খেলা
দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে হালকা করে দেখছেন না সালাউদ্দিন
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
আগামী ৩রা অক্টোবর বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) বহুল কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন। এবারের নির্বাচনেও অংশ নিচ্ছেন টানা তিনবারের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন। সালাউদ্দিনের সঙ্গে চতুর্থবারের মতো তার প্যানেল থেকে নির্বাচন করছেন আব্দুস সালাম মুর্শেদী, কাজী নাবিল আহম্মেদসহ আরো অনেকে। কিন্তু নির্বাচনে শুধু সালাউদ্দিনকে বয়কটের জন্য বিভিন্ন প্রচারণা চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তাকে সরাতে প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনও হয়েছে দু’দিন আগে। এসব নিয়ে মুখ খুললেন সালাউদ্দিন। তার দাবি, জনপ্রিয়তার কারণেই এসব চলছে তাকে নিয়ে। এসব আমলে না নিয়ে নির্বাচনেই মনোযোগ দিচ্ছেন তিনি।
নির্দিষ্ট সময়ের পর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলেও সভাপতি প্রার্থী তালিকায় থাকছে বাদল রায়ের নাম। হঠাৎ করে সভাপতি প্রার্থী হয়ে চমকে দিয়েছেন শফিকুল ইসলাম মানিক। এ বিষয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যদি বাদল রায়ের আবেদন সময়ের পরে পায়, তাহলে এটা কেন গ্রহণ করবে? করেছে, কারণ নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করিনি। ওর (বাদল রায়) নাম যখন ব্যালটে আছে, তাহলে তো ভোটেও থাকবে।’ দুই প্রতিদ্বন্দ্বী নিয়ে বাফুফের সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচনকে হালকা করে দেখছি না। আগে তিনটা নির্বাচন করে এসেছি। আমার কাছে সব প্রতিপক্ষই সমান। আমি যখন ফুটবলার ছিলাম, তখন ছোট দল কিংবা বড় দল কোনো বিচার করতাম না। সবাইকে সমানভাবে দেখতাম। আপনাকে ছোট দলের সঙ্গে জিততে হবে, বড় দলের সঙ্গেও তাই। সব নির্বাচন একই রকম।’ প্রতিপক্ষ (বাদল রায় ও শফিকুল ইসলাম মানিক) নিয়ে সালাউদ্দিনের মন্তব্য, ‘আমি বাফুফের সভাপতি। তাই নির্বাচনে কারো বিরুদ্ধে বলাটা উচিত হবে না। এটা রুচির বাইরে চলে যাবে। আমার কাজ হলো ভোট চাওয়া, আমি সেটা চাইছি। ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। আমি যে প্যানেল করেছি, যোগ্য লোকদের নিয়েই করেছি। এর চেয়ে ভালো লোক পাবো না। আমার প্যানেলে সহ-সভাপতি দু’জন নতুন এসেছেন- তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান মানিক এবং বসুন্ধরা কিংসের ইমরুল হাসান। এরা অনেক দিন ধরেই সাংগঠনিকভাবে অনেক ভালো।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের সমালোচনা নিয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘জনপ্রিয় বলেই আমাকে নিয়ে এত আলোচনা হচ্ছে। আমার নিজের ফেসবুক নাই, আমাকে নিয়ে কী হচ্ছে আমি তা জানি না। আমার অফিস থেকে এগুলো আমাকে বলা হয়। ধরেন এক হাজার ডিসলাইক আসলো। কি নামে? কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ। কিন্তু আপনারা সবাই জানেন আমার নাম কাজী সালাউদ্দিন। এটা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। আমি তো অ্যাকশন নেয়ার জন্য এখানে আসিনি। এখানে ফুটবল নিয়ে কাজ করতে এসেছি। তারা বলছে, আমাকে পদত্যাগ করতে। পদত্যাগ করার কারণ নেই। কারা বলে পদত্যাগ করতে, যারা ফুটবল খেলেনি। ফুটবল খেলে এমন কোনো লোক আমাকে বলেছে পদত্যাগ করতে?’ নির্বাচন পেছানো নিয়ে সহ-সভাপতি বাদল রায় ও মহিউদ্দিন আহমেদ মহির আবেদনপত্রের বিষয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘বাদল রায় আর মহি একটা অভিযোগ দিয়েছে। আপনি যদি সেটা পড়েন, তাহলে দেখবেন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত একই রকম লেখা। কমা, ফুলস্টপ সবই এক। তার মানে এটা একটা অফিস থেকে হচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে আপনি যে চিঠিটা লিখবেন সেটা কী শতভাগ এক হবে। তাই এই গ্রুপটা সম্পূর্ণ বাফুফের বিরুদ্ধে।’
নির্দিষ্ট সময়ের পর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করলেও সভাপতি প্রার্থী তালিকায় থাকছে বাদল রায়ের নাম। হঠাৎ করে সভাপতি প্রার্থী হয়ে চমকে দিয়েছেন শফিকুল ইসলাম মানিক। এ বিষয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যদি বাদল রায়ের আবেদন সময়ের পরে পায়, তাহলে এটা কেন গ্রহণ করবে? করেছে, কারণ নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। আমরা কোনো হস্তক্ষেপ করিনি। ওর (বাদল রায়) নাম যখন ব্যালটে আছে, তাহলে তো ভোটেও থাকবে।’ দুই প্রতিদ্বন্দ্বী নিয়ে বাফুফের সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচনকে হালকা করে দেখছি না। আগে তিনটা নির্বাচন করে এসেছি। আমার কাছে সব প্রতিপক্ষই সমান। আমি যখন ফুটবলার ছিলাম, তখন ছোট দল কিংবা বড় দল কোনো বিচার করতাম না। সবাইকে সমানভাবে দেখতাম। আপনাকে ছোট দলের সঙ্গে জিততে হবে, বড় দলের সঙ্গেও তাই। সব নির্বাচন একই রকম।’ প্রতিপক্ষ (বাদল রায় ও শফিকুল ইসলাম মানিক) নিয়ে সালাউদ্দিনের মন্তব্য, ‘আমি বাফুফের সভাপতি। তাই নির্বাচনে কারো বিরুদ্ধে বলাটা উচিত হবে না। এটা রুচির বাইরে চলে যাবে। আমার কাজ হলো ভোট চাওয়া, আমি সেটা চাইছি। ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। আমি যে প্যানেল করেছি, যোগ্য লোকদের নিয়েই করেছি। এর চেয়ে ভালো লোক পাবো না। আমার প্যানেলে সহ-সভাপতি দু’জন নতুন এসেছেন- তমা গ্রুপের চেয়ারম্যান মানিক এবং বসুন্ধরা কিংসের ইমরুল হাসান। এরা অনেক দিন ধরেই সাংগঠনিকভাবে অনেক ভালো।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের সমালোচনা নিয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘জনপ্রিয় বলেই আমাকে নিয়ে এত আলোচনা হচ্ছে। আমার নিজের ফেসবুক নাই, আমাকে নিয়ে কী হচ্ছে আমি তা জানি না। আমার অফিস থেকে এগুলো আমাকে বলা হয়। ধরেন এক হাজার ডিসলাইক আসলো। কি নামে? কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ। কিন্তু আপনারা সবাই জানেন আমার নাম কাজী সালাউদ্দিন। এটা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। আমি তো অ্যাকশন নেয়ার জন্য এখানে আসিনি। এখানে ফুটবল নিয়ে কাজ করতে এসেছি। তারা বলছে, আমাকে পদত্যাগ করতে। পদত্যাগ করার কারণ নেই। কারা বলে পদত্যাগ করতে, যারা ফুটবল খেলেনি। ফুটবল খেলে এমন কোনো লোক আমাকে বলেছে পদত্যাগ করতে?’ নির্বাচন পেছানো নিয়ে সহ-সভাপতি বাদল রায় ও মহিউদ্দিন আহমেদ মহির আবেদনপত্রের বিষয়ে সালাউদ্দিন বলেন, ‘বাদল রায় আর মহি একটা অভিযোগ দিয়েছে। আপনি যদি সেটা পড়েন, তাহলে দেখবেন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত একই রকম লেখা। কমা, ফুলস্টপ সবই এক। তার মানে এটা একটা অফিস থেকে হচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে আপনি যে চিঠিটা লিখবেন সেটা কী শতভাগ এক হবে। তাই এই গ্রুপটা সম্পূর্ণ বাফুফের বিরুদ্ধে।’