বাংলারজমিন
নাকফুলের জন্য গৃহবধূ খুন
উত্তরাঞ্চল প্রতিনিধি
৭ আগস্ট ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
যৌতুকের নাকফুলের জন্য গাইবান্ধার খোলাহাটিতে স্বামী সুজা মিয়া ও তার স্বজন সহ শ্বশুরবাড়ির লোকজনের হাতে প্রাণ দিতে হয়েছে স্ত্রী সুমাইয়া আকতার সেতুকে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল দুপুর ১২ টার দিকে গাইবান্ধা সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউপি’র উত্তর খোলাহাটি গ্রামে।
নিহতের স্বজন ও গ্রামবাসী জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে ওই গ্রামের সুজা মিয়ার সাথে তার স্ত্রী সেতুর যৌতুকের নাকফুল দেয়া নিয়ে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে স্বামী ও বাড়ির লোকজন মিলে সেতুকে মারধর করে ও পরে গলা টিপে হত্যা করে । অবস্থার বেগতিক দেখে বাড়ির লোকজন সেতুর লাশ আঙ্গিনায় ফেলে পালিয়ে যায়। হঠাৎ বাড়ির লোকের সারা শব্দ না পেয়ে আশে পাশের লোকজনের সন্দেহ হয় । তারা ওই বাড়িতে গেলে গৃববধূ সেতুকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে। এরপর গ্রামবাসী অবস্থা দেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহত সেতুর পিতা শাহিন মিয়া অভিযোগ দিলে পুলিশ নিহতের ময়নাতদন্ত তদন্তের জন্য গাইবান্ধা হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিহতের পিতা শাহীন মিয়া বলেন, এক বছর আগে তার মেয়ে সেতুর সঙ্গে সুজার বিয়ে হয়। বিয়ের সময় যৌতুক হিসেবে টাকা সহ অন্যান্য সরঞ্জামও দেয়া হয়। বাকি থাকে শুধু একটি নাকফুল। নাকফুলটি নিয়ে দু’জনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ঝগড়া হয়। তাকে এই নাকফুলের জন্য হত্যা করা হয়েছে।
গাইবান্ধা সদর থানার ও সি খান মোহাম্মদ শাহরিয়ার জানান, ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে ফেলে রেখে পালিয়ে গেছে। সুরতহাল রিপোর্টে তার গলা সহ বিভিন্ন স্থানে ক্ষত চিহ্ন দেখা গেছে। তিনি বলেন, ময়নাতদন্ত শেষ হলে মামলার প্রস্তুতি নেয়া হবে।
নিহতের স্বজন ও গ্রামবাসী জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে ওই গ্রামের সুজা মিয়ার সাথে তার স্ত্রী সেতুর যৌতুকের নাকফুল দেয়া নিয়ে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে স্বামী ও বাড়ির লোকজন মিলে সেতুকে মারধর করে ও পরে গলা টিপে হত্যা করে । অবস্থার বেগতিক দেখে বাড়ির লোকজন সেতুর লাশ আঙ্গিনায় ফেলে পালিয়ে যায়। হঠাৎ বাড়ির লোকের সারা শব্দ না পেয়ে আশে পাশের লোকজনের সন্দেহ হয় । তারা ওই বাড়িতে গেলে গৃববধূ সেতুকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে। এরপর গ্রামবাসী অবস্থা দেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহত সেতুর পিতা শাহিন মিয়া অভিযোগ দিলে পুলিশ নিহতের ময়নাতদন্ত তদন্তের জন্য গাইবান্ধা হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
নিহতের পিতা শাহীন মিয়া বলেন, এক বছর আগে তার মেয়ে সেতুর সঙ্গে সুজার বিয়ে হয়। বিয়ের সময় যৌতুক হিসেবে টাকা সহ অন্যান্য সরঞ্জামও দেয়া হয়। বাকি থাকে শুধু একটি নাকফুল। নাকফুলটি নিয়ে দু’জনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ঝগড়া হয়। তাকে এই নাকফুলের জন্য হত্যা করা হয়েছে।
গাইবান্ধা সদর থানার ও সি খান মোহাম্মদ শাহরিয়ার জানান, ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করে ফেলে রেখে পালিয়ে গেছে। সুরতহাল রিপোর্টে তার গলা সহ বিভিন্ন স্থানে ক্ষত চিহ্ন দেখা গেছে। তিনি বলেন, ময়নাতদন্ত শেষ হলে মামলার প্রস্তুতি নেয়া হবে।