শিক্ষাঙ্গন
ধর্ষণ মামলার বিষয়ে যা বললেন ভিপি নুর
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
২১ সেপ্টেম্বর ২০২০, সোমবার, ৫:৪১ পূর্বাহ্ন
ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে দায়ের করা মামলাটি উদ্দেশ্যমূলক বলে মনে করছেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক নূর। মানবজমিনকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, যিনি মামলা করেছেন তার সঙ্গে আমার কোনদিন দেখা হয়নি। দুই মাস আগে আমাকে ফোন দিয়ে সহযোগিতা চেয়েছেন যে কোন এক ছেলের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল, যেটি নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। সে জন্য আমাকে ভূমিকা রাখতে বলা হয়। এরপর ফোন দেবে বলে আর কোন যোগাযোগ করেননি।
নূর বলেন, মামলার বাদী এক সময়ে ওই ছেলেটির পরিচয় দেয় আমাকে এবং বলে আমরা যেন ছেলেটিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করি। কিন্তু আমি খোঁজ নিয়ে জানি ছেলেটির নাম নাজমুল সে আমাদের সংগঠনের কোন দায়িত্বে নেই। তবে সে আমাদের বিভিন্ন কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকতো। তাই আমি অভিযোগকারীকে বলেছি সেতো আমাদের সংগঠনের কেউ না, পদেও নেই।
এরপর মেয়েটি বলে নজমুলসহ আরো একজনকে বহিষ্কার করতে হবে যে হচ্ছে আমাদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন। কিন্তু আমি তাকে বলি সে তো আমাদের আহ্বায়ক। আমি আহ্বায়ককে কিভাবে বহিষ্কার করবো। আপনার সমস্যা মনে হলে আমি আইনগত সহযোগিতা করবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলে অভিযোগে সহযোগিতা করবো। কিন্তু শেষে তিনি আর যোগাযোগ রাখেননি।
নুর বলেন, আমি মনে করি মামলাটি উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে করা। আর মেয়েটির বাড়ি ময়মনসিংহে। আমি যতটুকু জানতে পেরেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের একজন নেতা মেয়েটিকে টাকা পয়সা দিয়ে মামলা করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
নূর বলেন, মামলার বাদী এক সময়ে ওই ছেলেটির পরিচয় দেয় আমাকে এবং বলে আমরা যেন ছেলেটিকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করি। কিন্তু আমি খোঁজ নিয়ে জানি ছেলেটির নাম নাজমুল সে আমাদের সংগঠনের কোন দায়িত্বে নেই। তবে সে আমাদের বিভিন্ন কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকতো। তাই আমি অভিযোগকারীকে বলেছি সেতো আমাদের সংগঠনের কেউ না, পদেও নেই।
এরপর মেয়েটি বলে নজমুলসহ আরো একজনকে বহিষ্কার করতে হবে যে হচ্ছে আমাদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন। কিন্তু আমি তাকে বলি সে তো আমাদের আহ্বায়ক। আমি আহ্বায়ককে কিভাবে বহিষ্কার করবো। আপনার সমস্যা মনে হলে আমি আইনগত সহযোগিতা করবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেলে অভিযোগে সহযোগিতা করবো। কিন্তু শেষে তিনি আর যোগাযোগ রাখেননি।
নুর বলেন, আমি মনে করি মামলাটি উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে করা। আর মেয়েটির বাড়ি ময়মনসিংহে। আমি যতটুকু জানতে পেরেছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের একজন নেতা মেয়েটিকে টাকা পয়সা দিয়ে মামলা করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন।