বাংলারজমিন
‘পিয়াজ নিয়ে হাহাকার করার কোনো কারণ নেই’
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৩:৫১ পূর্বাহ্ন
আমি মনে করি পিয়াজ নিয়ে অস্থিরতা আমাদের মনের। আমাদের দেশে যে পরিমাণ পিয়াজ উৎপাদন হয়েছে, সাম্প্রতিককালে যে পরিমাণ পিয়াজ আমদানি হয়েছে, যে পরিমাণ পিয়াজ আমাদের স্টকে আছে তা পর্যাপ্ত। তাই আমাদের পিয়াজ নিয়ে হাহাকার করার কোনো কারণ নেই। বৃহস্পতিবার দুপুড়ে স্থলবন্দরের পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেডের অপারেশন ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম।
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বলেন, আমরা যেসব পিয়াজের এলসি করেছি, সেটা আমরা পাবো। এটা আমাদের অধিকার। একইসঙ্গে ভারত আমাদের বন্ধু দেশ। আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্ধু দেশ। দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক খুব ভালো। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করে খুব দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান করবে। এ সময় তিনি বন্দরের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন ও বন্দরের কার্যক্রম পণ্য উঠানামাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন। পরে বন্দর অভ্যন্তরে শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। বন্দরের সুবিধা অসুবিধার বিষয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে জানতে চান। বন্দরের রাস্তাঘাট, বৃষ্টির সময় পণ্য ওঠানামার জন্য আরো টিন সেডের প্রয়োজনীয়তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাকে অবহতি করলে তিনি বন্দরের সমস্যাগুলো সমাধানের আশ্বাস দেন। এ সময় স্থানীয় আমদানি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী, কাস্টমস্ কর্মকর্তা, সি এন্ড এফ এজেন্ট এসোসিয়েশন, আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপ, ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকে হাকিমপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন উর রশীদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুর রাফিউল আলম, কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল আলম, পৌর মেয়র জামিল হোসেন, বন্দরের পরিচালক অনন্ত কুমার চক্রবর্তী নেপাল সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বলেন, আমরা যেসব পিয়াজের এলসি করেছি, সেটা আমরা পাবো। এটা আমাদের অধিকার। একইসঙ্গে ভারত আমাদের বন্ধু দেশ। আমাদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বন্ধু দেশ। দু’দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক খুব ভালো। আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করে খুব দ্রুতই এই সমস্যার সমাধান করবে। এ সময় তিনি বন্দরের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন ও বন্দরের কার্যক্রম পণ্য উঠানামাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন। পরে বন্দর অভ্যন্তরে শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেন। বন্দরের সুবিধা অসুবিধার বিষয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে জানতে চান। বন্দরের রাস্তাঘাট, বৃষ্টির সময় পণ্য ওঠানামার জন্য আরো টিন সেডের প্রয়োজনীয়তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাকে অবহতি করলে তিনি বন্দরের সমস্যাগুলো সমাধানের আশ্বাস দেন। এ সময় স্থানীয় আমদানি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী, কাস্টমস্ কর্মকর্তা, সি এন্ড এফ এজেন্ট এসোসিয়েশন, আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপ, ও বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকে হাকিমপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন উর রশীদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুর রাফিউল আলম, কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার সাইদুল আলম, পৌর মেয়র জামিল হোসেন, বন্দরের পরিচালক অনন্ত কুমার চক্রবর্তী নেপাল সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।