বিশ্বজমিন
ডয়চে ভেলের রিপোর্ট
ইরানে মার্কিন অবরোধ প্রস্তাবে বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির বিরোধিতা
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০, শনিবার, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
ইরানের ওপর নতুন করে যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধ আরোপের বিরোধিতা করেছে বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি। এই অবরোধের জন্য ২০ শে সেপ্টেম্বরকে সর্বশেষ সময়সীমা হিসেবে নির্ধারণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পূর্বের দেয়া অবরোধ নতুন করে আরোপ করার কথা এ সময়ের মধ্যে। কিন্তু ইউরোপের ওই তিনটি শক্তিধর দেশ বলছে, অবরোধ নতুন করে আরোপের যেকোনো সিদ্ধান্ত হবে বেআইনি। তারা এ বিষয়ে সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছে শুক্রবার। বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি এদিন বলেছে, ইরানের ওপর অবরোধে জাতিসংঘের শিথিলতা ২০ শে সেপ্টেম্বরের পরেও অব্যাহত থাকবে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে এ বিষয়ে ইউরোপের ওই তিনটি দেশ বলেছে, আমরা পারমাণবিক চুক্তি করতে নিরলসভাবে কাজ করেছি এবং তা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডয়চে ভেলে।
ইরানের পক্ষে দাঁড়িয়ে এভাবে বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি কথা বললেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায় নি। উল্লেখ্য, ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ দেয়ার জন্য আগস্ট থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ওয়াশিংটন। ইরানের বিরুদ্ধে দেয়া জাতিসংঘের অবরোধকে কার্যকর করার জন্য বিতর্কিত কৌশল নিয়েছে তারা। তবু যদি এই অবরোধ কার্যকর করা হয় তাহলে ইরানের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা বহাল হবে। যুক্তরাষ্ট্রের এমন উদ্যোগ নেয়ার এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে তাদের উদ্যোগকে প্রত্যাখ্যান করেছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে মার্কিন প্রস্তাবে ঐকমত্যের অভাব আছে। ২০১৮ সালে একতরফাভাবে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ফলে নিরাপত্তা পরিষদের এক ডজনেরও বেশি দেশ মনে করে তাদের নতুন করে এই অবরোধ দেয়ার কোন বৈধতা নেই। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র দাবি করছে, ‘¯œ্যাপব্যাক’ নামের বিতর্কিত একটি প্রক্রিয়ায় এই অবরোধ ফেরানের আইনগত বৈধতা আছে তাদের।
ইরানের পক্ষে দাঁড়িয়ে এভাবে বৃটেন, ফ্রান্স ও জার্মানি কথা বললেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায় নি। উল্লেখ্য, ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে অবরোধ দেয়ার জন্য আগস্ট থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ওয়াশিংটন। ইরানের বিরুদ্ধে দেয়া জাতিসংঘের অবরোধকে কার্যকর করার জন্য বিতর্কিত কৌশল নিয়েছে তারা। তবু যদি এই অবরোধ কার্যকর করা হয় তাহলে ইরানের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা বহাল হবে। যুক্তরাষ্ট্রের এমন উদ্যোগ নেয়ার এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে তাদের উদ্যোগকে প্রত্যাখ্যান করেছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে মার্কিন প্রস্তাবে ঐকমত্যের অভাব আছে। ২০১৮ সালে একতরফাভাবে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ফলে নিরাপত্তা পরিষদের এক ডজনেরও বেশি দেশ মনে করে তাদের নতুন করে এই অবরোধ দেয়ার কোন বৈধতা নেই। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র দাবি করছে, ‘¯œ্যাপব্যাক’ নামের বিতর্কিত একটি প্রক্রিয়ায় এই অবরোধ ফেরানের আইনগত বৈধতা আছে তাদের।