খেলা
টেলএন্ডারদের নিয়ে রিজওয়ানের লড়াই
স্পোর্টস ডেস্ক
১৫ আগস্ট ২০২০, শনিবার, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন
সাউদাম্পটন টেস্টের প্রথম দিনে দাপট ছিল বৃষ্টির। আর গতকাল দ্বিতীয় দিনে বৃষ্টি ও আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হলো মাত্র ৪০.২ ওভার। মাঝে টেলএন্ডারদের নিয়ে লড়লেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তার অপরাজিত ফিফটিতে ৯ উইকেটে ২২৩ রান তুলে দিন শেষ করে পাকিস্তান। ১১৬ বলে ৫ বাউন্ডারিতে ৬০ রানে অপরাজিত আছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। নাসিম শাহকে (১*) নিয়ে আজ তৃতীয় দিনে ব্যাটিংয়ে নামবেন তিনি।
ইংলিশ পেসারদের সামনে বুক চিতিয়ে লড়েছেন রিজওয়ান। এক প্রান্ত আগলে রাখেন তিনি। নবম উইকেটে মোহাম্মদ আব্বাসের সঙ্গে ৩৯ রানের জুটি গড়েন রিজওয়ান, যা কিনা ইনিংসেই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি।
বৃষ্টির বাগড়ায় প্রথম সেশনে খেলা হয় মাত্র ১৫.২ ওভার। ১২৬/৫ নিয়ে মাঠে নামা পাকিস্তান এ সময়ে কোনো উইকেট হারায়নি। রিজওয়ানকে নিয়ে বড় জুটি গড়ার আভাস দিচ্ছিলেন বাবর আজম। কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের শুরুতে স্টুয়ার্ট ব্রডের চমৎকার এক ডেলিভারিতে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ১২৭ বলে বাবর করেন ৪৭ রান। পাকিস্তানের সংগ্রহ তখন মাত্র ১৫৮ রান।
দলের একমাত্র স্বীকৃত ব্যাটসম্যান হিসেবে দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন রিজওয়ান। তবে অন্য প্রান্তে ঠিকই উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। দলীয় ১৭১ রানে ইয়াসির শাহ (৫) ও ১৭৬ রানে শাহীন শাহ আফ্রিদি (০) রানআউটে কাটা পড়েন। এরপর আব্বাসকে নিয়ে দলীয় সংগ্রহটা ২০০ পার করেন রিজওয়ান। নবম উইকেটে ৩৯ রানের জুটিতে রিজওয়ানেরই অবদান ২৯ রান। আব্বাসকে (২) এলবির ফাঁদে ফেলে এ জুটি ভাঙেন ব্রড। পরের ওভারেই আলোস্বল্পতার কারণে খেলা বন্ধ হয়ে যায়।
ইংলিশ পেসারদের সামনে বুক চিতিয়ে লড়েছেন রিজওয়ান। এক প্রান্ত আগলে রাখেন তিনি। নবম উইকেটে মোহাম্মদ আব্বাসের সঙ্গে ৩৯ রানের জুটি গড়েন রিজওয়ান, যা কিনা ইনিংসেই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি।
বৃষ্টির বাগড়ায় প্রথম সেশনে খেলা হয় মাত্র ১৫.২ ওভার। ১২৬/৫ নিয়ে মাঠে নামা পাকিস্তান এ সময়ে কোনো উইকেট হারায়নি। রিজওয়ানকে নিয়ে বড় জুটি গড়ার আভাস দিচ্ছিলেন বাবর আজম। কিন্তু দ্বিতীয় সেশনের শুরুতে স্টুয়ার্ট ব্রডের চমৎকার এক ডেলিভারিতে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ১২৭ বলে বাবর করেন ৪৭ রান। পাকিস্তানের সংগ্রহ তখন মাত্র ১৫৮ রান।
দলের একমাত্র স্বীকৃত ব্যাটসম্যান হিসেবে দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন রিজওয়ান। তবে অন্য প্রান্তে ঠিকই উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। দলীয় ১৭১ রানে ইয়াসির শাহ (৫) ও ১৭৬ রানে শাহীন শাহ আফ্রিদি (০) রানআউটে কাটা পড়েন। এরপর আব্বাসকে নিয়ে দলীয় সংগ্রহটা ২০০ পার করেন রিজওয়ান। নবম উইকেটে ৩৯ রানের জুটিতে রিজওয়ানেরই অবদান ২৯ রান। আব্বাসকে (২) এলবির ফাঁদে ফেলে এ জুটি ভাঙেন ব্রড। পরের ওভারেই আলোস্বল্পতার কারণে খেলা বন্ধ হয়ে যায়।