শেষের পাতা
পর্বতারোহী রেশমা সমতলেই সমাহিত
লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
৯ আগস্ট ২০২০, রবিবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
পর্বতারোহী রেশমা নাহার রত্না (৩২)কে শনিবার পৃষ্ঠা সকাল সাড়ে ৮টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ‘রেশমা’ উপজেলার ধোপাদাহ গ্রামের বীর বিক্রম শিকদার আফজাল হোসেনের মেয়ে।
গত শুক্রবার গভীর রাতে নিহত রেশমার লাশ নিজ বাড়িতে আনা হয়। এ সময় নিহতের স্বজনসহ প্রতিবেশীদের কান্নায় এলাকার বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। গতকাল সকালে লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুকুল কুমার মৈত্র নিহতের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এ সময় নিহত রেশমার আত্মীয়-স্বজনসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
কেওক্রাডং পর্বতে ওঠার মাধ্যমে রেশমা পর্বত অভিযান শুরু করেন। তিনি আশপাশের দেশেও পবর্ত পাড়ি দিয়েছেন। ভারতে নেহেরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিংয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। রেশমা এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার স্বপ্ন দেখছিলেন। সেজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস রেশমার স্বপ্ন সড়ক দুর্ঘটনায় শেষ হয়ে গেল। আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাক্ষীদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি। তার স্বজনরা রেশমার মৃত্যুকে দুর্ঘটনা বলতে রাজি নন। এটি হত্যাকাণ্ড। তারা রেশমা হত্যার বিচার চান ।
জানা গেছে, রেশমা তিন ভাই আর চার বোনের মধ্যে সবার ছোট। সে ঢাকায় আইয়ুব আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাইসাইকেল চালানোর সময় ঢাকার সংসদ ভবন এলাকায় মাইক্রোবাসের চাপায় নিহত হন পর্বতারোহী রেশমা।
গত শুক্রবার গভীর রাতে নিহত রেশমার লাশ নিজ বাড়িতে আনা হয়। এ সময় নিহতের স্বজনসহ প্রতিবেশীদের কান্নায় এলাকার বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। গতকাল সকালে লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুকুল কুমার মৈত্র নিহতের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এ সময় নিহত রেশমার আত্মীয়-স্বজনসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
কেওক্রাডং পর্বতে ওঠার মাধ্যমে রেশমা পর্বত অভিযান শুরু করেন। তিনি আশপাশের দেশেও পবর্ত পাড়ি দিয়েছেন। ভারতে নেহেরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিংয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। রেশমা এভারেস্টের চূড়ায় ওঠার স্বপ্ন দেখছিলেন। সেজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। কিন্তু নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাস রেশমার স্বপ্ন সড়ক দুর্ঘটনায় শেষ হয়ে গেল। আত্মীয়-স্বজন ও শুভাকাক্ষীদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি। তার স্বজনরা রেশমার মৃত্যুকে দুর্ঘটনা বলতে রাজি নন। এটি হত্যাকাণ্ড। তারা রেশমা হত্যার বিচার চান ।
জানা গেছে, রেশমা তিন ভাই আর চার বোনের মধ্যে সবার ছোট। সে ঢাকায় আইয়ুব আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাইসাইকেল চালানোর সময় ঢাকার সংসদ ভবন এলাকায় মাইক্রোবাসের চাপায় নিহত হন পর্বতারোহী রেশমা।