খেলা
সৌম্য সরকারের ‘স্বস্তি ও সতর্কতা’
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৪ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
৪ মাসের বেশি সময় বাড়িতেই কাটিয়েছেন সৌম্য সরকার। বাড়িতে জিম, রানিং করেছেন। নববধূকে সময় দিয়েছেন। গেছেন গ্রামের বাড়িতেও। আর এ সময়টায় নিশ্চিতভাবেই পুড়েছেন মাঠে নামতে না পারার আক্ষেপে। এরই মধ্যে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টেস্ট খেলতে দেখে কষ্ট বেড়েছে তার। এক কথায় করোনা মহামারিতে এই তরুণ ক্রিকেটারের জীবনটাই দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। যে কারণে ঈদের পর সাতক্ষীরা থেকে ঢাকায় এসে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ব্যবস্থাপনায় মাঠে ব্যক্তিগত অনুশীলন শুরু করেছেন সৌম্য সরকার। এরই মধ্যে পেয়েছেন স্বস্তির খবরও। সব ঠিক থাকলে অক্টোবরেই শ্রীলঙ্কা সফরে যাবে মুমিনুল হক সৌরভের নেতৃত্বে টেস্ট দল। আর গতকাল সৌম্য সরকার বলেন, ‘এটা অবশ্যই স্বস্তির (শ্রীলঙ্কা সফর নিশ্চিত হওয়া) যে খেলা শুরু হতে যাচ্ছে আমাদেরও। যখন ইংল্যান্ডের খেলা দেখতাম, তো খারাপ লাগতো অনেক যে আমরা কবে খেলবো। অবশ্য ভালোও লাগতো যে খেলা শুরু হয়েছে। গতকাল (বুধবার) শোনা গেল আমাদের ট্যুর কনফার্ম হয়েছে। এটা জেনে অনেক ভালো লাগছে।’
তবে শ্রীলঙ্কা সফর এত সহজ হবে না সৌম্যদের জন্য। দলে থাকলে তাদের মাঠে নামার আগেই তিনটি কোভিড-১৯ টেস্ট করাতে হবে। এমনও হতে পারে করো কারো জন্য সেই সংখ্যা বাড়তেও পারে। আবার শ্রীলঙ্কায় গিয়েই মাঠে নেমে পড়ার সুযোগ না পেলে তাদের থাকতে হবে কোয়ারেন্টিনেও। আর খেলা ও নিজেদের নিরাপত্তার জন্য সব কিছুই মানতে রাজি এই পেস অলরাউন্ডার। সৌম্য সরকার বলেন, ‘সেফটি একটা বড় ইস্যু। দলও আমাদের একটা পরিবারের মতো। সবাই নিজেকে নিরাপদ রেখে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। যেসব নিয়ম থাকবে সেসব মেনেই মাঠে খেলতে নামাটা ভালো হবে বলে আমার কাছে মনে হয়। কারণ যে কোনো একজনের মধ্যে যদি চলে আসে (কোভিড-১৯) বাকিরাও ভুক্তভোগী হবে। তাই আমার কাছে মনে হয় নিয়মটা মেনে চলাই ভালো।’
দীর্ঘ চার মাস খেলার বাইরে কাটলেও পরিবারের কাছে থাকার আনন্দটাও কম ছিল না সৌমের। তিনি বলেন, ‘অন্য সবদিক দিয়ে চিন্তা করলে বলবো ভালো, শুধু একটা দিক দিয়ে খারাপ কেটেছে। শুধু খেলাটা ছিল না। বাকি জিনিসটা, পরিবারকে সময় দিতে পেরেছি। প্রথম দিকে একটু খারাপ লাগতো, পরের দিকে মানিয়ে নিয়েছি। যদি খেলা থাকতো তাহলে আমার কাছে মনে হয় কোয়ারেন্টিনটা অনেক ভালো ছিল (হাসি)।’
দীর্ঘদিন পর খেলায় ফেরাটা যেন প্রথমদিন মাঠের নামার মতোই। আর শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে প্রথম ম্যাচের জন্যও অপেক্ষা করতে হবে দীর্ঘ সময়। আগামী ২৩শে সেপ্টেম্বর দেশ ছাড়বে টাইগাররা। শ্রীলঙ্কায় প্রথম টেস্ট শুরু ২৪শে অক্টোবর। তার মানে এক মাসের অপেক্ষা। সৌম্য বলেন, ‘প্রথম সব জিনিসই একটু অন্যরকম থাকে। আমার মনে হয়, এক মাস আগে যদি যায় তাহলে দলের সবাই অনুশীলনের মধ্যে থাকবে। একটু বেশি হলেও ঐ যে বললাম নিরাপত্তার কারণে করতে হবে। এটাও টিম ওয়ার্ক হিসেবেই ধরতে হবে।’
তবে টেস্ট দলে সৌম্যের থাকাটাও বড় বিষয়। সবশেষ মাঠে নেমেছিলেন চলতি বছর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে। এবার শ্রীলঙ্কায় টেস্ট খেলার সুযোগ হতে পারে তার। কারণ তিন টেস্টের সিরিজের জন্য বাংলাদেশ দল একটু বেশি ক্রিকেটার নিয়েই সফরে যাবে। বিশেষ করে সৌম্যের মতো একজন ব্যাটসম্যান কাজে আসতে পারে দলের জন্য। নিজের খেলা নিয়ে সৌম্য বলেন, ‘লাস্ট খেলেছিলাম টি-টোয়েন্টি, জিম্বাবুয়ের সাথে। দুটোই ভালো ছিল। তো চেষ্টা করবো ওখান থেকেই নতুন করে শুরু করার। শ্রীলঙ্কায় খেলা হয়েছে দুই-তিনবারের বেশি। শুধু খেললেই তো হবে না, নিজের পারফরম্যান্স, দলের পারফরম্যান্স সবই করতে হবে। যেহেতু খেলায় চলে আসছি শতভাগ নিয়েই নামতে হবে।’
তবে শ্রীলঙ্কা সফর এত সহজ হবে না সৌম্যদের জন্য। দলে থাকলে তাদের মাঠে নামার আগেই তিনটি কোভিড-১৯ টেস্ট করাতে হবে। এমনও হতে পারে করো কারো জন্য সেই সংখ্যা বাড়তেও পারে। আবার শ্রীলঙ্কায় গিয়েই মাঠে নেমে পড়ার সুযোগ না পেলে তাদের থাকতে হবে কোয়ারেন্টিনেও। আর খেলা ও নিজেদের নিরাপত্তার জন্য সব কিছুই মানতে রাজি এই পেস অলরাউন্ডার। সৌম্য সরকার বলেন, ‘সেফটি একটা বড় ইস্যু। দলও আমাদের একটা পরিবারের মতো। সবাই নিজেকে নিরাপদ রেখে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। যেসব নিয়ম থাকবে সেসব মেনেই মাঠে খেলতে নামাটা ভালো হবে বলে আমার কাছে মনে হয়। কারণ যে কোনো একজনের মধ্যে যদি চলে আসে (কোভিড-১৯) বাকিরাও ভুক্তভোগী হবে। তাই আমার কাছে মনে হয় নিয়মটা মেনে চলাই ভালো।’
দীর্ঘ চার মাস খেলার বাইরে কাটলেও পরিবারের কাছে থাকার আনন্দটাও কম ছিল না সৌমের। তিনি বলেন, ‘অন্য সবদিক দিয়ে চিন্তা করলে বলবো ভালো, শুধু একটা দিক দিয়ে খারাপ কেটেছে। শুধু খেলাটা ছিল না। বাকি জিনিসটা, পরিবারকে সময় দিতে পেরেছি। প্রথম দিকে একটু খারাপ লাগতো, পরের দিকে মানিয়ে নিয়েছি। যদি খেলা থাকতো তাহলে আমার কাছে মনে হয় কোয়ারেন্টিনটা অনেক ভালো ছিল (হাসি)।’
দীর্ঘদিন পর খেলায় ফেরাটা যেন প্রথমদিন মাঠের নামার মতোই। আর শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে প্রথম ম্যাচের জন্যও অপেক্ষা করতে হবে দীর্ঘ সময়। আগামী ২৩শে সেপ্টেম্বর দেশ ছাড়বে টাইগাররা। শ্রীলঙ্কায় প্রথম টেস্ট শুরু ২৪শে অক্টোবর। তার মানে এক মাসের অপেক্ষা। সৌম্য বলেন, ‘প্রথম সব জিনিসই একটু অন্যরকম থাকে। আমার মনে হয়, এক মাস আগে যদি যায় তাহলে দলের সবাই অনুশীলনের মধ্যে থাকবে। একটু বেশি হলেও ঐ যে বললাম নিরাপত্তার কারণে করতে হবে। এটাও টিম ওয়ার্ক হিসেবেই ধরতে হবে।’
তবে টেস্ট দলে সৌম্যের থাকাটাও বড় বিষয়। সবশেষ মাঠে নেমেছিলেন চলতি বছর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে। এবার শ্রীলঙ্কায় টেস্ট খেলার সুযোগ হতে পারে তার। কারণ তিন টেস্টের সিরিজের জন্য বাংলাদেশ দল একটু বেশি ক্রিকেটার নিয়েই সফরে যাবে। বিশেষ করে সৌম্যের মতো একজন ব্যাটসম্যান কাজে আসতে পারে দলের জন্য। নিজের খেলা নিয়ে সৌম্য বলেন, ‘লাস্ট খেলেছিলাম টি-টোয়েন্টি, জিম্বাবুয়ের সাথে। দুটোই ভালো ছিল। তো চেষ্টা করবো ওখান থেকেই নতুন করে শুরু করার। শ্রীলঙ্কায় খেলা হয়েছে দুই-তিনবারের বেশি। শুধু খেললেই তো হবে না, নিজের পারফরম্যান্স, দলের পারফরম্যান্স সবই করতে হবে। যেহেতু খেলায় চলে আসছি শতভাগ নিয়েই নামতে হবে।’