আব্দুর রব কন্ট্রাক্টর বাড়ীর ডা. নুর করিম নামে এক পল্লী চিকিৎসকের বাড়ি থেকে জুনাইদকে উদ্ধার করে পুলিশ।
অপহরণের সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে টাকার লোভে শিশুটিকে বিক্রি করার জন্য অপহরণ করেছে বলে বিথি পুলিশকে জানিয়েছে। অপহরণে তার এক ছেলে বন্ধুও সহযোগিতা করেছে বলে সে স্বীকার করেছে। আমরা তাকেও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছি।
শিশু জুনাইদের মা জাহেদা আক্তার বলেন, পারিবারিক সম্পর্কের সূত্র ধরে গত শনিবার রোকসানা আক্তার বিথি আমাদের বাসায় বেড়াতে আসে। রোববার সকালে ছাদে ছবি তোলার কথা বলে, আমার বড় সস্তান নুসরাত জাহান (৫) ও ছোট সন্তান জুনাঈদ হোসেনকে নিয়ে বাসা থেকে বের হয়। অনেক্ষণ পর নুসরাত জাহান ফিরে এলেও রোকসানা আক্তার ও জুনাঈদ আসেনি। মেয়েকে জিজ্ঞেস করলে মেয়ে বলে রোকসানা শিশু জুনাঈদকে নিয়ে সিএনজি অটোরিক্সা করে চলে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ছাগলনাইয়া থানায় অভিযোগ করেছিলাম।