ষোলো আনা
এমনকি নীল সিনেমার দৃশ্যও ছিল...
পিয়াস সরকার
১৪ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার, ৮:২৭ পূর্বাহ্ন
১৪ই আগস্ট। বাংলাদেশে নির্মিত এক আলোচিত ওয়েব সিরিজ। যাতে ফুটে উঠেছে ২০১৩ সালের ১৪ই আগস্ট ঘটে যাওয়া নির্মম এক ঘটনা। ৭ বছর আগে সেদিন ঐশী নামে এক মেয়ের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন বাবা-মা। সিরিজটিতে এই ঘটনা চিত্রায়িত করা হয়। যদিও পর্দার আড়ালে লুকায়িত কোনো সত্য রয়েছে কিনা তা অজানা।
সিরিজটিতে চিত্রায়ণ করা হয়, রাজধানীর এক বাসায় এক পুলিশ কর্মকর্তা ও তার স্ত্রী খুন হয় মেয়ে তুশির হাতে। খুনের ২ দিন পর পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে। খুন করার পর তুশি তার আপন ছোট ভাই এবং বাসার কাজের মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যায়। খুনের পর তুশির উদ্দেশ্য থাকে দেশ ত্যাগ করা।
১৪ই আগস্ট ওয়েব সিরিজটি শিহাব শাহীন পরিচালিত এক ক্রাইম থ্রিলার। যার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন তাসনুভা তিশা, তুশির চরিত্রে। ১৮ বছরের একটা মেয়ে বন্ধু-বান্ধবের প্ররোচনায় মাদকাসক্ত হওয়া, যৌন আসক্তি সহ অনিয়ন্ত্রিত এক জীবনের গল্প ফুটিয়ে তোলা হয়। ফুটিয়ে তোলা হয় সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের অবহেলার বিষয়টি। সব থেকে আকর্ষণীয় ছিল, একজন খুনির মনস্তাত্ত্বিক বিষয়টি ফুটিয়ে তোলা। কীভাবে ঠাণ্ডা মাথায় দীর্ঘদিন পরিকল্পনা করে বাবা-মাকে খুন করে তুশি। পুরো সময়টি জুড়ে ছিল গা ছমছমে ব্যাপার। সিরিজটির সম্পাদনা ও পোশাক ছিল বেশ সামঞ্জস্যপূর্ণ। তুশি খুনের বিষয়টি প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে সে নিজের মুখেই স্বীকার করে। তার মুখ থেকে স্বীকার করানোর জন্য নানাভাবে মানসিক চাপে ফেলা হয়। এই মানসিক চাপ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সুচারুভাবে।
এই সিরিজের মূল চরিত্রে তুশির অভিনয় অসাধারণ। তবে তুশির ছোট ভাইয়ের চরিত্রে দীর্ঘ সময়ের নীরবতা দৃষ্টিকটু লেগেছে। বাবা-মাকে খুন হতে দেখার পরও ছোট ভাইকে খুব স্বাভাবিকভাবে উপস্থাপন করা হয়।
১৪ই আগস্টকে এক সাহসী ওয়েব সিরিজ বলতেই হয়। তবে সিরিজে তুশির বন্ধুদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, বাসায় একা নীল সিনেমা দেখার উত্তেজনাসহ নানা আপত্তিকর দৃশ্য দেখানো হয়। আবার কাজের মেয়ের বিষয়ে দেখানো হয় তাকে পুলিশের কাছে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু মূল ঘটনায় ঐশী ও কাজের মেয়ে একসঙ্গে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে।
সিরিজটিতে চিত্রায়ণ করা হয়, রাজধানীর এক বাসায় এক পুলিশ কর্মকর্তা ও তার স্ত্রী খুন হয় মেয়ে তুশির হাতে। খুনের ২ দিন পর পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে। খুন করার পর তুশি তার আপন ছোট ভাই এবং বাসার কাজের মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যায়। খুনের পর তুশির উদ্দেশ্য থাকে দেশ ত্যাগ করা।
১৪ই আগস্ট ওয়েব সিরিজটি শিহাব শাহীন পরিচালিত এক ক্রাইম থ্রিলার। যার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন তাসনুভা তিশা, তুশির চরিত্রে। ১৮ বছরের একটা মেয়ে বন্ধু-বান্ধবের প্ররোচনায় মাদকাসক্ত হওয়া, যৌন আসক্তি সহ অনিয়ন্ত্রিত এক জীবনের গল্প ফুটিয়ে তোলা হয়। ফুটিয়ে তোলা হয় সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের অবহেলার বিষয়টি। সব থেকে আকর্ষণীয় ছিল, একজন খুনির মনস্তাত্ত্বিক বিষয়টি ফুটিয়ে তোলা। কীভাবে ঠাণ্ডা মাথায় দীর্ঘদিন পরিকল্পনা করে বাবা-মাকে খুন করে তুশি। পুরো সময়টি জুড়ে ছিল গা ছমছমে ব্যাপার। সিরিজটির সম্পাদনা ও পোশাক ছিল বেশ সামঞ্জস্যপূর্ণ। তুশি খুনের বিষয়টি প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে সে নিজের মুখেই স্বীকার করে। তার মুখ থেকে স্বীকার করানোর জন্য নানাভাবে মানসিক চাপে ফেলা হয়। এই মানসিক চাপ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সুচারুভাবে।
এই সিরিজের মূল চরিত্রে তুশির অভিনয় অসাধারণ। তবে তুশির ছোট ভাইয়ের চরিত্রে দীর্ঘ সময়ের নীরবতা দৃষ্টিকটু লেগেছে। বাবা-মাকে খুন হতে দেখার পরও ছোট ভাইকে খুব স্বাভাবিকভাবে উপস্থাপন করা হয়।
১৪ই আগস্টকে এক সাহসী ওয়েব সিরিজ বলতেই হয়। তবে সিরিজে তুশির বন্ধুদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, বাসায় একা নীল সিনেমা দেখার উত্তেজনাসহ নানা আপত্তিকর দৃশ্য দেখানো হয়। আবার কাজের মেয়ের বিষয়ে দেখানো হয় তাকে পুলিশের কাছে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু মূল ঘটনায় ঐশী ও কাজের মেয়ে একসঙ্গে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে।