খেলা
যুব দলের দায়িত্বে অপি-তালহা
স্পোর্টস রিপোর্টার
১২ আগস্ট ২০২০, বুধবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বকাপজয়ী অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ নওরোজ নাভিদ আপাতত বাংলাদেশে আসতে পারছেন না। তার অবর্তমানে ২৩শে আগস্ট থেকে শুরু হতে যাওয়া যুব দলের ক্যাম্পের কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মেহরাব হোসেন অপি। জাতীয় দলের সাবেক এই ওপেনার দেশের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরিয়ান। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কোচ হিসেবে কাজ করছেন। পেস বোলিং কোচ হিসেবে থাকবেন জাতীয় দলের সাবেক পেসার তালহা জুবায়ের। এছাড়াও ফিল্ডিং কোচের দায়িত্ব পালন করবেন মোহাম্মদ সেলিম। অথ্যগুলো নিশ্চিত করেছেন বয়স ভিত্তিক দলের প্রধান নির্বাচক সাজ্জাদ আহমেদ শিপন। দৈনিক মানবজমিনকে তিনি বলেন, ‘আমাদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ নওরোজ এখনই আসতে পারছেন না। তার না আশা পর্যন্ত এই ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকবেন মেহরাব হোসেন অপি। তবে তিনি সহকারী কোচ হিসেবেই এই ক্যাম্পে নিয়োগ পাচ্ছেন। এছাড়াও আমরা বোলিং কোচ হিসেবে তালহা জুবায়েরকে রাখছি। ফিল্ডিং কোচ মোহাম্মদ মেলিম। বিদেশিদের মধ্যে ট্রেইনার রিচার্ড স্টনিয়ার থাকবেন।’
নয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দল গড়ে তুলতে এরই মধ্যে বিসিবি ৪৫ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে। তাদের এই ক্যাম্প হবে বাংলাদেশ ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি)। ২৩শে আগস্ট থেকে শুরু হয়ে এই স্কিল ক্যাম্প, চলবে ১৮ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। সেখানে ফিটনেস ছাড়াও হবে স্কিল ট্রেনিং। সব শেষ হবে প্রস্তুতি ম্যাচ। সেখান থেকেই বেছে নেয়া হবে আগামীর প্রাথমিক অনূর্ধ্ব-১৯ দল। এ বিষয়ে সাজ্জাদ আহমেদ শিপন বলেন, ‘আমরা ৪৫ জন ফিটনেস ট্রেনিং দিয়ে শুরু করবো। এরপর থাকবে ব্যাটিং-বোলিং ও ফিল্ডিং স্কিল ট্রেনিং। সব শেষে ম্যাচ আয়োজন করবো। সেথান থেকেই একটি প্রথমিক দল বেছে নিবো।’
বিকেএসপি থেকে বের হতে পারবে না কেউ
৪৫ সদস্যের যে প্রথমিক দল ঘোষণা করা হয়েছে তাদের ক্যাম্পে যাওয়ার আগে দিতে হবে কোভিড-১৯ পরীক্ষা। এই জন্য প্রথম ধাপে ১৫ই আগস্ট থেকে তাদের থাকতে হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমির ভবনে। সেখানে থাকবেন কোচরাও। পরদিন সবার করোনা নমুনা সংগ্রহ করা হবে। যাদের ফল নেগেটিভ আসবে তাদের পাঠিয়ে দেয়া হবে বিকেএসপিতে। এ বিষয়ে শিপন বলেন, আমরা শুধু খেলোয়াড়দের নয়, বাসের ড্রাইভার হেলপারকেও করোনা পরীক্ষা করাবো। এরপর ২১শে আগস্ট শেষ দলটি বিকেএসপিতে পৌঁছাবে।’ অন্যদিকে জানা গেছে বিকেএসপিতে থেকে আর কেউ বের হতে পারবে না ক্যাম্প শেষ না হওয়া পর্যন্ত। শিপন বলেন, ‘বিকেএসপি এখন গ্রিন জোন বলে পরিচিত। এককথায় করোনা মুক্ত এলাকা। সেখানে শেষ পাঁচ মাসে বাইরে থেকে কোনো মানুষ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেনি। তাই করোনার কোনো ভয় নেই। যে কারণে সেখানে আমাদের অনুশীলন হবে একেবারেই মুক্ত হবে। করোনা কোনো ভয় থাকবে না। তবে সাধরণ যে স্বাস্থ্যবিধি যেমন- স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া, মাস্ক পরা এগুলো মানতে হবে।’
‘নতুন অভিজ্ঞতা অন্যরকম চ্যালেঞ্জ’
যুব দলের পেস বোলিং কোচের দায়িত্ব পাওয়া তালহা জুবায়ের কাছে এই যেন এক নতুন অভিজ্ঞতা। সেই সঙ্গে এই ক্যাম্প তিনি অন্যরকম চ্যালেঞ্জ হিসেবেও দেখছেন। তিনি বলেন, ‘৫ মাস পর ক্রিকেট মাঠে ফিরবে। এটি বলতে গেলে অন্যরতম স্বস্তি আমাদের জন্য। যদিও অনুশীলন ক্যাম্প তারপরও মাঠে ফেরাতো। অন্যদিকে আমার কাছে এই ক্যাম্প হবে নতুন অভিজ্ঞতার। কারণ এমন ভাবে ক্যাম্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বন্দি থাকতে হবে। সেটি আগে কখনো হয়নি। আরেক দিকে অন্যরকম চ্যালেঞ্জ হবে আমার জন্য এই কারণে যে যুব দলের পেসারদের তুলে আনা। দেখেন আকবরদের নেতৃত্বে যুব বিশ্বকাপ জেতার পর এখন চাপটা অনেক বেড়েছে। আমাদের এখন শিরোপ ধরে রাখাই লক্ষ্য। তাই তেমনই একটি শক্তিশালী দল তৈরি করা হবে কঠিন চ্যালেঞ্জ। আশা করি আমরা তেমন কিছু করতে পারবো।’
নয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দল গড়ে তুলতে এরই মধ্যে বিসিবি ৪৫ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে। তাদের এই ক্যাম্প হবে বাংলাদেশ ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি)। ২৩শে আগস্ট থেকে শুরু হয়ে এই স্কিল ক্যাম্প, চলবে ১৮ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। সেখানে ফিটনেস ছাড়াও হবে স্কিল ট্রেনিং। সব শেষ হবে প্রস্তুতি ম্যাচ। সেখান থেকেই বেছে নেয়া হবে আগামীর প্রাথমিক অনূর্ধ্ব-১৯ দল। এ বিষয়ে সাজ্জাদ আহমেদ শিপন বলেন, ‘আমরা ৪৫ জন ফিটনেস ট্রেনিং দিয়ে শুরু করবো। এরপর থাকবে ব্যাটিং-বোলিং ও ফিল্ডিং স্কিল ট্রেনিং। সব শেষে ম্যাচ আয়োজন করবো। সেথান থেকেই একটি প্রথমিক দল বেছে নিবো।’
বিকেএসপি থেকে বের হতে পারবে না কেউ
৪৫ সদস্যের যে প্রথমিক দল ঘোষণা করা হয়েছে তাদের ক্যাম্পে যাওয়ার আগে দিতে হবে কোভিড-১৯ পরীক্ষা। এই জন্য প্রথম ধাপে ১৫ই আগস্ট থেকে তাদের থাকতে হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমির ভবনে। সেখানে থাকবেন কোচরাও। পরদিন সবার করোনা নমুনা সংগ্রহ করা হবে। যাদের ফল নেগেটিভ আসবে তাদের পাঠিয়ে দেয়া হবে বিকেএসপিতে। এ বিষয়ে শিপন বলেন, আমরা শুধু খেলোয়াড়দের নয়, বাসের ড্রাইভার হেলপারকেও করোনা পরীক্ষা করাবো। এরপর ২১শে আগস্ট শেষ দলটি বিকেএসপিতে পৌঁছাবে।’ অন্যদিকে জানা গেছে বিকেএসপিতে থেকে আর কেউ বের হতে পারবে না ক্যাম্প শেষ না হওয়া পর্যন্ত। শিপন বলেন, ‘বিকেএসপি এখন গ্রিন জোন বলে পরিচিত। এককথায় করোনা মুক্ত এলাকা। সেখানে শেষ পাঁচ মাসে বাইরে থেকে কোনো মানুষ ভিতরে প্রবেশ করতে পারেনি। তাই করোনার কোনো ভয় নেই। যে কারণে সেখানে আমাদের অনুশীলন হবে একেবারেই মুক্ত হবে। করোনা কোনো ভয় থাকবে না। তবে সাধরণ যে স্বাস্থ্যবিধি যেমন- স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া, মাস্ক পরা এগুলো মানতে হবে।’
‘নতুন অভিজ্ঞতা অন্যরকম চ্যালেঞ্জ’
যুব দলের পেস বোলিং কোচের দায়িত্ব পাওয়া তালহা জুবায়ের কাছে এই যেন এক নতুন অভিজ্ঞতা। সেই সঙ্গে এই ক্যাম্প তিনি অন্যরকম চ্যালেঞ্জ হিসেবেও দেখছেন। তিনি বলেন, ‘৫ মাস পর ক্রিকেট মাঠে ফিরবে। এটি বলতে গেলে অন্যরতম স্বস্তি আমাদের জন্য। যদিও অনুশীলন ক্যাম্প তারপরও মাঠে ফেরাতো। অন্যদিকে আমার কাছে এই ক্যাম্প হবে নতুন অভিজ্ঞতার। কারণ এমন ভাবে ক্যাম্পের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বন্দি থাকতে হবে। সেটি আগে কখনো হয়নি। আরেক দিকে অন্যরকম চ্যালেঞ্জ হবে আমার জন্য এই কারণে যে যুব দলের পেসারদের তুলে আনা। দেখেন আকবরদের নেতৃত্বে যুব বিশ্বকাপ জেতার পর এখন চাপটা অনেক বেড়েছে। আমাদের এখন শিরোপ ধরে রাখাই লক্ষ্য। তাই তেমনই একটি শক্তিশালী দল তৈরি করা হবে কঠিন চ্যালেঞ্জ। আশা করি আমরা তেমন কিছু করতে পারবো।’