প্রথম পাতা
পশ্চিমবঙ্গেও ক্ষোভ
জয়ন্ত চক্রবর্তী, কলকাতা
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৯:২৭ পূর্বাহ্ন
পেট্রাপোল সীমান্ত কিংবা উত্তর চব্বিশ পরগনার ঘোজাডাঙ্গা ল্যান্ডপোর্টে এখন সারি সারি ট্রাক দাঁড়িয়ে আছে টন টন পিয়াজ নিয়ে। সোমবার বিকালে ডিরেক্টর জেনারেল অফ ফরেন ট্রেড ভারত থেকে পিয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে দেশে পিয়াজের দামে সুস্থিতি আনতে। কলকাতার বাজারে গতকাল সকালেও পিয়াজ বিক্রি হয়েছে পঞ্চাশ টাকা কিলো দরে, যা অস্বাভাবিক চড়া।
ভারত বাংলাদেশে সব থেকে বেশি পিয়াজ রপ্তানি করে। পেট্রাপোল সীমান্তে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে এখন আছে প্রায় তিন হাজার টন পিয়াজ। এমন দিনে এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে, যেদিন বাংলাদেশ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে এপার বাংলায় ইলিশ পাঠিয়েছে।
এদিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই বাংলাদেশের ঘরে ঘরে রব ওঠেছে, ‘পিয়াজ দাও, ইলিশ দিমু।’ এই রব আছড়ে পড়েছে এপার বাংলায়।
পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন-এর পদাধিকারীরা মনে করছেন, এ বড় লজ্জার। বাংলাদেশ ইলিশ দিচ্ছে কিন্তু আমরা তাদের পিয়াজ দিতে পারছি না। ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় বাংলাদেশেও পিয়াজের দাম বেড়ে গেছে। এই অবস্থার অবসান চাইছে দু’দেশের মানুষই।
ভারত বাংলাদেশে সব থেকে বেশি পিয়াজ রপ্তানি করে। পেট্রাপোল সীমান্তে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে এখন আছে প্রায় তিন হাজার টন পিয়াজ। এমন দিনে এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে, যেদিন বাংলাদেশ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে এপার বাংলায় ইলিশ পাঠিয়েছে।
এদিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই বাংলাদেশের ঘরে ঘরে রব ওঠেছে, ‘পিয়াজ দাও, ইলিশ দিমু।’ এই রব আছড়ে পড়েছে এপার বাংলায়।
পেট্রাপোল ক্লিয়ারিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন-এর পদাধিকারীরা মনে করছেন, এ বড় লজ্জার। বাংলাদেশ ইলিশ দিচ্ছে কিন্তু আমরা তাদের পিয়াজ দিতে পারছি না। ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় বাংলাদেশেও পিয়াজের দাম বেড়ে গেছে। এই অবস্থার অবসান চাইছে দু’দেশের মানুষই।