বিশ্বজমিন
গার্ডিয়ানের রিপোর্ট
‘বছর শেষ হওয়ার আগেই আসতে পারে করোনার টিকা’
মানবজমিন ডেস্ক
২২ সেপ্টেম্বর ২০২০, মঙ্গলবার, ১০:০২ পূর্বাহ্ন
বৃটিশ সরকারের বিজ্ঞান বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টা স্যার প্যাট্রিক ভ্যালেস আশা প্রকাশ করেছেন, এ বছর শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই করোনা ভাইরাসের কার্যকর টিকার কিছু ডোজ চলে আসবে। ব্যবহারের জন্য তা পাওয়া যেতে পারে। তবে আামী বছরের প্রথম ৬ মাসের মধ্যে এই টিকা পর্যাপ্ত আকারে পাওয়া যেতে পারে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন দ্য গার্ডিয়ান। স্যার ভ্যালেস ও প্রধান মেডিকেল অফিসার প্রফেসর ক্রিস হুইটি বলেছেন, করোনা টিকার দিক দিয়ে বৃটেন বেশ ভাল অবস্থানে রয়েছে। বিভিন্ন কোম্পানি থেকে এই টিকার অর্ডার রয়েছে। একটি টিকার যেকোনো রকম সাফল্যে চারটি প্রধান প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় সারাবিশ্বে। এর মধ্যে যেটি কাজ করবে তার একটি ব্যবহার করবে সরকার। তবে কোনটি, সে বিষয়ে তিনি সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলেননি। ভ্যালেন বলেন, বেশ কিছু ভাল অগ্রগতি হচ্ছে। অনেক টিকা এখন এমন সব কিছু দেখিয়েছে, তাতে মনে করা হচ্ছে তারা রোগ প্রতিরোধে সাড়া দেয়। কিছু টিকা এখনও তাদের শেষ পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এসব পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করার চেষ্টা হচ্ছে যে, এসব টিকা কার্যকর ও নিরাপদ। ভ্যালেস বলেন, আমরা এখনও জানি না সেগুলো কাজ করবে কিনা। কিন্তু ক্রমাগত আস্থা বা প্রমাণ বাড়ছে যে, এসব কর্মকান্ড সঠিক পথেই এগুচ্ছে। তিনি আরো বলেন, সুনির্দিষ্ট কিছু গ্রুপের জন্য বছর শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই এর মধ্যে কিছু টিকা অল্প পরিমাণে হলেও চলে আসতে পারে। তবে পরের বছরের প্রথম অর্ধেকে এই টিকা পর্যাপ্ত আকারে পাওয়া যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ মতো, করোনার টিকা প্রথম প্রয়োগ করা হতে পারে সুস্থ্য ও সোশ্যাল কেয়ার ওয়ার্কারদের ওপর। এরপরে আসবে বয়স্ক ও ঝুঁকিতে থাকা গ্রুপ। তবে এই টিকার প্রকৃত বিতরণ নির্ভর করবে কোন টিকাটি প্রথম আসবে তার ওপর। আগে থেকেই বৃটেন ৬টি ভিন্ন ভিন্ন টিকা কিনে নিয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত টিকা হলো অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি/এস্ট্রাজেনেকার টিকা। এই টিকা এখন ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার চূড়ান্ত দফায় রয়েছে। সারা বিশ্বে আগেভাগেই এই টিকার চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। অনেক দেশই এর অর্ডার দিয়ে রেখেছে। সম্প্রতি এই টিকা প্রয়োগ করার পর বৃটেনে একজন রোগী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার পর আপাতত তার পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছিল। কিন্তু পরে জানানো হয়, ওই রোগী যে সমস্যায় পড়েছিলেন, তা এই টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নয়। ফলে বৃটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলে নতুন করে শুরু হয়েছে এর পরীক্ষা। এখনও যুক্তরাষ্ট্রে পরীক্ষা মুলতবি আছে। সেখানে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ বলেছেন, বিষয়টি খুব উদ্বেগের।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ মতো, করোনার টিকা প্রথম প্রয়োগ করা হতে পারে সুস্থ্য ও সোশ্যাল কেয়ার ওয়ার্কারদের ওপর। এরপরে আসবে বয়স্ক ও ঝুঁকিতে থাকা গ্রুপ। তবে এই টিকার প্রকৃত বিতরণ নির্ভর করবে কোন টিকাটি প্রথম আসবে তার ওপর। আগে থেকেই বৃটেন ৬টি ভিন্ন ভিন্ন টিকা কিনে নিয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত টিকা হলো অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি/এস্ট্রাজেনেকার টিকা। এই টিকা এখন ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার চূড়ান্ত দফায় রয়েছে। সারা বিশ্বে আগেভাগেই এই টিকার চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। অনেক দেশই এর অর্ডার দিয়ে রেখেছে। সম্প্রতি এই টিকা প্রয়োগ করার পর বৃটেনে একজন রোগী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার পর আপাতত তার পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছিল। কিন্তু পরে জানানো হয়, ওই রোগী যে সমস্যায় পড়েছিলেন, তা এই টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নয়। ফলে বৃটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলে নতুন করে শুরু হয়েছে এর পরীক্ষা। এখনও যুক্তরাষ্ট্রে পরীক্ষা মুলতবি আছে। সেখানে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ বলেছেন, বিষয়টি খুব উদ্বেগের।